তুঘরিল বেগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
'''তুঘরিল বেগ''' (ফার্সি: السلطان رکنالدین ابوطالب طغرلبک محمد بن میکائیل بن سلجوق یمینی امیرالمومنین; <ref>https://books.google.dk/books?id=hvx9jq_2L3EC&lpg=PP1&pg=PA162#v=onepage&q&f=false</ref> পূর্ণ নাম: সুলতান রুকনুদ্দিন আবু তালিব তুঘরুল-বেগ মুহাম্মদ ইবনে মিকাইল ইবনে সেলজুক) তুঘরুল আল্প, তুগ্রিল, তওগ্রিল, তুগরুল বা টোগ্রিল বেগ<ref>https://books.google.com/books?id=16yHq5v3QZAC&lpg=PP1&pg=PA1#v=onepage&q&f=false</ref> (তুর্কি: তুগ্রুল) জন্ম (৯৯০ - ৪ সেপ্টেম্বর, ১০৬৩) [[সেলজুক সাম্রাজ্য]] এর [[তুর্ক জাতি|তুর্কি]] প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন,যিনি ১০৩৭ থেকে ১০৬৩ পর্যন্ত সাম্রাজ্যটি শাসন করেন। তুঘরিল গ্রেট ইউরেশিয়ান স্ট্যাফিজের তুর্কি যোদ্ধাদের একত্রিত করেছিলেন এই উপজাতিরা তাদের পূর্বপুরুষকে একটি একক খলিফা হিসেবে পূর্বপুরুষকে সেলজুক নামে অভিহিত করেছিল, এবং তাদের সাহায্যে পূর্ব ইরানে বিজয় অর্জন করেন। পরে তিনি পারস্য জয় করে ১০৫৫ সালে বুভেয়হী রাজবংশ থেকে আব্বাসীয় রাজধানী [[বাগদাদ]] পূনঃদখল করেন এবং তুঘরিল [[আব্বাসীয় খিলাফত|আব্বাসীয় খলিফা]] এর কাছে রাজধানী বাগদাদ ন্যস্ত করেন ।তিনি [[বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য]]ের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানে এবং ফাতিমদ খিলাফতের বিরুদ্ধে নিজ বাহিনীতে খলিফার সৈন্যগুলো ব্যবহার
তিনি তার খিলাফতের(সাম্রাজ্যে) সীমানা সম্প্রসারণ করে দক্ষ কূটনৈতির মাধ্যমে পৃথিবীর অর্ধ-ভূখন্ড তার শাসন বলয়ের মধ্য রাখতে সক্ষম হন। ইসলামী বিশ্বকে একত্রিত করার প্রচেষ্টায় সফল হন।সেলজুকদের নেতা তুঘরিল বেগ, বুভেয়হীদের রাষ্ট্রকে হিজরি ৪৪৭ সালে উচ্ছেদ করে এই অঞ্চল থেকে ফিতনা দূরীভূত করতে সক্ষম হন। যারা মসজিদের দরজায় সাহাবীদেরকে গালী দিয়ে বিভিন্ন ধরনের লেখা টাঙাত তাদেরকে তিনি সমুলে উৎখাত করতে সক্ষম হন। এই ব্যাপারে সব চেয়ে বেশি সীমা লঙ্ঘন কারী রাফেজি আবু আব্দুল্লাহ আল জ্বালাবীকে তিনি হত্যা করেন। বাগদাদের আব্বাসী খলিফার উপর এই বুভেয়হীদের প্রচণ্ড চাপ ছিল। সেলজুকগণ এই বুভেয়হী রাষ্ট্রের বিলুপ্তি ঘটিয়ে তাদেরকে বাগদাদ থেকে অপসারণ করে। সেলজুকের সুলতান তুঘরিল বেগ, আব্বাসী খিলাফতের রাজধানী বাগদাদে গেলে তৎকালীন আব্বাসী খলিফা কাইম বি আমরিল্লাহ তাকে সাদর সম্ভাষণ জানান এবং তাকে সুলতান রুকুনুদ্দীন নামক উপাধীতে ভূষিত করেন। তাকে তার নিজের আসনের পাশে বসান এবং অনেক সম্মানে ভূষিত করেন। তার নামে মুদ্রাঙ্কিত করেন এবং বাগদাদ সহ অন্যান্য অঞ্চলের মসজিদে খুতবার সময় তার নাম উল্লেখ করা হয়। এইভাবে সেলজুকদের মান-মর্যাদা আরও অনেক বেড়ে যায়। সেই সময়ের পর থেকে সেলজুকরা, বূভেয়হীদের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে উঠা আব্বাসী খলিফাদেরকে সব চেয়ে বড় সাহায্য করেন এবং খলিফা সহজে তার কার্যক্রম পরিচালনা করতে সক্ষম হন।
[[তুঘরিল বেগ|সুলতান তুঘরিল বেগ
আব্বাসী খলিফা কাইম বি আমরিল্লাহর সাথে পরবর্তীতে সুলতান তুউরুল সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি পায় এবং এই সম্পর্কের জের ধরে খলিফা সুলতান তুঘরিলের বড় ভাই চাগরি বেগ সাহেবের মেয়েকে বিয়ে করেন। হিজরি ৪৪৮ সালে (১০৫৬ খ্রিঃ) এই বিবাহ সংগঠিত হয়। পরবর্তিতে হিজরি ৪৫৪ সালে সুলতান তুঘরিল খলিফার মেয়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। কিন্তু এঁর পর সুলতান তুঘরিল বেগ বেশী দ্বীন হায়াত পাননি। হিজরী ৪৫৫ সালে পবিত্র রমজান মাসের শুক্রবার রাতে ৭০ বছর বয়সে মৃত্যুবরন
সুলতান তুঘরিলের মৃত্যুর পর সেলজুকগন, [[আল্প আরসালান|সুলতান আল্প আরসালানের]] নেতৃত্বে খোরাসান, ইরান, উত্তর – পূর্ব ইরাক অঞ্চলে
{{Infobox royalty
|name =[[তুঘরিল বেগ]]
|title = বেগ, অথবা [[বে]]
|image =Tugrul bey.jpg
|