সাতকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
২৯ নং লাইন:
 
== জেল জীবন ও মৃত্যু ==
সাতকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায় ৪ মার্চ ১৯১৬ সালে ধরা পড়লে তাকে [[আলিপুর]] সেন্ট্রালকেন্দ্রীয় জেলেকারাগার|আলিপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে]] রাখা হয়, পরে [[উত্তরপ্রদেশ|উত্তরপ্রদেশে]]<nowiki/>র নৈনি জেলে প্রেরণ করা হলে সেখানে রাজবন্দীদের ওপর দুর্ব্যবহারের প্রতিবাদে ৬৭ দিন অনশন করেন তিনি। ১৩ জানুয়ারি ১৯২০ সালে মুক্তি পেয়ে আবার সংগঠনের কাজে ব্যপ্ত হন। পুলিশ তাকে ১৯২৪ সালে পূনরায় গ্রেপ্তার করে ও তিনবছর কারাবরণ করেন। ১৯২৭ সালে মুক্তি পেলেও বিপ্লবাত্মক কাজকর্মের জন্যে ১৯৩০ সালে তাকে স্বগৃহে অন্তরীন রাখে সরকার এবং পরে পুরোপুরি গ্রেপ্তার করে ১৯৩২ সালে দেউলি বন্দীনিবাসে পাঠায়। জেলেই অসুস্থ অবস্থায় মারা যান সাতকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=শহীদ স্মরনে|last=জেলে ত্রিশ বছর ও পাক ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম|first=ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী (মহারাজ)|publisher=মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী স্মৃতিরক্ষা কমিটি|year=১৯৮১|isbn=|location=কলকাতা|pages=৩০৭}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==