বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়শ্রেণী:ঔপন্যাসিক অপসারণ হটক্যাটের মাধ্যমে
রচনাশৈলী
৩ নং লাইন:
 
== জন্ম ও শিক্ষা ==
বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায় ১৮৯৪ সালের ২৪ অক্টোবর বিহারের[[বিহার|বিহারে]]<nowiki/>র [[দ্বারভাঙ্গা]] জেলার পান্ডুল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম বিপিন বিহারী মুখোপাধ্যায়। তার আদি নিবাস হুগলী জেলার চাতরা হলেও তার তিন পুরুষের বাস বিহারের দ্বারভাঙ্গায় ছিল। বিভূতিভূষণ দ্বারভাঙ্গা পীতাম্বরী বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। দ্বারভাঙ্গা রাজ স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং [[রিপন কলেজ]] থেকে আই এ পাশ করেন। তিনি পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি. এ. পাশ করেন।
 
== কর্মক্ষত্র ==
তার কর্মক্ষত্র ছিল বৈচিত্রময়। কর্মজীবনের প্রথম দিকে তিনি ইন্ডিয়ান নেশন পত্রিকার কার্যাধ্যক্ষের পদে আসীন ছিলেন। পরে বিহারের দ্বারভাঙ্গায় মহারাজের সচীবসচিব হিসাবেও কাজ করেন। আবার পরবর্তি কালে কিছুকাল শিক্ষকতাও করেছেন। ১৯১৬ থেকে ১৯৪২ পর্যন্ত কর্মজীবনে বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায় বিভিন্ন স্কুলে শিক্ষকতা, ধনী পরিবারে গৃহ-শিক্ষকতা করেছিলেন। শিক্ষকতা চলাকালীন তিনি নিজেকে লেখার কাজে নিয়োজিত করেন। সাহিত্যের বিভিন্ন ধারার উপন্যাস ও গল্পগ্রন্থের তিনি রচয়িতা। তার জনপ্রিয়তম উপন্যাসটি হলো ''নীলাঙ্গুরিয়''। এছাড়াও তিনি অনেক কৌতুক ও রঙ্গরসের গল্পও লিখেছেন।
 
বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের কৌতুক গল্পের বই '''বরযাত্রী''<nowiki/>'র ছয় বন্ধু গণশা, ঘোঁতনা, ত্রিলোচন, গোরাচাঁদ, রাজেন আর কে. গুপ্তের সঙ্গে পরিচয় নেইগুপ্ত বাংলা সাহিত্যের এমন পাঠক বোধহয়রসসাহিত্যের কমইপরিচিত আছেন।চরিত্র। অল্প দু চার কথায় কি করে জীবন্ত চরিত্রদেরচরিত্র সৃষ্টি করা যায় বা একটা সমাজকে এরকম সুস্পষ্ট ভাবে তুলে ধরা যায় -ধরতেন বিভূতিভূষণ সেটি অতি সহজে সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছেন।মুখোপাধ্যায়। কৌতুক রসের এরকম বই হিসেবে বরযাত্রী সিরিজ বাংলা সাহিত্যে বেশি নেই।অনন্য। কৌতুক রসের তাঁর আরেকটি বিখ্যাত সৃষ্টি 'রানু' সিরিজের গল্পগুলি। কিন্তু বিভূতিভূষণের প্রতিভা ছিল বহুমুখী। ছোটদের জন্য পুজোসংখ্যায় তিনি নিয়মিত লিখেছেন, 'পোনুর চিঠি' ও অন্যান্য নানান গল্প - যা বুড়োরাওপরিণত মনস্ক পাঠকেরাও পরম উৎসাহে পড়েছে।পড়েছেন।
 
== সাহিত্যকর্ম ==