অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pratik Gayen (আলোচনা | অবদান) →উল্লেখযোগ্য চিত্রকর্ম: Corrected the name ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৭ নং লাইন:
== চিত্রসাধনা ==
[[File:Kutum Katam by Abanindranath Tagore - Bichitra Bhavan - Jorasanko Thakur Bari - Kolkata 2015-08-04 1729.JPG|thumb|অবনীন্দ্রনাথের কুটুম কাটাম।]]
অবনীন্দ্রনাথের চিত্রকলার পাঠ শুরু হয় তৎকালীন আর্ট স্কুলের শিক্ষক ইতালীয় শিল্পী গিলার্ডির কাছে। তার কাছে
ভারতীয় রীতিতে তার আঁকা প্রথম চিত্রাবলি ‘কৃষ্ণলীলা-সংক্রান্ত’। এই রীতি অনুসারী চিত্রশিল্পের তিনি নব জন্মদাতা। ১৮৯৫ সালের দিকে অবনীন্দ্রনাথ প্রথম নিরীক্ষা শুরু করেন। ১৮৯৭ সালে আঁকলেন শুক্লাভিসার- রাধার ছবি মাঝে রেখে উৎকীর্ণ কবি গোবিন্দ দাসের পঙক্তিমালা। যা ছিল পাশ্চাত্য নিয়মের সাথে ভারতীয় রীতির নবতর সংস্লেষণ, যোজন বিয়োজন। ১৯০০ সালে কোলকাতা আর্ট স্কুলে কৃষ্ণলীলা সিরিজ প্রদর্শিত হয়েছিল। পরবর্তীকালে ই বি হ্যাভেলের উদ্যোগে লর্ড কার্জনের দিল্লি দরবারে আরো দুটি প্রদর্শনী এবং লন্ডনের ‘স্টুডিও’ পত্রিকায় চিত্রালোচনা প্রকাশিত হলে অবনীন্দ্রনাথের ছবি শিল্পরসিকদের মাঝে আগ্রহের জন্ম দেয়। তার ''শাজাহানের অন্তিমকাল'' ''মোঘল মিনিয়েচারের এক লোকায়ত নিরীক্ষা'',যেখানে শাজাহানের অন্তিম সারবত্তা করুণ রসের।
ক্রমান্বয়ে আকঁলেন ''বুদ্ধ ও সুজাতা'' (১৯০১), ''কালীদাসের ঋতুসঙ্ঘার বিষয়ক চিত্রকলা'' (১৯০১), ''চতুর্ভূজা ভারতমাতা''(১৯০৫), ''কচদেবযানি'' (১৯০৬), ''শেষযাত্রা'' (১৯১৪)। জাপানি প্রভাবে অবনীন্দ্রনাথ অঙ্কন করেন তার অন্যতম শ্রেষ্ঠ ''ওমর খৈয়াম'' (১৯৩০)চিত্রাবলি। চিত্রসাধনের শেষ পর্যায়ে অবনীন্দ্রনাথের শিল্পচিন্তা নতুন মাত্রা লাভ করে। গড়ে তোলেন ''কুটুম কাটাম'' – আকার নিষ্ঠ এক বিমূর্ত রূপসৃষ্টি।
|