অ্যাঞ্জেলিনা জোলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[পরীক্ষিত সংশোধন] | [পরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shebu Islam (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Shebu Islam (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৩৬ নং লাইন:
২০০৫ সালে তিনি [[ন্যাশনাল প্রেস ক্লাব (যুক্তরাষ্ট্র)|ন্যাশনাল প্রেস ক্লাবের]] অভিষেক অনুষ্ঠানে অংশ নেন, যেখানে তিনি ''ন্যাশনাল সেন্টার ফর রেফিউজি এন্ড ইমিগ্রান্ট চিলড্রেন'' নামে একটি সংস্থার গোড়াপত্তনের ঘোষণা দেন। এই সংগঠনের কাজ হবে এতিমখানায় থাকা যেসব শিশুর আইনগত অধিকার পাবার সুযোগ নেই, তাঁদেরকে আইনগত সুবিধাদি প্রদান করা। এই প্রতিষ্ঠানের প্রথম দুই বছরের জন্য জোলি ব্যক্তিগতভাবে পাঁচ লাখ মার্কিন ডলার অনুদান দেন।<ref>ইউএনএইচসিআর। [http://www.unhcr.org/cgi-bin/texis/vtx/news/opendoc.htm?tbl=NEWS&id=422f33944 {{lang|en|Angelina Jolie launches centre for unaccompanied children}}]। ইউএনএইচসিআর ডট অর্গ। ৯ মার্চ ২০০৫। সংগৃহীত হয়েছে: ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮।</ref> তৃতীয় বিশ্বের অনেক দেশেই জোলি শরণার্থীদের সাহায্যার্থে ও শিশুদের বিভিন্ন কাজে এমন অর্থ অনুদান দিয়ে আসছেন।<ref name="Bad Girl Interrupted"/> যেহেতু তিনি রাজনীতিতেও সক্রিয়, তাই তার এই পরিচিতিকে তিনি, মানবতার দাবী, গণমাধ্যমের সামনে আনার জন্য ব্যবহার করেন। ''দ্য ডায়েরি অফ অ্যাঞ্জেলিনা জোলি এন্ড ড. জেফ্রি স্যাক্স ইন আফ্রিকা'' নামে [[এমটিভি|এমটিভির]] জন্য তিনি একটি বিশেষ অনুষ্ঠান তৈরি করেন। এর কাহিনী গড়ে উঠেছে জোলি ও বিশ্বখ্যাত অর্থনীতিবিদ [[জেফ্রি স্যাক্স|ড. জেফ্রি স্যাক্সের]] পশ্চিম কেনিয়ার এক প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রামীণ জনগোষ্ঠীতে সফরকে কেন্দ্র করে। ২০০৬ সালে জোলি দাতব্য সংগঠন ‘জোলি/পিট ফাউন্ডেশন’-এর গোড়াপত্তন করেন, যা [[গ্লোবাল অ্যাকশন ফর চিলড্রেন]] এবং [[ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস]] নামের দুটি সংগঠনের প্রত্যেককে এক মিলিয়ন ডলার করে অনুদান দেয়।<ref>গ্রিন, ম্যারি। [http://www.people.com/people/article/0,26334,1537302,00.html {{lang|en|Brad & Angelina Start Charitable Group}}]। ''পিপল'' ২০ সেপ্টেম্বর ২০০৬। সংগৃহীত হয়েছে: ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮।</ref> সেই বছরেই জোলি [[ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ|ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভের]] স্থাপিত ''এজুকেশন পার্টনারশিপ ফর চিলড্রেন অফ কনফ্লিক্ট''-এর সহ-চেয়ারম্যানের পদ গ্রহণ করেন। এ প্রতিষ্ঠানটির কাজ হচ্ছে বিভিন্ন সংঘর্ষের শিকার শিশুদের শিক্ষা কার্যক্রমে অর্থ সহায়তা প্রদান করা।<ref>[http://www.educationpartnership.org/about-founders {{lang|en|About the Founders}}]। এজুকেশন পার্টনারশিপ ফর চিলড্রেন কনফ্লিক্ট। সংগৃহীত হয়েছে: ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮।</ref>
জোলি তাঁর মানবহিতৈষী কর্মকাণ্ডের জন্য বিশ্বব্যাপী একটি ভালো পরিচিতি ও স্বীকৃতি লাভ করেছেন। ২০০৩ সালে [[ইউনাইটেড নেশন্স করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন]] তাঁকে নতুন ঘোষিত পুরস্কার সিটিজেন অফ দ্য ওয়ার্ল্ড পুরস্কার, প্রথমবারের মতো প্রদান করে। ২০০৫ সালে তিনি [[ইউনাইটেড নেশন্স অ্যাসোসিয়েশন অফ দি ইউনাইটেড স্টেটস অফ অ্যামেরিকা|ইউএনএ-ইউএসএ]] কর্তৃক ''গ্লোবাল হিউম্যানিটেরিয়ান পুরস্কার'' লাভ করেন।<ref>[http://news.bbc.co.uk/2/hi/entertainment/4333544.stm {{lang|en|Jolie honoured for refugee role}}]। ''বিবিসি নিউজ''। ১২ অক্টোবর ২০০৫। সংগৃহীত হয়েছে: ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮।</ref> [[কম্বোডিয়া|কম্বোডিয়ার]] রাজা [[নরোডোম শিয়ামনি]] ১২ আগস্ট ২০০৫
== ব্যক্তিগত জীবন ==
|