এখনো অনেক রাত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

| চিত্রনাট্যকার = খান আতাউর রহমান

| কাহিনীকার = খান আতাউর রহমান

* [[সুচরিতা]]

* [[ফারুক]]

| স্টুডিও =

| পরিবেশক = খান আতা প্রাইভেট লিমিটেড

| দৈর্ঘ্য =

| দেশ = [[বাংলাদেশ]]

১৯৭১ সাল। দেশে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। জাহেদ, কামাল, সাব্বিররা যুদ্ধে গেছে। সেখানে তারা যুদ্ধের বিভিষিকা দেখে আতংকিত হয়। যুদ্ধ শেষে বাড়ি ফিরে সবাই কিন্তু সব কিছুতেই রয়ে যায় অপূর্ণতা। যুদ্ধের বিশ বছর পর নিতি জাহেদকে পাবনায় পাগলাগারদে আবিষ্কার করে। যে সেখানে থেকে থেকে চিৎকার করে উঠে। যুদ্ধ শেষ হলে আমরা স্বাধীনতা কতটুকু উপলব্ধি করতে পারছি।

 

* [[সুচরিতা]] - ডাঃ নিতি চৌধুরী

* [[ফারুক]] - জাহেদ

* রফিকুল্লাহ সেলিম

 

খান আতাউর রহমান ছায়াছবির কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখে নির্মাণ কাজ শুরু করেন ১৯৯৪ সালে। ছায়াছবিটির শ্যুটিং হয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা ও পাবনা মানসিক হাসপাতালে। ১৯৯৭ সালে নির্মাণ কাজ শেষে সেন্সরের জন্য আবেদন করা হয়। সেন্সর বোর্ড ছায়াছবিটির ৭টি দৃশ্য বাদ দিতে বলায় পরিচালক খান আতাউর রহমান ক্ষুদ্ধ হন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://oldsite.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=27&dd=2009-12-02&ni=1814 |title=খান আতা স্মরণে সভা |date=ডিসেম্বর ২, ২০০৯ |newspaper=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]] |location=ঢাকা, বাংলাদেশ |accessdate=২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬}}</ref>

 

 

== তথ্যসূত্র ==

 

== বহিঃসংযোগ ==

{{আইএমডিবি শিরোনাম|tt5311724|এখনো অনেক রাত}}

 

[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯৭-এর চলচ্চিত্র]]

[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী চলচ্চিত্র]]

[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র]]