রিচার্ড উইডমার্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salahuddin Ahmed Azad (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Salahuddin Ahmed Azad (আলোচনা | অবদান)
রিচার্ড উইডমার্ক
৩৭ নং লাইন:
 
এই সফলতার পর তিনি বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রে খলনায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন, যেমন দ্য স্ট্রীট উইথ নো নেইম (১৯৪৮), রোড হাউয (১৯৪৮), এবং একটি ওয়েস্টার্ন চলচ্চিত্র ইয়েলো স্কাই (১৯৪৮) যেটাতে তিনি অভিনয় করেন গ্রেগরি পেক ও এন ব্যাক্সটারের সাথে।
 
=== নায়ক চরিত্রে ===
উইডমার্ক “ডাউন টু দ্য সি ইন শিপ্স (১৯৪৯) এবং স্ল্যাটারিয হারিকেন (১৯৪৯) ছবি দু’টির মধ্য দিয়ে বীরত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় শুরু করেন। নাইট এন্ড দ্য সিটি (১৯৪৯) চলচ্চিত্রে তিনি ছিলেন নায়কের বিরুদ্ধে। ইলিয়া কাযানের প্যানিক ইন দ্য স্ট্রীট (১৯৫০) ছায়াছবিতে তিনি ছিলেন নায়কের ভূমিকায়। একই সময়ে তিনি খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করেন সিডনি পটিয়েরের সাথে বর্ণবাদ বিষয়ক চলচ্চিত্র ১৯৫০ সালের “নো ওয়ে আউট”-এ।
 
এরপর তিনি আবার নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন হলয অফ মন্টিযুমা (১৯৫১) এবং দ্য ফ্রগমেন (১৯৫১)-এ। ১৯৫২ সালের “রেড স্কাইয অফ মন্টানা’এ তিনি একজন অগ্নি নির্বাপকের ভূমিকায় অভিনয় করেন। একই বছর তিনি অভিনয় করেন মেরিলিন মনরো’র সাথে “ডোন্ট বদার টু নক” ছায়াছবিতে।
 
এরপর তিনি অভিনয় করেন ১৯৫২ সালের “ও হেনরিয ফুল হাউয”-এ এবং একই বছর একটি কৌতুক চলচ্চিত্র “মাই পাল গাস”-এ। ডেস্টিনেশান গোবি (১৯৫৩) ছিল আরেকটি যুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র। ১৯৫৩ সালের স্যামুয়েল ফুলার পরিচালিত “পিক আপ অন সাউথ স্ট্রীট”-এ তাঁর চরিত্রটি ছিল একজন পকেটমারের যে পরে হয় একজন বীরোচিত।
 
এম জি এম এর টেইক দ্য হাই গ্রাউন্ড! (১৯৫৪)-এ অভিনয়ের পর তিনি একই বছর অভিনয় করেন ফক্স-এর “হেল অন হাই ওয়াটার” চলচ্চিত্রে। তারপর তিনি দু’টি ওয়েস্টার্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেনঃ গ্যারি কুপারের সাথে গার্ডেন অফ ঈভল (১৯৫৪) এবং স্পেন্সার ট্রেসি’র সাথে ব্রোকেন ল্যান্স (১৯৫৪)।
 
ইউরোপে তিনি একটি রোমাঞ্চকর ছায়াছবি করেন “এ প্রাইয অফ গোল্ড (১৯৫৫)। তারপর একই বছর অভিনয় করেন লরেন বাকলের সাথে “দ্য কবওয়েব”-এ।
 
পরবর্তি ছবিগুলোঃ ব্যাকল্যাশ (১৯৫৬), রান ফর দ্য সান (১৯৫৬), দ্য লাস্ট ওয়াগন (১৯৫৬), সেইন্ট জোন (১৯৫৭)।
 
=== প্রযোজক ===
১৯৫৭ সালে উইডমার্ক “টাইম লিমিট” ছায়াছবির মাধ্যমে প্রযোজনা পেশা শুরু করেন। এটাতে তিনি অভিনয়ও করেন।
 
দ্য ট্র্যাপ (১৯৫৯) ছিল একটি নোয়া চলচ্চিত্র। অতঃপর তিনি কিছু ওয়েস্টার্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেনঃ ওয়ারলক (১৯৫৯), হেনরি ফন্ডার সাথে; এবং দ্য এলামো (১৯৬০)।
 
প্রযোজক হিসেবে তাঁর দ্বিতীয় ছবি দ্য সিক্রেট ওয়েইয (১৯৬১) ছিল এলিস্টেয়ার ম্যাকলিনের উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে। ছবিটির পরিচালক ছিলেন ফিল কার্লসন। উইডমার্ক কার্লসনের কঠিন নিয়মের কারণে তাঁর সাথে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়েন এবং কার্লসনকে বাদ দিয়ে নিজেই পরিচালনা শুরু করেন।
 
উইডমার্ক ওয়েস্টার্নে আবার অভিনয় শুরু করেন টু রোড টুগেদার (১৯৬১) দিয়ে। ছবিটির অন্য তারকা ছিলেন জেমস স্টুয়ার্ট এবং পরিচালক ছিলেন জন ফোর্ড। এরপর তিনি অভিনয় করেন জাজমেন্ট এট নুরেমবার্গ (১৯৬১) এবং হাউ দ্য ওয়েস্ট ওয়ায ওয়ান (১৯৬২) ছায়াছবিতে।
 
দ্য লং শিপ্স (১৯৬৪) –এ উইডমার্ক ছিলেন একজন ভাইকিং এবং ফ্লাইট ফ্রম আশিয়া (১৯৬৪)-তে ছিলেন একজন বৈমানিক। তিনি জন ফোর্ডের সাথে আরেকটি চলচ্চিত্র করেন শাইয়েন অটাম (১৯৬৪)।
 
প্রযোজক হিসেবে তাঁর তৃতীয় চলচ্চিত্রটি ছিল ১৯৬৫ সালের যুদ্ধভিত্তিক ছায়াছবি “দ্য বেডফোর্ড ইন্সিডেন্ট”।
 
অতঃপর তিনি আরো কয়েকটি ওয়েস্টার্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেনঃ আল্ভারেয কেলি (১৯৬৬), দ্য ওয়ে ওয়েস্ট (১৯৬৭), এবং ডেথ অফ এ গানফাইটার (১৯৬৯)। ১৯৬৮ সালর “ম্যাডিগান” ছায়াছবিতে তিনি একজন পুলিশ ডিটেক্টিভের ভূমিকায় অভিনয় করেন। পরে এটিকে একই নামে টেলিভিশন ধারাবাহিকে রূপান্তরিত করা হয়।