আবুল ফজল (সাহিত্যিক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৫ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
বাবা( মৌলবি ফজলুর রহমান) এবং পিতামহ( মৌলবি হায়দর আলী)রআলীর পদাংক অণুসরণঅনুসরণ করে আবুল ফজল আলেম হোক এমনটিই চেয়েছিলেন বাবা মৌলবি ফজলুর রহমান। কিন্তু আবুল ফজলকে সাহিত্যই বেশি আকর্ষনআকর্ষণ করেছিল। পরবর্তীতে শিক্ষক হওয়ার সংকল্প করেন আবুল ফজল। আর এ জন্য [[১৯২৯]] সালে বি.টি. পড়ার জন্য ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজে ভর্তি হন। বি. টি. পাস করার পর [[১৯৩১]] সালে [[চট্টগ্রাম]] ফিরে আসেন। [[চট্টগ্রাম]] আসার পর সেখানকার কলেজিয়েট স্কুলে দ্বিতীয় মৌলবি হিসেবে কিছুদিন চাকরি করেন। এরপর তিনি চট্টগ্রাম সরকারি মাদরাসায় সহকারী শিক্ষক হিসেবে দুই মাস চাকরি করেন। এরপর চট্টগ্রাম কাজেম আলী বেসরকারি হাইস্কুলে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে অস্থায়ীভাবে যোগ দেন। [[১৯৩৩]] সালে তিনি [[খুলনা জেলা]] স্কুলে দ্বিতীয় পণ্ডিতের পদে স্থায়ীভাবে যোগ দেন। [[১৯৩৭]] সালে খুলনা ছেড়ে এসে তিনি [[চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলেস্কুল]]ে সহকারী ইংরেজি শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। পরবর্তীতে [[১৯৪১]] সালে কৃষ্ণনগর কলেজে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। [[১৯৪৩]] সালে যোগ দেন [[চট্টগ্রাম কলেজে।কলেজে|চট্টগ্রাম কলেজ]]। এই কলেজের কলেজ গভর্নিং বডির নির্বাচনে তিনি দাঁড়ান এবং জয়ী হন। [[১৯৫৯]] সালে তিনি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন। এছাড়াও তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে এবং বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
 
== প্রকাশিত গ্রন্থ ==