বাশার আল-আসাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অভীক (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
অভীক (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৩ নং লাইন:
 
=== যুক্তরাষ্ট্র ===
ইরাকের সাথে সিরিয়ার দীর্ঘ বিরোধ ও সম্পর্কে বৈরিতা সত্ত্বেও বাশার আল-আসাদ [[২০০৩]] সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনীর ইরাক অভিযানের বিরোধিতা করেছিলেন। বাশারের এই মতামত মূলত সাধারণ সিরীয় জনমতের প্রতিফলন ছিল। বাশার [[জাতিসংঘ]] নিরাপত্তা পরিষদে সিরিয়ার অস্থায়ী আসনের ভোটাধিকার ভলেবলে উক্ত অভিযানের বিরুদ্ধে ভোট দেন।[http://news.bbc.co.uk/1/hi/world/middle_east/3661134.stm] মূলত এই কারণ সহ [[লেবানন|লেবাননের]] প্রধানমন্ত্রী রফিক হারিরির হত্যাকান্ডে জড়িত থাকবার সন্দেহ ও অবিরত ভাবে [[ইসরায়েল]]-বিরোধী অবস্থান নিয়ে আসার কারণে [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রর]] সাথে বাশার শাসিত সিরিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্রমশ অবনতি ঘটেছে, যা হাফেজ আল-আসাদ প্রশাসনের সাথেও খুব বন্ধুত্বপূর্ণ ছিলনা।
 
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সিরিয়ার বৈরি সম্পর্কের আরেকটি কারণ ছিল লেবাননে সিরীয় সশস্ত্র বাহিনীর উপস্থিতি, যদিও [[২০০৫]] সালে সিরিয়া লেবানন থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে নেয়। যুক্তরাষ্ট্র অভিযোগ আনে যে [[১৯৯৮]] সালে বাশারের নির্দেশে সিরীয় কর্তৃপক্ষ লেবাননের সিরিয়াপন্থী জেনারেল এমিল লাহুদের রাষ্ট্রপতিত্বকে সমর্থন করার জন্য লেবানিজ সংসদ সদস্যদের উপর চাপ প্রয়োগ করেছিল। উল্লেখ্য যে বাশারের প্রভাবেই হোক আর যেভাবেই হোক, জেনারেল এমিল লাহুদ জনপ্রতিনিধিদের ভোটে ১৯৯৮ সালে ছয় বছরের জন্য লেবাননের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন এবং সংসদের সম্মতিক্রমে আরও তিন বছরের বর্ধিত মেয়াদে ২০০৭ সাল পর্যন্ত দায়িত্ম পালন করেন। উল্লেখ্য যে [[২০০৪]] সালে লেবাননের সংসদ কর্তৃক লাহুদের মেয়াদ বৃদ্ধির ঘটনাতেও যুক্তরাষ্ট্র বাশার আল-আসাদের হস্তক্ষেপের অভিযোগ এনেছিল।