জরাযুর ক্যান্সার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩২ নং লাইন:
জরায়ুর ক্যান্সারের কারণগুলো এখনও নিশ্চিতভাবে জানা যায় নি, তবে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা এর একটি অন্যতম কারণ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই ক্যান্সারের কোষগুলোয় এস্ট্রোজেন রিসেপ্টর রয়েছে বলে জানা যায়, যা হরমোনের সাথে বিক্রিয়া ঘটিয়ে কোষের বৃদ্ধি ঘটায়, যা পরবর্তীতে ক্যান্সারে রূপান্তরিত হয়। তবে, ঠিক কি ভাবে এই বিক্রিয়া ঘটে তা এখনও অজানা রয়েছে।<ref>[http://www.cancer.org/cancer/endometrialcancer/detailedguide/endometrial-uterine-cancer-what-causes Causes, Risk Factors, and Prevention TOPICS] - Do we know what causes endometrial cancer? - cancer.org - American Cancer Society - Retrieved 5 January 2015.</ref>
==প্রকারভেদ==
জরায়ুর ক্যান্সার যা গর্ভাশয় ক্যান্সার বলতে জরায়ু কলা থেকে উদ্ভূত সকল ধরনের ক্যান্সারকেই বোঝায়।
*[[এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সার]]:
*'''এন্ডোমেট্রিয়াম (জরায়ুর ভেতরের আবরণ) গ্রন্থিগুলোর কোষ থেকে এন্ডোমেট্রিয়াল কার্সিনোমাসের সৃষ্টি হয়। যার মাঝে সহজে চিকিৎসাযোগ্য এন্ডোমেট্রোয়েড এডেনোকার্সিনোমা, ছাড়াও ইউটেরিন প্যাপিলারি সেরোস কার্সিনোমা এবং ইউটেরিন ক্লিয়ার-সেল কার্সিনোমার মত ভয়াবহ ক্যান্সার অন্তর্ভুক্ত।'''
*'''এন্ডোমেট্রিয়াল স্ট্রোমাল সারকোমার উৎপত্তি এন্ডোমেট্রিয়াম (জরায়ুর ভেতরের আবরণ) সংযোজক কলা থেকে, তবে এন্ডোমেট্রিয়াল কার্সিনোমাসের তুলনায় এর বিস্তার অনেক কম।'''
*'''ম্যালিগন্যান্ট মিক্সড মুলেরিয়ান টিউমার অত্যন্ত বিরল এন্ডোমেট্রিয়াল টিউমার যেখানে গ্ল্যান্ডুলার (কার্সিনোমাটাস) এবং স্ট্রোমাল (সার্কোম্যাটাস) উভয় বিভাজন লক্ষ্য করা যায় - কার্সিনোসারকোমা উচ্চতর কার্সিনোমার মতো আচরণ করে।'''
*সার্ভিকাল ক্যান্সার: জরায়ুর নীচের অংশের সাথে যোনির উপরের অংশের সাথে সংযোগ সৃষ্টিকারি জরায়ুমুখের ক্যান্সার।
*ইউটেরিন সারকোমা: মায়োমেট্রিয়ামের সারকোমা, বা জরায়ুর পেশী স্তর, সাধারণত লেইওমায়োসারকোমাস।
*গর্ভকালীন ট্রফোব্লাস্ট রোগ: গর্ভাবস্থার কলা থেকে উদ্ভূত নিউপ্লাস্টিক প্রক্রিয়াগুলির সাথে সম্পর্কিত যা প্রায়শই জরায়ুতে অবস্থিত।
==বিস্তৃতি==
[[File:Corpus uteri cancer world map - Death - WHO2004.svg|thumb|upright=1.5| ২০০৪ সালে প্রতি ১,০০,০০০ জনে একজনের মৃত্যু হয়েছে জরায়ু ক্যান্সার থেকে।<ref>{{cite web |url=http://www.who.int/healthinfo/global_burden_disease/estimates_country/en/index.html |title=WHO Disease and injury country estimates |year=2009 |work=World Health Organization |accessdate=Nov 11, 2009}}</ref>{{refbegin|3}}
{{legend|#b3b3b3|কোন তথ্য নেই}}
৪৮ ⟶ ৫৮ নং লাইন:
{{legend|#cb0000|৮ এর বেশি}}
{{refend}}]]
বাংলাদেশে প্রতি বছর সার্ভিকাল ক্যান্সারে ৬৫৮২ জন মারা যায়।<ref>{{cite web|title=6,582 die of cervical cancer in Bangladesh each year|url=https://www.thedailystar.net/health/6582-die-cervical-cancer-bangladesh-each-year-1519270}}</ref> প্রতি বছর ১১,৯৫৬ জন এই রোগে চিহ্নিত হন। প্রায় ৫৮.৭ মিলিয়ন নারী (১৫ বা তার বেশি বয়সের) যেকোন সময় এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বহন করছেন বলে ধারণা করা হয়।<ref>{{cite web|title=Cervical cancer: Don't cure. Prevent|url=https://www.thedailystar.net/star-weekend/health/cervical-cancer-dont-cure-prevent-1531282}}</ref>
▲জরায়ুজ ক্যান্সার [[যুক্তরাজ্য|যুক্তরাজ্যের]] (২০১১ সালে প্রায় ৮,৫০০ মহিলাদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয় করা হয়) মহিলাদের চতুর্থ সর্বাধিক সাধারণ ক্যান্সার, এবং এটা নারীদের ক্যান্সারে মৃত্যুর দশম সর্বাধিক সাধারণ কারণ (২,০০০ মানুষের ২০১২ সালে মারা যান)।<ref>{{cite web|title=Uterine cancer statistics|url=http://www.cancerresearchuk.org/cancer-info/cancerstats/types/uterus/|website=Cancer Research UK|accessdate=28 October 2014}}</ref>
==তথ্যসূত্র==
|