ব্যবহারকারী:Nazmus Sakib Rabbi/খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nazmus Sakib Rabbi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Nazmus Sakib Rabbi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৮০০ নং লাইন:
|The Secret of the Caves
|Franklin W. Dixon
|'ঘটনাটা কি, স্যার?' সোফায় বসতে বসতে জিজ্ঞেস করল কিশোর।
রবিন জানতে চাইল, 'রহস্য?'
সামনের ডেস্কে রাখা একটা ফাইল খুললেন গোয়েন্দা ভিকটর সাইমন। 'জরুরী খবর আছে তোমাদের জন্য'।
সামনের দিকে গলা বাড়িয়ে দিল রবিন, 'কি?'
'ইনডিয়ান হিল।'
'যেখানে কোস্টাল রাডার স্টেশন বসিয়েছে আমেরিকান সরকার?' কিশোরের প্রশ্ন।
'হ্যাঁ,' জবাব দিলেন সায়মন।
'কি হচ্ছে সেখানে?' জানতে চাইলো রবিন।
'গন্ডগোল, এর বেশি কিছু আর জানি না আমি।'
'সেখানে কি কাজ?'
'গুপ্তচর শিকার!'
|-
| rowspan="3" |২৬
৯৪৬ ⟶ ৯৫৬ নং লাইন:
|Fatal Error
|G.H. Stone
|হলিউডের নামকরা এক স্পেশাল-ইফেক্ট স্টুডিওর কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকিয়ে দিয়েছে লোভী প্রোগ্রামার। ভীষণ বেকায়দায় পড়ে গেছে কোম্পানিটা। বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম। একমাত্র তিন গোয়েন্দা পারে অপরাধীকে ধরে দিয়ে কোম্পানিটাকে বাঁচাতে।
|
রহস্য পেলে আর কিছু চায় না কিশোর পাশা, সুতরাং তাকে কাজে লাগাতে অসুবিধে হলো না। তদন্ত করতে গিয়ে বুঝল গোয়েন্দারা, কি কঠিন কাজে হাত দিয়েছে।
খেপে উঠলো রোবটরা।
প্রমাদ গুণল তিন গোয়েন্দা।
মরতে হবে নাকি এবার!
|-
|খেলার নেশা
৯৫৮ ⟶ ৯৭২ নং লাইন:
 
H. William Stine
|স্কুলের বাস্কেটবল স্টার হয়ে উঠেছে মুসা। হঠাৎ করে উদয় হলো বিপদ। রহস্যময় এক লোক এসে হাজির। টাকার বিনিময়ে একটি টীমে মুসাকে খেলার প্রস্তাব দিল। বিপদের গন্ধ পেল তিন গোয়েন্দার নেতা কিশোর পাশা। শুরু হলো ক্যাম্পাসে গন্ডগোল। খেলোয়াড়দের ওপর আসতে আরম্ভ করল আঘাত। আড়াল থেকে কলকাটি নাড়ছে কেউ। ঠেকাতে হলে তাকে চিনতে হবে প্রথমে। কিন্তু কে সে? কিছুই বোঝার উপায় নেই। ওদিকে সময়ও ফুরিয়ে আসছে দ্রুত। সবকিছু নির্ভর করছে এখন তিন গোয়েন্দার ওপর - ওরা কিছু করতে পারলে ভাল, নয়তো...
