উচ্চ-গতির রেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৪৫ নং লাইন:
রেলপথের বৈদ্যুতিকীকরণের সাফল্যের পর, এটা ছিল স্পষ্টভাবে পরিকাঠামো - বিশেষভাবে এর মূল্য - যেটা উচ্চগতির রেল উদ্ভাবনে বিঘ্ন সৃষ্টি করেছিল। নানারকম আকস্মিক দুর্ঘটনা ঘটেছিল - রেলের লাইনচ্যুতি, একক লাইনে মুখোমুখি সংঘর্ষ, সড়কপথের সংযোগস্থলে সংঘর্ষ, ইত্যাদি। বাস্তব নিয়মগুলো সকলের জানা, যেমন, গতি যদি দ্বিগুণ হয়, বক্ররেখা ব্যাসার্ধ চৌগুণ হবে; গতিবৃদ্ধি এবং গতিরোধের দূরত্বের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা একই রকমভাবে সত্যি।
[[File:Károly Zipernowsky.jpg|left|thumb|upright|
১৮৯১ খ্রিস্টাব্দে ইঞ্জিনিয়ার [[
সম্ভবত, প্রথম উচ্চগতির লাইন ছিল ম্যারিয়েনফেল্ড-জোসেন মিলিটারি রেইলওয়ে {{convert|72|km|abbr=on}}, প্রুশিয়ান স্টেট রেইলওয়ের মালিকানায়, এবং ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে পরীক্ষামূলকভাবে বৈদ্যুতিক রেলগাড়ি চালু করা হয়।
[[File:CNY map.png|thumb|right|upright=1.4|1907
আলেকজান্ডার সি. মিলারের মহোত্তর উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল। ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি চালু করেন ''[[Chicago-New York Electric Air Line Railroad]]'' প্রকল্প, যেটা দুটো বড়ো শহরের মধ্যবর্তী যাতায়াতের সময় বৈদ্যুতিক ইঞ্জিনের রেল ব্যবহার করে দশ ঘণ্টা পর্যন্ত কমাবে {{convert|160|km/h|abbr=on}}। সাত বছরের চেষ্টার পর, যাহোক, {{convert|50|km|abbr=on}} কমে তিরের মতো সোজা লাইন তৈরি শেষ হয়।{{sfn|Middleton|1968|p=27}} এই লাইনের একাংশ এখনো আমেরিকায় শেষ আন্তঃশহরের একটা হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।
|