ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
শোয়েব (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
দৈনিক প্রথম আলোর ইউআরএল সংশোধন
৮ নং লাইন:
[[চিত্র:Musa Khan's Mosque.jpg|right|thumb|মুসা খাঁ মসজিদ]]
[[File:Pond at Shahidullah Hall, University of Dhaka.jpg|thumb|right|শহীদুল্লাহ হলের পুকুর।]]
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী হল। প্রথমে এই হলের নাম ছিল ঢাকা হল। [[১৯৬৯]] সালে এশিয়ার বিখ্যাত পণ্ডিত, জ্ঞানতাপস [[মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্‌|ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহের]] নামানুসারে এই হলের নাম করণ করা হয় শ'''হীদুল্লাহ্‌ হল'''।পরে ১৭ জুন, ২০১৭ তারিখে এই হলের নাম '''ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ হল''' করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.prothom-aloprothomalo.com/bangladesh/article/1221356/%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9-%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8|title=শহীদুল্লাহ হলের নাম পরিবর্তন|newspaper=প্রথম আলো|language=bn|access-date=2017-09-05}}</ref> এ হলে মোট ছয়টি ভবন রয়েছে। একটি তিন তলা আভিজাত মূল ভবন, যেটি কার্জন হলের নকশার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এছাড়াও ৫ তলা বিশিষ্ট দুটি বর্ধিত ভবন। মোট আবাসিক ও দ্বৈতাবাসিক ছাত্রে সংখ্যা প্রায় ১০৯৫ জন। এই হলে আনোয়ারুল আজিম ভবন নামে একটি ভবন রয়েছে যেটিতে রয়েছে ছাত্রদের ডাইনিং রুম, ক্যান্টিন, ২ টি ইনডোর গেমস্‌ (টেবিল টেনিস, ক্যারোম) রুম, একটি টিভি রুম,ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্‌ হল ডিবেটিং ক্লাব রুম, ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব অব ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্‌ হল রুম, বাঁধন (স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন) রুম, একটি কনফারেন্স রুম, একটি রিডিং রুম, একটি নিউজ পেপার রুম। আর আছে একটি মেস ভবন যার উপর তলায় হলের সুদৃশ্য মসজিদ। এই হলের প্রশাসনিক ভবন লিটন হল নামে পরিচিত। আরো রয়েছে একটি লন্ড্রি, সেলুন এবং একটি কারপেন্টার হাউজ।
 
পুরো হল জুড়েই মনোমুগ্ধকর বাগান তৈরি করেছে একটি সুন্দর পরিবেশ। হলের মাঝখানে একটি বহুমুখী খেলার মাঠ রয়েছে। হলের সামনের বিশাল পুকুর এর অনন্য বৈশিষ্ট। ১৯৫২ সালে এই পুকুর ঘাটে বসেই ১৪৪ ধারা ভেঙে ভাষা আন্দোলনের মিছিল করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ১৯৭১ সালের মার্চ ২৫ রাতে এই হলের পাশেই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়। যার ফলে ক্ষিপ্ত পাক সেনারা সর্বপ্রথম হত্যাকাণ্ডটি চালায় এই হলে ঢুকে। সেই রাতে বর্বর পাক সেনাদের হাতে খুন হন এ হলের আবাসিক শিক্ষক পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের আতাউর রহমান খান খাদিম সহ আরো অনেকে।