মির্জা মাজহারুল ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rohul Amin Khan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Rohul Amin Khan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১২ নং লাইন:
|death_date=
|death_place=
| known = ভাষাসৈনিক, চিকিৎসক, শিক্ষক, সংগঠক, গবেষক, সমাজসেবক
| occupation = চিকিৎসক
| birth name =
১৮ নং লাইন:
| parents = মির্জা হেলাল উদ্দিন (পিতা)<br /> চান্দ খাতুন (মাতা)
| spouse = হুসনে আরা খাতুন
| children = অধ্যাপক মির্জা মাহবুবুল হাসান (বড় ছেলে), মির্জা মাসুদ হাসান (ছোট ছেলে), ডা. নাজনিন আহম্মদ (বড় মেয়ে), নাসরিন সুলতানা (ছোট মেয়ে),
| children = ফয়সাল (ছেলে)
| relatives = [[মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম]], মির্জা মাহতাব উদ্দিন বেগ (দাদা), ডা. নুসরাত মাহমুদ এবং সোহেলা নাজনীন (পুত্রবধু), আসাদ আহমেদ, শাবনাম আহমেদ, ফাইরুজ ইমরানা হক, সাফওয়ান মির্জা হক, ফারিহা নেহরীন এবং ফারজান নওয়ীদ (দৌহিত্র), ডাঃ ইমদাদুল হক এবং জনাব সালাহউদ্দীন আহমেদ (জামাতা)
| relatives = [[মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম]]
| residence = ঢাকা
| citizenship = {{পতাকা|বাংলাদেশ}}
৩৮ নং লাইন:
==কর্মজীবন==
মির্জা মাজহারুল ইসলাম প্রায় ছয় দশক ধরে শৈল্য চিকিৎসক হিসেবে কাজ করছেন। তিনি অনারারি হাউজ সার্জন হিসেবে ঢাকা মেডিকেল কলেজে কর্মজীবন শুরু করেন ([[১৯৫২]]), এবং তৎকালীন ই পি এম এস ক্যাডারে ঢাকা মেডিকেল কলেজে যোগদান করেন। হাউস সার্জন ও ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ([[১৯৫৪]]), সহকারী সার্জন: [[বরিশাল সদর হাসপাতাল]] ([[১৯৫৮]]), সহাকারী সার্জন: [[ফরিদপুর সদর হাসপাতাল]] ([[১৯৬০]]), সহযোগী অধ্যাপক: [[ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ]] ([[১৯৬৬]]), প্রফেসর অব সার্জারি ও প্রিন্সিপাল: [[চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ]] ([[১৯৭৬]]), প্রফেসর অব সার্জারি: [[ঢাকা মেডিকেল কলেজ]] ([[১৯৮০]]), এবং [[১৯৮৫]]সালে প্রিন্সিপাল হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। এর পর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের উপদেষ্টা হিসেবে কলেজ প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখেন তিনি। মুখ্য উপদেষ্টা: বারডেম সার্জারি বিভাগ ([[১৯৯৩]]-বর্তমান), এবং তিনি দু’বার বারডেমের অবৈতনিক মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশ কলেজ অব জেনারেল প্র্যাকটিশনারসের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন দীর্ঘ ২০ বছর।
 
==ব্যক্তি জীবন==
তিনি পবিত্ভার হজ্বব্রত পালন করেন (১৯৭৬)। এছাড়া তিনি বিভিন্ন আন্দোলন, সমাজসেবা, চিকিৎসা, গবেষণার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য বহু সম্মাননা ও পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে ' ছায়ানীড় স্বর্ণ পদক' ও 'একুশে পদক' উল্লেখযোগ্য।
তার দাদা মির্জা মাহতাব উদ্দিন বেগ বৃটিশ সরকারের নমিনেটেড ডেপুটি পুলিশ সুপারিন্টেডেন্ট এবং পিতা মির্জা হেলাল উদ্দিন 'ডেভিড এন্ড কোম্পানী' ও 'ল্যান্ডেল এন্ড ক্লার্ক' নামক বড় দুটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে কর্মকতা হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
তার বড় ছেলে অধ্যাপক মির্জা মাহবুবুল হাসান (ইউরোলজি বিভাগীয় প্রধানঃ বারডেম) এবং ছোট ছেলে মির্জা মাসুদ হাসান (কনসালটেন্ট ও গবেষক)। বড় মেয়ে ডা. নাজনিন আহম্মদ (শিকাগোতে চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত)।
পুত্রবধু ডা. নুসরাত মাহমুদ (কনসালটেন্ট ইনফারটিলিটি স্পেশালিষ্ট গাইনী বিভাগঃ বারডেম) এবং অধ্যাপিকা সোহেলা নাজনীন (ইন্টারন্যাশনাল রিলেশান্স বিভাগঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
 
==শল্যচিকিৎসা==