রশীদ লতিফ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অধিনায়কত্ব লাভ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অবসর - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
১০৪ নং লাইন:
তাঁর নেতৃত্বে পাকিস্তান দল সফলতার সাথে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় নতুন খেলোয়াড়দেরকে দলে অন্তর্ভূক্ত করে ও ইতিবাচক ফলাফল পায়। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দেরকে একত্রিত অবস্থায় রাখতেন। ২০০৩-০৪ মৌসুমে আবারও দলীয় ব্যবস্থাপনার সাথে সংঘাতের সৃষ্টি হয়। ফলশ্রুতিতে [[ইনজামাম-উল-হক|ইনজামাম-উল-হককে]] তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা হয়। দল থেকে উপেক্ষিত হবার পর তাঁকে আর দলে ডাকা হয়নি। তবে, ২০০৩ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে কয়েকবার দলে ফিরে আসার চেষ্টা চালিয়েছিলেন।
 
== অবসর ==
এপ্রিল, ২০০৬ সালে [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট]] থেকে অবসর নেন রশীদ লতিফ। এরপর একই মাসে পাকিস্তানের জ্যেষ্ঠ ক্রিকেটারদের সাথে নিয়ে পেশাদারী ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়া খেলোয়াড়দের সমন্বয়ে গঠিত ভারতীয় দলের বিপক্ষে কয়েকটি খেলায় অংশ নেন।
 
আফগানিস্তান দলের ব্যাটিং কোচের দায়িত্বে থেকে বেশ পরিচিতি পান।<ref>{{cite web|url=http://uk.eurosport.yahoo.com/27072010/28/latif-arrives-kabul-ahead-coaching-stint.html |accessdate=5 August 2010 }}{{dead link|date=May 2016|bot=medic}}{{cbignore|bot=medic}}</ref> লতিফ মনে করেন যে, আফগান খেলোয়াড়েরা তাঁর কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছে।<ref>http://www.dawn.com/wps/wcm/connect/dawn-content-library/dawn/the-newspaper/sport/afghan-players-keen-to-learn-rashid-770</ref> এছাড়াও, তিনি মন্তব্য করেন যে, দলের কোচের দায়িত্ব নিতে ভালোবাসেন ও আফগান ক্রিকেটকে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে প্রভূতঃ সহায়তা করেছেন।<ref>{{cite web |url=http://www.sananews.net/english/2010/07/26/coaching-afghanistan-represents-a-new-challenge-rashid-latif/ |title=Coaching Afghanistan represents a new challenge: Rashid Latif &#124; Sports &#124; South Asian News Agency (SANA) |publisher=Sananews.net |date= |accessdate=27 March 2011 |deadurl=yes |archiveurl=https://web.archive.org/web/20110724055259/http://www.sananews.net/english/2010/07/26/coaching-afghanistan-represents-a-new-challenge-rashid-latif/ |archivedate=24 July 2011 |df=dmy-all }}</ref>
 
জুলাই, ২০১০ সালে বছরের শেষদিকে পাকিস্তান-আফগানিস্তানের মধ্যকার ক্রিকেট সিরিজ আয়োজনের প্রস্তাবক ছিলেন তিনি যা পাকিস্তানকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ফিরে আসতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।<ref>{{cite web|url=http://thenews.jang.com.pk/daily_detail.asp?id=254805 |accessdate=5 August 2010 }}{{dead link|date=May 2016|bot=medic}}{{cbignore|bot=medic}}</ref> [[কামরান আকমল]] সম্পর্কে মন্তব্য করেন যে, উইকেট-রক্ষক হিসেবে তিনি ওজন বৃদ্ধি করে নিজেকে দূর্বলমানের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন ও ক্রিকেটার হিসেবে তার উপর চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। পরামর্শ দেন যে, যখন তারা এ ধরনের সমস্যায় জড়িয়ে পড়বে তখন তারা যেন বিশ্রাম নেয় ও দূর্বলমানের উইকেট-রক্ষণ থেকে তুলনামূলকভাবে ভালো ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনে সক্ষম হবে। কেননা, দূর্বল উইকেট-রক্ষণের পাশাপাশি ব্যাটসম্যান হিসেবেও নিজস্ব আস্থা হারাবে।<ref>{{cite web|url=http://cricketnext.in.com/news/kamran-needs-to-take-a-break-latif/49673-13.html |title=Kamran needs to take a break: Latif – News – Cricket Next |publisher=Cricketnext.in.com |date=4 August 2010 |accessdate=27 March 2011}}</ref>
 
আগস্ট, ২০১০ সালে বোর্ডের ক্রমাগত খবরদারিত্বের কারণে আফগানিস্তানের তৎকালীন কোচ কবির খান পদত্যাগ করেন। ঐ সময়ের ব্যাটিং কোচ রশীদ লতিফকে তাঁর উত্তরাধিকারী ঘোষণা করা হয়। তবে, অল্পকিছুদিন পরই লতিফ একই কারণে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।<ref>{{cite web|url=http://www.cricinfo.com/afghanistan/content/story/473837.html |title=Afghanistan lose Rashid Latif's services &#124; Afghanistan Cricket News &#124; ESPN Cricinfo |publisher=Cricinfo.com |date= |accessdate=27 March 2011}}</ref>
 
লতিফের পরিচালনায় আফগান দল আইসিসি আন্তর্মহাদেশীয় কাপে কেনিয়ার বিপক্ষে ১৬২ রানের জয় দিয়ে শুরু করে। তবে, প্রথম ওডিআইয়ে ৯২ রানে জয় পায় কেনিয়া দল। তবে, পরবর্তী ওডিআইয়ে [[আসগর স্তানিকজাই]] ও মোহাম্মদ শাহজাদের কল্যাণে ৬ উইকেটে হারিয়েছিল। ২০১০ সালের এশিয়ান গেমসের সেমি-ফাইনালে পাকিস্তানকে হারিয়ে বেশ চমক সৃষ্টি করে। ২২ রানে জয় পায় ও বাংলাদেশের সাথে চূড়ান্ত খেলায় অবতীর্ণ হয়।<ref>[http://tribune.com.pk/story/81802/glory-days-are-back-in-hockey-and-squash/Afghanistan upset Pakistan in cricket at 2010 Asian Games]</ref> চূড়ান্ত খেলায় পরাজিত হলেও দ্বিতীয় স্থান অধিকার করায় রৌপ্যপদক নিয়ে এশিয়ান গেমসে প্রথমবারের মতো পদক লাভ করে।
 
পাকিস্তান দলের কোচের দায়িত্বে থাকা [[ওয়াকার ইউনুস|ওয়াকার ইউনুসের]] পদত্যাগের কয়েকদিন পর ৭ এপ্রিল, ২০১৬ তারিখে রশীদ লতিফকে কোচ হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হয়।
 
== তথ্যসূত্র ==