|
|-
|মাকড়শামানব
১,০০২ ⟶ ১,০১৬ নং লাইন:
|The Twisted Claw
|Franklin W. Dixon
|'এটাই সেই প্রতীক!' চেঁচিয়ে উঠল কিশোর। 'ফার্স্ট মেটের আংটিতে এই চিহ্নই দেখেছি!' পুরানো বইটার দিকে তাকিয়ে রয়েছে সে। নামটা অদ্ভুতঃ এম্পায়ার অভ দ্য টুইস্টেড ক্ল। মলাটে ছাপ মারা রয়েছে লাল রঙের প্রতীক-চিহ্ন। দোকানের মালিক জানতে চাইল, 'ইন্টারেস্টিং কিছু পেয়েছ?' বইটা দেখিয়ে জিজ্ঞেস করল রবিন, 'দাম কত?' নাকের উপর ঠিকমত চশমা বসাল দোকানী, আনমনে মাথা নেড়ে বলল, 'আসল দাম জানতে হলে খুলে দেখতে হবে। তবে ঐ র‍্যাকের কোন বইয়ের দামই হাজার ডলারের নিচে নয়। বেশিও আছে।' হাঁ হয়ে গেল দুই গোয়েন্দা। বলে কি! একটা বইয়ের দাম এত! হতাশ হলো খুব। ঐ বই কেনার সামর্থ্য তাদের হবে না।
|
|-
|পতঙ্গ ব্যবসা
১,০১০ ⟶ ১,০২৪ নং লাইন:
|The Flickering Torch Mystery
|Franklin W. Dixon
|চশমা খুলে রুমাল দিয়ে ভাল করে কাঁচ পরিষ্কার করলেন বিজ্ঞানী। 'আরও একটা জিনিস নিয়ে কাজ করছি আমি। সেটা তোমাদের বলা যাবে না, সরি। আপাতত গোপনই রাখতে চাই। যাই হোক...' মুখ তুলে হাসলেন তিনি, 'ওটার জন্য তোমাদের কাছে আসিনি আমি। আমার সমস্যাটা গুটিপোকা, মথ আর রেশমগুটি নিয়ে - উধাও হয়ে যাচ্ছে।' অবাক হলো কিশোর, 'চুরি?' ভ্রুকুটি করলেন বিজ্ঞানী, 'জানি না। সমস্যাটা এখানেই। চুরি হচ্ছে কিনা এ ব্যাপারে শিওর হতে পারছি না আমি। গ্রীনহাউসে সব সময় তালা দিয়ে রাখি।'
|
'তালা খুলে চুরি করা যায়।'
'সে জন্যই বার্গলার অ্যালার্মের ব্যবস্থা করেছি।'
'হু,' নিচের ঠোঁটে চিমটি কাটল কিশোর। অনুমান করল, রেশমগুটি উধাওয়ের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ কোন ব্যাপার ঘটছে ভেতরে ভেতরে। 'বেশ, আসব আমরা। তদন্ত করে দেখব রহস্যটা কি।'
|-
|জাল নোট
১,০২১ ⟶ ১,০৩৮ নং লাইন:
|-
| rowspan="3" |৩৪
|যুদ্ধঘোষণা
|যুদ্ধ ঘোষণা
| rowspan="3" |রকিব হাসান
|তিন গোয়েন্দা ০৮৬
১,০৬২ ⟶ ১,০৭৯ নং লাইন:
|Mystery of the Desert Giant
|Franklin W. Dixon
|অ্যারিজোনায় মরুভূমিতে পাওয়া গেল একটা পরিত্যক্ত বিমান। আরোহী দু-জন নিখোঁজ, যেন বাতাসে মিলিয়ে গেছে।
|
তিন গোয়েন্দাকে অনুরোধ করা হলো ওখানে গিয়ে রহস্যটার তদন্ত করার জন্যে। গেল ওরা। কল্পনাই করতে পারেনি এতখানি প্রতিকূল পরিবেশ। যখন তখন ওঠে ধুলোর ঝড়, অন্ধ করে দেয় চোখ মারাত্মক বিষাক্ত হিলা মনস্টার, কাঁকড়া বিছে আর হিংস্র পার্বত্য সিংহের ছড়াছড়ি। দানবীয় সব নকশা যেন হাজার বছরের রহস্য বুকে নিয়ে ওখানে ব্যঙ্গের হাসি হাসে।
নদীর ভাটি ধরে চিহ্ন ধরে ধরে এগোল গোয়েন্দারা মেকসিকের দিকে। জানে না কী সাংঘাতিক বিপদ ওত পেতে আছে ওদের জন্যে!
|-
|মৃত্যুঘড়ি
১,০৭০ ⟶ ১,০৮৯ নং লাইন:
|While the Clock Ticked
|Franklin W. Dixon
|চলছে ঘড়িঃ টিক-টক টিক-টক টিক-টক! কাঁটার দিকে চেয়ে কেঁপে উঠল রবিন - তিনটা বাজতে পাঁচ! হাল ছেড়ে দিল সে। একমাত্র অলৌকিক কিছুই কেবল এখন বাঁচাতে পারে ওদের। প্রচন্ড বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল বাড়িটা। ঘোরের মধ্যে সামনের জানালাটার দিকে তাকিয়ে রইল রবিন। নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারল না। সত্যি দেখছে তো?
