বাংলাদেশ–ভারত সীমান্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Kaustavdtt84 (আলোচনা | অবদান) |
"Bangladesh–India border" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে |
||
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Chickensneckindia.jpg|থাম্ব|289x289পিক্সেল|সীমানাটা তৈরি হয়েছে একটা সরু দাগ দিয়ে যাকে '[[চিকেন্স নেক]]' বা 'পাখির ঘাড়' বলা হয় এবং যা ভারতের মূল ভূভাগ ও [[উত্তর-পূর্ব ভারত]]<nowiki/>কে অসুবিধেজনক অবস্থায় যোগ করেছে]]
বাংলাদেশ-ভারত সীমানা, আঞ্চলিকভাবে আন্তর্জাতিক সীমানা (আইবি) বলা হয়, এটা [[বাংলাদেশ]] এবং [[ভারতের]] মধ্যে চালু [[আন্তর্জাতিক সীমানা]], যেটা [[বাংলাদেশের বিভাগসমূহ|বাংলাদেশের আটটা বিভাগ]] এবং
বাংলাদেশ এবং ভারত একটা ৪,১৫৬ কিমি (২,৫৮২ মাইল) লম্বা আন্তর্জাতিক সীমানা অংশভাগ করে, এটা বিশ্বের পঞ্চম দীর্ঘতম ভূমি সীমানা, যার মধ্যে আছে [[আসাম|অসম]] ২৬২ কিমি (১৬৩ মাইল), [[ত্রিপুরা]] ৮৫৬ কিমি (২৭৫ মাইল), [[মিজোরাম]] ১৮০ কিমি (১১০ মাইল), [[মেঘালয়|মেঘালয়া]] ৪৪৩ কিমি (২৭৫ মাইল) এবং [[পশ্চিমবঙ্গ]]<nowiki/>পশ্চিমবঙ্গ[<nowiki/>[[1]]] ২,২১৭ কিমি (১,৩৭৮ মাইল)। সীমানার পাশাপাশি বাংলাদেশের বিভাগগুলোর মধ্যে আছে [[ময়মনসিংহ বিভাগ|মৈমনসিংহ]], [[খুলনা]], [[রাজশাহী বিভাগ|রাজশাহি]],
১০ নং লাইন:
== বিচার্য বিষয়সমূহ ==
[[চিত্র:BGB_Commander_checking_the_dead_Bangladeshi_soldiers_at_the_Border.jpg|বাম|থাম্ব|বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) কম্যান্ডার সীমানায় মৃত
গোসম্পদ, খাবার জিনিস, ওষুধ এবং মাদকদ্রব্য ভারত থেকে বাংলাদেশে চোরা কারবারের গুপ্তপথ হিসেবে সীমানাকে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও, বেআইনি অনুপ্রবেশকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে সীমানা অতিক্রম করে। কারণ একটা বিরাট সংখ্যক বেআইনি অনুপ্রবেশকারী সীমানা অতিক্রম করে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ঢোকে, ভারতীয় সীমা প্রহরা চৌকিগুলো একটা বিতর্কিত দেখামাত্র-গুলিচালনা নীতি কার্যকর করেছে।[<nowiki/>[[4]]][<nowiki/>[[5]]][<nowiki/>[[6]]] ভারতীয় সেনা এবং বেআইনি অনুপ্রবেশকারীদের মধ্যে হিংসার খবরের জন্যে এই নীতি নেওয়া হয়েছে।[<nowiki/>[[7]]] [[২০০১]] খ্রিস্টাব্দে খুব লক্ষণীয়ভাবে ভারতীয় [[সীমা সুরক্ষা বল]] এবং [[বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ|বর্ডার গার্ডস বাংলাদেশ]] ছোটো লড়াইয়ে সামিল হয়ছিল, এই সীমানা যার সাক্ষ্য বহন করে।
২০০৯ খ্রিস্টাব্দের জুলাইতে [[চ্যানেল ৪ নিউজ]] সংবাদ দেয় যে, বিএসএফ ভারত-বাংলাদেশি বেড়া চৌকির পাশাপাশি কয়েকশো [[বাংলাদেশি]] মানুষকে হত্যা করে। বিএসএফ দাবি করে যে, বেড়া চৌকির মূল উদ্দশ্য হল বেআইনি অনুপ্রবেশ ঠেকানো এবং [[সীমা-পার সন্ত্রাসবাদ]] প্রতিরোধ।[<nowiki/>[[8]]] ২০১০ খ্রিস্টাব্দে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লু) ৮১ পাতার প্রতিবেদন দাখিল করে যাতে বলা হয়েছে, বিএসএফের অসংখ্য অপব্যবহার সামনে এসেছে। প্রতিবেদনটা নেওয়া হয়েছে বিএসএফের পীড়নের শিকার, সাক্ষী, বিএসএফ সদস্য এবং তার [[বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ|বাংলাদেশি প্রতিরূপ]] থেকে। প্রতিবেদন বলছে যে, একুশ শতকের প্রথম দশকের মধ্যে ১০০০ বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হয়েছে। এইচআরডব্লু বলছে বিএসএফ শুধু বেআইনি অনুপ্রবেশকারী অথবা চোরাকারবারীদেরই হত্যা করেনি, এমনকি নিরীহ ব্যক্তি যাদের কাছাকাছি দেখা গিয়েছে, কখনোবা এমনকি যারা সীমানার কাছে জমিতে কাজ করছে (কৃষিজমি) তাদেরো।[<nowiki/>[[9]]]
[[চিত্র:The_Last_House_of_Bangladesh,_Sylhet_(01).jpg|থাম্ব|250x250পিক্সেল|[[বাংলাদেশ লাস্ট হাউজ]], তামাবিল, [[সিলেট]], জয়িন্তা পাহাড় রিসর্ট, বাংলাদেশ-ভারত সীমানা]]
<nowiki>[ট্যাগ: কাজ চলছে / ২০১৮ ব্যাঘ্র প্রকল্প # Sumasa ~~~~ ]</nowiki>
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সীমান্ত]]
|