পপি ফুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ (GR) Duplicate: File:পপি ফুল.jpg → File:Papaver somniferum (2).jpg Exact or scaled-down duplicate: c::File:Papaver somniferum (2).jpg |
Opium_Poppy.jpg সরানো হয়েছে, কমন্স হতে Túrelio এটি মুছে ফেলেছেন কারণ: Copyright violation: ARR @ flickr। |
||
২৩ নং লাইন:
একই সাথে বিখ্যাত এবং কুখ্যাত একটি গাছ। সুন্দর পপি ফুলের পাশাপাশি এ গাছ থেকে যেমন ওষুধ তৈরির নানা উপাদান পাওয়া যায়, তেমনি এ গাছের ফল থেকেই তৈরি হয় সর্বনাশা মাদক আফিম। পপি গাছের কাঁচা ফলের খোসা কাটলে যে সাদা রস পাওয়া যায় তা ২৪ ঘণ্টা রোদে শুকালে পাওয়া যায় আফিম। এর রং তখন হয়ে যায় কালো বা কালচে বেগুনী। আবার পপি থেকে রস সংগ্রহ করে পাশবর্তী দেশ ভারত কিংবা মায়ানমারে নিয়ে কৃত্রিম পন্থায় হিরোইন উৎপাদন করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়া পপি চাষে খুব উপযোগী। বর্ষজীবী শীতকালীন ফুল হিসেবে পপির জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। ভালো ফুলের জন্য বীজ আগে টব বা বীজতলায় বপন করে পরে চারা গাছ মাটিতে রোপণ করা ভালো। সাধারণত অক্টোবরে চারা রোপণ করা হয়। দেড় থেকে দুই মাসের মধ্যে ফুল ধরা শুরু করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | title= ভালোবাসার ফুল ‘পপি’; সর্বনাশের আঁতুড়ঘর!| url=http://15minblog.com/ভালোবাসার-ফুল-পপি-সর্ব/ | accessdate=12 December 2016 | newspaper=১৫মিনিব্লগ}}</ref>
[[File:Papaver somniferum (2).jpg|thumb|তিনশ জাতের পপি থেকে মাত্র Papaver somniferum নামে এই জাতের পপি ফুল থেকে অপিয়াম উৎপাদন হয় । প্রজাতি ভেদে পপি ফুল সাদা, পিংক, লাল ও পার্পল বঙের হয়।]]
{|
|