বাংলা সাহিত্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
বিষয়বস্তু
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{বাংলা সাহিত্য}}
 
[[বাংলা ভাষা|বাংলা ভাষায়]] রচিত সাহিত্যকর্ম '''বাংলা সাহিত্য''' নামে পরিচিত। আনুমানিক খ্রিষ্টীয় নবমসপ্তম শতাব্দীতেশতাব্দীর মাঝামাঝি বাংলা ভাষায় [[সাহিত্য]] রচনার সূত্রপাত হয়। খ্রিষ্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত [[বৌদ্ধধর্ম|বৌদ্ধ]] দোহা-সংকলন ''[[চর্যাপদ]]'' বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন। আবিষ্কারক হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আরও তিনটি গ্রন্থের সঙ্গে চর্যাগানগুলি নিয়ে সম্পাদিত গ্রন্থের নাম দেন " হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় রচিত বৌদ্ধ গান ও দোহা "। মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্য ছিল কাব্যপ্রধান। [[হিন্দুধর্ম]], [[ইসলাম]] ও বাংলার লৌকিক ধর্মবিশ্বাসগুলিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল এই সময়কার বাংলা সাহিত্য। ''[[মঙ্গলকাব্য]]'', ''[[বৈষ্ণব পদাবলি]]'', ''[[শাক্তপদাবলি]]'', বৈষ্ণব সন্তজীবনী, ''[[রামায়ণ]]'', ''[[মহাভারত]]'' ও ভাগবতের বঙ্গানুবাদ, পীরসাহিত্য, [[নাথসাহিত্য]], [[বাউল গান|বাউল পদাবলি]] এবং ইসলামি ধর্মসাহিত্য ছিল এই সাহিত্যের মূল বিষয়। বাংলা সাহিত্যে আধুনিকতার সূত্রপাত হয় খ্রিষ্টীয় অষ্টাদশ শতাব্দীতে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে [[বাংলার নবজাগরণ|বাংলার নবজাগরণের]] যুগে [[কলকাতা]] শহরকে কেন্দ্র করে বাংলা সাহিত্যে এক নতুন যুগের সূচনা হয়। এই সময় থেকে ধর্মীয় বিষয়বস্তুর বদলে মানুষ, মানবতাবাদ ও মানব-মনস্তত্ত্ব বাংলা সাহিত্যের প্রধান আলোচ্য বিষয় হয়ে ওঠে। ১৯৪৭ সালে [[ভারত বিভাগ|ভারত বিভাগের]] পর বাংলা সাহিত্যও দুটি ধারায় বিভক্ত হয়: [[কলকাতা]]-কেন্দ্রিক [[পশ্চিমবঙ্গের সাহিত্য]] ও [[ঢাকা]]-কেন্দ্রিক [[পূর্ব পাকিস্তানের সাহিত্য|পূর্ব পাকিস্তান]]-[[বাংলাদেশের সাহিত্য]]। বর্তমানে বাংলা সাহিত্য বিশ্বের একটি অন্যতম সমৃদ্ধ সাহিত্যধারা হিসেবে পরিগণিত হয়ে থাকে।
 
== যুগ বিভাজন ==