সেবা প্রকাশনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৬ নং লাইন:
সেবা প্রকাশনীর মূল অফিস ছিল [[ঢাকা]]র তৎকালীন সেগুনবাগান এলাকায়। দুজন কর্মচারী{{সত্যতা}} নিয়ে সেগুনবাগান প্রেসের যাত্রা শুরু হয়, যা পরবর্তীকালে নাম পাল্টে হয় সেবা প্রকাশনী। এই সেগুন বাগান নামটির দুই অংশের প্রথম অক্ষরগুলো নিয়ে ''সেবা''র নামকরণ করা হয়। বর্তমানে এলাকাটির নাম [[সেগুনবাগিচা]]।
== প্রকাশিত
=== কুয়াশা সিরিজ ===
{{main|কুয়াশা সিরিজ}}
এটি সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত প্রথম সিরিজ বা গ্রন্থমালা। [[১৯৬৪]] খ্রিস্টাব্দের জুন মাসে প্রকাশনা শুরু হয়। প্রধান লেখক কাজী আনোয়ার হোসেন। তবে শেখ আবদুল হাকিমও কয়েকটি বই লিখেছেন। সেবা প্রকাশনী প্রকাশিত প্রথম বই কুয়াশা-১ এবং বর্তমানে প্রকাশিত শেষ বই কুয়াশা-৭৪। এ সিরিজে মোট ৭৪টি বই বের হয়েছে। পরবর্তীতে মোট
=== মাসুদ রানা সিরিজ ===
১৭ নং লাইন:
=== তিন গোয়েন্দা সিরিজ ===
{{main|তিন গোয়েন্দা}}
এটি সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত সবচেয়ে জনপ্রিয় সিরিজ। [[১৯৮৫]] খ্রিস্টাব্দে প্রথম প্রকাশিত হয়। প্রথম দিকে [[রকিব হাসান|রকিব হাসানের]] রচনায় প্রকাশিত হলেও [[২০০৩]] খ্রিস্টাব্দ থেকে এটি [[
=== অয়ন-জিমি সিরিজ ===
{{main|অয়ন-জিমি}}
ইসমাইল আরমান দ্বারা রচিত এই সিরিজের প্রথম গল্প ''"কালকুক্ষি"'' ১৯৯২ সালে প্রথম রচিত
=== কিশোর হরর সিরিজ ===
৩০ নং লাইন:
ভয়ের জগতে প্রবেশ করছ তুমি !!”
মূলত R. L. Stine এর Goosebumps সিরিজ অবলম্বনে লেখা হত কিশোর হরর এর বইগুলো। ১৯৯৭ এর আগস্ট মাস ১ম বই প্রকাশিত হওয়ার পর টানা
“আমার নাম জ্যোতি। হ্যাঁ, “জীবন্ত মমি” আর “পিরামিডের আতঙ্কের” জ্যোতি। সেই যে মিশরের গ্রেট পিরামিড চেম্বার – না থাক, সে কাহিনী তো তোমরা জানো। তোমাদের জন্যে একটা সুখবর আছে, দারুণ খবর! আমরা একটা ক্লাব খুলেছি। নাম কি জানো ? হরর ক্লাব। আমি জানি, আমাদের ক্লাবের অন্য সদস্যদের নাম শুনলে তোমরা আরও খুশি হয়ে উঠবে। কারণ ওরা তোমাদের অত্যন্ত পরিচিত – “অতৃপ্ত প্রেতাত্মার” তিয়ানা, “বৃক্ষমানবের” ঊর্মি, “জাদুর ঘড়ির” রাজা, “নেকড়ে মানবের” উপম, “অদৃশ্য বন্ধুর” ইমরান আর “পাশের বাড়ির ভুতের” সৌরভ। আমাদের উদ্দেশ্য কি জানো ? অলৌকিক, অবিশ্বাস্য, রোমহর্ষক আর ভীতিকর সব ঘটনার সন্ধান করা। অদ্ভুদ হলেও সত্যি, এমন ঘটনাগুলোই এসে হাজির হয় আমাদের সামনে।
ভয় পেতে যে ভালবাস, চলো আমাদের সাথে, হরর ক্লাবে তোমাকে সাদর আমন্ত্রন জানাচ্ছি।”
কিশোর হরর/ হরর ক্লাবের গল্পগুলো সরাসরি পিশাচ কাহিনীর মত ভৌতিক না হলেও, ঘটনাগুলো ছিল অদ্ভুতুড়ে। একধারে অবাস্তব ঘটনার পাশাপাশি থাকত যথেষ্ট পরিমাণ হাসি ঠাট্টা। যেমন, রাজার সারাক্ষণ চুইংগাম চাবানো, উপমের কথায় কথায় “ঘটনার প্যাচ খেয়ে গেছে” বলা, বা তিয়ানার ম্যারাথন হাঁচি গল্পগুলোকে করে তুলত মজাদার। তবে অনেকের কাছে সিরিজটি ন্যাকামিতে ভরপুর, তুচ্ছ কাহিনী দিয়ে বৃথা ভয় দেখানোর চেষ্টা।
হরর ক্লাব গঠন হওয়ার পর
এভাবে ৩৪টি বই বের হওয়ার পর ২০০২ এর এপ্রিল মাসে থেকে হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় সিরিজটি। ৩ বছর বন্ধ থাকার পর ২০০৫ এ নতুন করে সিরিজটি শুরু হলেও ৪ বই বের হওয়ার পর আবার বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে এই সিরিজের কিছু বই (আকাশ প্রেত, রত্নগড়ের রহস্য) তিন গোয়েন্দায় রূপান্তর করে ভলিউমে যোগ করা হয়।
১২০ নং লাইন:
সিরিজের যাত্রা শুরু [[১৯৮৩]] খ্রিষ্টাব্দে। লেখক কাজী মাহবুব হোসেন, রওশন জামিল, শওকত হোসেন। কাহিনী বিষয়বস্তু যুক্তরাষ্ট্রের গোড়াপত্তনের সময়ের বিভিন্ন সন্ত্রাসীদের বা আউটল'দের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের লড়াই। কাউবয়দের ওপর নির্মিত এই উপন্যাসগুলি বিদেশী কাহিনী নির্ভর।
===
{{main|
[[১৯৭৪]] খ্রিস্টাব্দে প্রথম প্রকাশ। আত্নউন্নয়নের সহায়ক বই। লেখক [[কাজী আনোয়ার হোসেন|বিদ্যুৎ মিত্র]], বিশু চৌধুরী, মহাজাতক, ডাঃ রেজা আহমেদ
|