সিরিল ওয়াল্টার্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কাউন্টি ক্রিকেটে অংশগ্রহণ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
টেস্ট ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৬১ নং লাইন:
 
[[ইফতিখার আলি খান পতৌদি|পতৌদির নবাব]], [[মরিস নিকোল]] ও [[হ্যারল্ড গিবন্স|হ্যারল্ড গিবন্সের]] সাথে তিনি একত্রে পঁচিশটি সেঞ্চুরি নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিয়েছিলেন। কিন্তু, বোলিং দূর্বলতার কারণে দলটি মাত্র দুই খেলায় জয় পেয়েছিল।
 
== টেস্ট ক্রিকেট ==
২৪ জুন, ১৯৩৩ তারিখে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে সিরিল ওয়াল্টার্সের। [[হার্বার্ট সাটক্লিফ|হার্বার্ট সাটক্লিফের]] ব্যাট থেকে রান না আসায় সফরকারী [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে তিন টেস্টের সবকটিতেই ব্যাটিং করতে হয়। প্রথম দুই টেস্টে ৫১ ও ৪৬ রান করেন। ১৯৩৪ সালে উইজডেন কর্তৃক [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটার]] মনোনীত হন তিনি।
 
ভারতে অনুষ্ঠিত পরবর্তী সিরিজে সিরিল ওয়াল্টার্স নিজেকে ইংল্যান্ডের প্রথম পছন্দের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। ছয় ইনিংসে ৭১ গড়ে রান তুলেন তিনি।
 
১৯৩৪ সালে ট্রেন্ট ব্রিজ টেস্টে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করলেও সফলতা লাভে ব্যর্থ হন। তবে ব্যাটসম্যান হিসেবে ঠিকই সফলতা পেয়েছিলেন। উপর্যুপরী দুই মৌসুমে দুই সহস্রাধিক রান তুলেন তিনি। পাঁচ টেস্টে চার শতাধিক রান তুলেন। ১৯৩৫ সালের শুরুতে বেশ চমৎকার সময় কাটান। কিন্তু মাসখানেক পর থেকেই তাঁর স্বাস্থ্যের ক্রমাবনতি ঘটতে থাকে। দীর্ঘ বিশ্রামের উপদেশ দেয়া হয়। তবে, দুই খেলায় ২৭১ রান তোলায় কেনিংটন ওভালের শেষ টেস্টে খেলার জন্য তাঁকে মনোনীত করা হয়। কিন্তু, পুণরায় ভগ্ন স্বাস্থ্যের কারণে তাঁকে দলের বাইরে যেতে হয়।
 
সর্বোপরি আঠারো ইনিংসের ১২টিতে ৪০ ঊর্ধ্ব রান নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটে স্মরণীয় রেকর্ড গড়েন।
 
১৯৩৫ সালের শেষদিকে সিরিল ওয়াল্টার্স ওরচেস্টারশায়ারের সাচিবিক দায়িত্ব ও অধিনায়কত্ব করা থেকে নিজ নামকে প্রত্যাহার করে নেন। তবে, তিনি আশাবাদী ছিলেন যে, সুযোগ পেলে তিনি পুণরায় কাউন্টি দলের পক্ষে খেলতে আসবেন।<ref>Brookes, Wilfrid H. (editor); ''John Wisden's Cricketers' Almanack for 1936''; part II, page 336. Published by John Wisden & Co. Ltd</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
 
== বহিঃসংযোগ ==