|
|-
|তিন বিঘা
১,১৫৪ ⟶ ১,১৭৩ নং লাইন:
|Reel Trouble
|G.H. Stone
|***বই যেমন পছন্দ করে, গানও তেমন পছন্দ করে রবিন। কখনও লাইব্রেরীতে পার্টটাইম চাকরি করে, কখনও করে গানের কোম্পানিতে। কোনটা ছেড়ে যে কোনটা রাখবে মাঝে মাঝে নিজেও বুঝতে পারে না। সেদিন মুসাকে সঙ্গে নিয়ে কয়েকটা গানের ক্যাসেট কিনতে গিয়েই ঘটলো বিপত্তি। নকল ক্যাসেট দিয়ে ঠকানো হলো তাকে। বুঝতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে ফেরত দিতে রওনা হলো ওরা। কিন্তু পাত্তাই দিল না ওদেরকে দোকানদার। কিসের ভয়ে যেন তাড়াহুড়ো করে পালাতে চাইছে। জেদ ধরল মুসা, হয় আসল ক্যাসেট দাও, নয়তো টাকা ফেরত দাও...
|
ভীষণ গন্ডগোল। কিশোরকে খবরটা জানাল ওরা। সাংঘাতিক আরেক জটিল রহস্যে জড়াল 'তিন গোয়েন্দা'।
|-
|দিঘির দানো
১,১৬২ ⟶ ১,১৮২ নং লাইন:
|The Haunted Fort
|Franklin W. Dixon
|সাধারণ একটা চুরির ঘটনা, আপাতদৃষ্টিতে তাই মনে হয়। কিন্তু কিশোরের সন্দেহ অন্য রকম। তার ধারণা তলে তলে সাংঘাতিক কিছু ঘটছে।
|
পুরানো একটা দূর্গের ছবির মধ্যেই লুকিয়ে আছে যেন অমূল্য গুপ্তধনের সূত্র। ভয় দেখিয়ে কে তাড়াতে চায় ওদের? অদ্ভুত প্রতিধ্বনি ধেয়ে যায় হ্রদের এ-মাথা থেকে ও-মাথা। ভুস করে মাথা তোলে ওটা কি ভয়ঙ্কর জীব! তবে কি কিংবদন্তী যা বলে সেটাই ঠিক?
রাতের বেলা হ্রদের পাড়ে দাঁড়িয়ে এমন এক দৃশ্য দেখল গোয়েন্দারা, নিজেদের চোখকে বিশ্বাস করতে পারলো না; মেরুদন্ড বেয়ে নেমে গেল ভয়ের শীতল শিহরণ!
|-
| rowspan="3" |৩৯
১,১৭২ ⟶ ১,১৯৪ নং লাইন:
|The Voodoo Plot
|Franklin W. Dixon
|কল্পনাই করতে পারেনি তিন গোয়েন্দা সাধারণ চোর পাহারা দেয়ার ঘটনা তাদেরকে টেনে নিয়ে যাবে ভয়াবহ ফ্লোরিডা এভারগ্লেডের গভীরে; যেখানে শিকারের অপেক্ষায় ওত পেতে থাকে মানুষখেকো ভয়াল অ্যালিগেটর। মারাত্মক বিষাক্ত র‍্যাটলস্নেকের ছড়াছড়ি। ওসব সাপ নিয়ে লোফালুফি করা মানুষগুলো তার চেয়েও ভয়ঙ্কর। সাপের কামড় খেলো মুসা, সাংঘাতিক জলাভূমিতে রাতের বেলা আটকা পড়ল কিশোর আর রবিন। উদ্ধারের কোন উপায় দেখতে পাচ্ছে না।
|
|-
|জলদস্যুর মোহর
১,১৮০ ⟶ ১,২০২ নং লাইন:
|The Melted Coins
|Franklin W. Dixon
|'কার্স অভ দ্য ক্যারিবি!' জিজ্ঞেস করল কিশোর, 'বুঝতে পারছেন কিছু?' চমকে গেলো লোকটা। 'মানে, ক্যারিবিয় অভিশাপ!' আবার ভাবলেশহীন হয়ে গেল তার চেহারা, মিলিয়ে গেল চোখের তারায় আতঙ্কের ছায়া। আস্তে করে বলল, 'না, বুঝতে পারছি না!' রহস্যময় এই রোগীকে প্রশ্ন করে কোন ফায়দা হবে না, বুঝে গেল কিশোর। রাস্তায় বেরিয়ে রবিনকে বলল, কথাটা শুনেই কেমন আঁতকে উঠল, দেখলে! রক্তশূন্যতা তাকে দুর্বল করেছে বটে, কিন্তু ভয় ধরাতে পারেনি। ভয়টা তার অন্য কোনখানে!
