অতিপ্রতিক্রিয়া (অ্যালার্জি): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ অনুবাদ |
সংশোধন, অনুবাদ |
||
১৫ নং লাইন:
<!-- Definition and symptoms -->
'''অতিসংবেদনশীলতা''' বা '''অ্যালার্জি''' ({{lang-en|Allergy}}) বলতে পরিবেশে অবস্থিত কতগুলি বস্তুর প্রতি দেহের অনাক্রম্যতন্ত্রের অতিসংবেদনশীলতার ফলে সৃষ্ট কতগুলি অবস্থাকে বুঝায় যা অধিকাংশ ব্যক্তির ক্ষেত্রে সাধারণত কোনো সমস্যা তৈরি করে না। এই অবস্থাগুলোকে একত্রে '''অতিসংবেদনশীলতাজনিত ব্যাধি''' বা "অ্যালার্জি-জনিত ব্যাধি" বলে।<ref name=Con2007>{{বই উদ্ধৃতি|last1=McConnell|first1=Thomas H.|title=The Nature of Disease: Pathology for the Health Professions|date=2007|publisher=Lippincott Williams & Wilkins|location=Baltimore, Mar.|isbn=978-0-7817-5317-3|page=159|url=https://books.google.ca/books?id=chs_lilPFLwC&pg=PA159}}</ref>
এগুলোর মধ্যে হেই ফিভার, খাদ্যে অতিসংবেদনশীলতা,
<!-- Cause and diagnosis-->
==কারণ ও রোগনির্ণয়==
খুব সাধারণ অতিসংবেদনশীলকারক বস্তু হলো পরাগ বা পুষ্পরেণু ও কিছু খাবার। <!-- <ref name=Con2007/> --> ধাতবসহ অন্যান্য বস্তুও সমস্যা তৈরি করতে পারে।<ref name=Con2007/> খাবার, কীটপতঙ্গের হুল ও ঔষধ তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টির জন্য দায়ী।<!-- <ref name=Kay2000/> --> জিনগত ও পরিবেশগত কারণে এসকল বিক্রিয়া হয়ে থাকে।<ref name=Kay2000>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |author=Kay AB |title=Overview of 'allergy and allergic diseases: with a view to the future' |journal=Br. Med. Bull. |volume=56 |issue=4 |pages=843–64 |year=2000 |pmid=11359624 |doi=10.1258/0007142001903481}}</ref> শরীরের অনাক্রম্যতন্ত্রের একটি অ্যান্টিবডি উপাদান ইমিউনোগ্লোবিউলিন-ই (IgE) এক্ষেত্রে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে। এর এক অংশ অতিসংবেদনশীলকারক বস্তুর সাথে এবং অপর অংশ মাস্ট কোষ বা বেসোফিলের রিসেপ্টরের সাথে বন্ধন তৈরি করে, যার ফলে উক্ত কোষসমূহ থেকে প্রদাহ সৃষ্টিকারী কতকগুলো রাসায়নিক পদার্থ বের হয় যেমন [[হিস্টামিন]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=How Does an Allergic Response Work?|url=https://www.niaid.nih.gov/topics/allergicdiseases/Pages/allergic-Response.aspx|website=NIAID|accessdate=20 June 2015|date=April 21, 2015}}</ref>
রোগনির্ণয় মূলত রোগের ইতিহাসের উপর নির্ভরশীল। <!-- <ref name=NIH2012pdf/> -->মাঝে মাঝে চর্ম ও রক্তের কিছু পরীক্ষাও করা হয়।<ref name=NIH2012pdf/> কোনো ব্যক্তির কোনো নির্দিষ্ট বস্তুর প্রতি সংবেদনশীলতা টেস্টের ফলাফল পজিটিভ হলেও ঐ ব্যক্তির যে উক্ত বস্তুর প্রতি তাৎপর্যপূর্ণ অতিসংবেদনশীলতা রয়েছে তা পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া যায় না।<ref name=Cox2008>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |authors=Cox L, Williams B, Sicherer S, Oppenheimer J, Sher L, Hamilton R, Golden D |title=Pearls and pitfalls of allergy diagnostic testing: report from the American College of Allergy, Asthma and Immunology/American Academy of Allergy, Asthma and Immunology Specific IgE Test Task Force |journal=Annals of Allergy, Asthma & Immunology |volume=101 |issue=6 |pages=580–92 |date=December 2008 |pmid=19119701 |doi=10.1016/S1081-1206(10)60220-7}}</ref>
<!-- Prevention and treatment -->
==প্রতিরোধ ও চিকিৎসা==
অল্পবয়স থেকেই সম্ভাব্য অতিসংবেদনশীকারক বস্তুর সংস্পর্শে থাকাকে উপকারী মনে করা হয়।<ref name=Sic2014>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |last1=Sicherer |first1=SH. |last2=Sampson |first2=HA. |title=Food allergy: Epidemiology, pathogenesis, diagnosis, and treatment |journal=J Allergy Clin Immunol |volume=133 |issue=2 |pages=291–307; quiz 308 |date=Feb 2014 |doi=10.1016/j.jaci.2013.11.020 |pmid=24388012}}</ref>
অতিসংবেদনশীলতার চিকিৎসার মূল দিক হলো যে বস্তুটি অতিসংবেদনশীলতার জন্য দায়ী তা থেকে দূরে থাকা। কর্টিকোস্টেরয়েড ও অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধসমূহ অতিসংবেদনশীলতা থেকে আরোগ্য লাভের জন্য ব্যবহার করা হয়।<ref name=NIH2015Imm/>
|