স্টিফেন বুক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আরও দেখুন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৮৭ নং লাইন:
 
[[বার্ট সাটক্লিফ|বার্ট সাটক্লিফের]] আত্মজীবনীকার ও ক্রীড়া সাংবাদিক রিচার্ড বুক এবং উপন্যাসে পুরস্কার বিজয়ী ও চিত্রনাট্যকার পলা বুক তাঁর ভাই-বোন।
১৯৮৫ সালে ওয়েলিংটনে সফরকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্টে অংশগ্রহণ করেন। এরপর প্রাইসওয়াটারহাউজকুপার্স টেস্ট ক্রিকেট র‌্যাঙ্কিংয়ে নিজস্ব সেরা ৯ম স্থান দখল করেন।
 
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ওতাগো দলের পক্ষে খেলেছেন। স্লো বামহাতি অর্থোডক্স বোলিংয়ের অধিকারী স্টিফেন বুক কেবলমাত্র ছয়জন নিউজিল্যান্ডীয় খেলোয়াড়ের একজনরূপে ছয় শতাধিক প্রথম-শ্রেণীর উইকেট লাভে সক্ষমতা দেখিয়েছেন।
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৮ সালে ওয়েলিংটনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে স্টিফেন বুকের। ঐ টেস্টে নিউজিল্যান্ড তাদের ক্রিকেটের ইতিহাসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্ট জয়ে সক্ষম হয়। কয়েকমাস পর প্রথমবারের মতো বিদেশে টেস্ট সফরে যান। ইংল্যান্ডের ট্রেন্ট ব্রিজে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টে তিনি ২৮ ওভার বোলিং করে ১৮ মেইডেন দিয়ে ২৯ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট দখল করেন।
 
১৯৭৯-৮০ মৌসুমে [[ক্লাইভ লয়েড|ক্লাইভ লয়েডের]] নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টেস্টে নাটকীয় জয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন তিনি। ডুনেডিনের কেরিসব্রুকে অনুষ্ঠিত খেলায় তিনি যখন ক্রিজে আসেন তখন নিউজিল্যান্ডের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল মাত্র চার রান ও দলীয় সংগ্রহ ছিল ১০০/৯। [[গ্যারি ট্রুপ|গ্যারি ট্রুপের]] সাথে জুটি গড়ে ঐতিহাসিক জয় তুলে নেয় নিউজিল্যান্ড দল। লেগ বাইয়ের সাহায্যে দলের রান সমানে আসলে বেশ বিতর্কের সৃষ্টি হয়। বিতর্কিত এ সফরে দূর্বল আম্পায়ারিত্বের অভিযোগ আনা হয়। ক্রাইস্টচার্চ ও অকল্যান্ডের পরবর্তী টেস্ট দুটোয় ড্র করে তাঁর দল ১-০ ব্যবধানে সিরিজ জয়ে করে।
 
[[জেফ ক্রো|জেফ ক্রো’র]] অধিনায়কত্বে ভারত ও পাকিস্তানে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপের ৪র্থ আসরে দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন স্টিফেন বুক। তবে ঐ প্রতিযোগিতায় গ্রুপ পর্বে তৃতীয় স্থান দখল করায় শুরুতেই দলটিকে বিদায় নিতে হয়েছিল। শুধুমাত্র দূর্বল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ড জয়ী হয়েছিল।