|
|-
|চাঁদের ছায়া
১,৩৬৮ ⟶ ১,৩৯০ নং লাইন:
|Mystery of the Whale Tattoo
|Franklin W. Dixon
|বেশ মজার একটা খবর বেরোল কাগজেঃ 'শপিং সেন্টার তৈরির জন্যে মাটি খুঁড়তে গিয়ে বেরিয়ে পড়েছে প্রায় একশো ফুট লম্বা এক অতিকায় স্টাফ করা নীল তিমি।' খাবার টেবিলে ব্যাপারটা নিয়ে আলোচনা চলছে। রবিন বলল, 'মাটির নিচ থেকে গুপ্তধন বেরোতে শুনেছি। কিন্তু স্টাফ করা তিমি! না, বাবা!'
|
'ওটা ওখানে এল কি করে?' মেরিচাচীর প্রশ্ন।
কিশোর অনুমান করল, 'আটকা পড়েছিল হয়তো বরফযুগে।'
'কিন্তু ভুলে যাচ্ছ,' রবিন বলল, 'ওটা স্টাফ করা। বরফযুগের মানুষ কি স্টাফ করতে জানতো?'
তাই তো! কি করে জানা যাবে?
তদন্তে নামলো তিন গোয়েন্দা।
সাংঘাতিক বিপজ্জনক আধুনিক শত্রুরা পেছনে লাগলো ওদের।
|-
|নেকড়ের গুহা
১,৪৪৮ ⟶ ১,৪৭৬ নং লাইন:
|Foul Play
|Peter Lerangis
|'পাগল সংঘ'র মোটুরামকে মনে আছে? অনেকেই জানে ওই চরিত্রে অভিনয় করেছিল কিশোর। আবার অনেকে জানেও না। জানলে খেপাবে, সে-জন্য গোপন রাখার চেষ্টা করে সে। ব্যাপারটা তার কাছে একটা আতঙ্ক। কিন্তু হঠাৎ আবার ফিরে এলো পাগল সংঘের এক পাগল। বহুদিন পর দেখা, নতুন করে পরিচয় হলো আবার। জানে গেল, একটা রক মিউজিক দলে ড্রামারের কাজ করে সে। কিন্তু দুর্ভাগ্য, কার যেন কুনজরে পড়ে গেছে। স্টেজের ভেতরে-বাইরে, বার বার তার ওপর আঘাত আসতে লাগল। মেরে ফেলতে চায় নাকি তাকে কেউ? পুরানো বন্ধুকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতেই হলো, তদন্তে নামল তিন গোয়েন্দা।
|
কিন্তু বাপরে-বাপ! এ কি...
|-
|ডীপ ফ্রিজ
৩,৩৭৭ ⟶ ৩,৪০৬ নং লাইন:
|-
| rowspan="3" |১১১
|ঠগবাজ
|ঠগবাজি
|শামসুদ্দীন নওয়াব
|
৩,৩৮৪ ⟶ ৩,৪১৩ নং লাইন:
|
|
|***বই যেমন পছন্দ করে, গানও তেমন পছন্দ করে রবিন। কখনও লাইব্রেরীতে পার্টটাইম চাকরি করে, কখনও করে গানের কোম্পানিতে। কোনটা ছেড়ে যে কোনটা রাখবে মাঝে মাঝে নিজেও বুঝতে পারে না। সেদিন মুসাকে সঙ্গে নিয়ে কয়েকটা গানের ক্যাসেট কিনতে গিয়েই ঘটলো বিপত্তি। নকল ক্যাসেট দিয়ে ঠকানো হলো তাকে। বুঝতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে ফেরত দিতে রওনা হলো ওরা। কিন্তু পাত্তাই দিল না ওদেরকে দোকানদার। কিসের ভয়ে যেন তাড়াহুড়ো করে পালাতে চাইছে। জেদ ধরল মুসা, হয় আসল ক্যাসেট দাও, নয়তো টাকা ফেরত দাও...
ভীষণ গন্ডগোল। কিশোরকে খবরটা জানাল ওরা। সাংঘাতিক আরেক জটিল রহস্যে জড়াল 'তিন গোয়েন্দা'।
|-
|মৃত্যুর মুখোমুখি