রজার টোজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ক্রিকেট বিশ্বকাপ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
১০২ নং লাইন:
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
২৫ অক্টোবর, ১৯৯৫ তারিখে স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে রজার টোজের। একই দলের বিপক্ষে ১৫ নভেম্বর, ১৯৯৫ তারিখে ওডিআই অভিষেক হয় তাঁর। ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের সফলতম ব্যাটসম্যানের মর্যাদা পান। ৭৯.৫০ গড়ে ৩১৮ রান তুলেন তিনি। এ সময়ে দূরশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা সম্পন্ন করতে থাকেন।
 
১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের সফলতম ব্যাটসম্যানের মর্যাদা পান। ৭৯.৫০ গড়ে ৩১৮ রান তুলেন তিনি। এ সময়ে দূরশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা সম্পন্ন করতে থাকেন।
 
[[টেস্ট ক্রিকেট]] থেকে অবসর নেয়ার পর একদিনের আঙ্গিনায় ধারাবাহিক ক্রীড়ানৈপুণ্যে ভাস্বর হন। বিশ্ব ক্রিকেট র‌্যাঙ্কিংয়ে ২য় স্থানে পৌঁছেন। ২০০০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে সেঞ্চুরি করে স্বর্ণশিখরে আরোহণ করেন। দীর্ঘ ৭৫ খেলার পর ওডিআইয়ে একমাত্র সেঞ্চুরিটি হাঁকান। এ ফলাফলের ফলে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে আমরা ছয়, চার চাই ও টোজ দলকে জয় এনে দেবেন এ আস্থা ও বিশ্বাসবোধ গড়ে উঠে।
১১০ ⟶ ১০৮ নং লাইন:
২০০০-০১ মৌসুমে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে নিউজিল্যান্ডের অন্যতম খেলোয়াড় ছিলেন তিনি। শক্তিধর পাকিস্তানকে সেমি-ফাইনালে হারানোর পর চূড়ান্ত খেলায় ভারতের বিপক্ষে দলের জয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের ফলে নিউজিল্যান্ড দল [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল|আইসিসির]] বৃহৎ আকারের প্রতিযোগিতায় প্রথম শিরোপা পায়।
 
এরপরপরইএর পরপরই ক্রিকেটের বাইরে অন্য জগতের সাথে জড়িয়ে পড়েন। ২০০১ সালে পাকিস্তান সফরে তার দূর্বল ক্রীড়াশৈলীর চিত্র ধরা পড়ে। ঐ বছরই তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন। এরপর তিনি ব্যাংকিং খাতে চাকুরি নেন। ৩৮.৮১ গড়ে ওডিআইয়ে রান তুলেন যা ২,০০০-এর অধিক রান সংগ্রহকারী যে-কোন নিউজিল্যান্ডীয় ব্যাটসম্যানের তুলনায় বেশী।
 
== ক্রিকেট বিশ্বকাপ ==
১৯৯৬ সালে ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় যৌথভাবে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপের ৬ষ্ঠ আসরে খেলেন। ২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৬ তারিখে উইলস বিশ্বকাপের ১৯তম খেলায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ফয়সালাবাদের ইকবাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় রজার টোজ ১১২ বল মোকাবেলায় ৯২ রান তুলে দলকে ১০৯ রানের বিরাট ব্যবধানের জয়ে প্রভূতঃ সহায়তা করেন।<ref>{{cite news|url=http://www.howstat.com/cricket/Statistics/Matches/MatchScorecard_ODI.asp?MatchCode=1131|title= 1995–1996 Wills World Cup – 19th Match – New Zealand v United Arab Emirates – Faisalabad (Lyallpur)|date=18 February 2007|publisher=HowStat|accessdate=13 March 2015}}</ref> খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তাঁর দল কোয়ার্টার-ফাইনালে উপনীত হলেও অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজিত হয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।
 
এরপর ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে ৭৭ বলে অপরাজিত ৬০ রান তুলে দলকে ৫ উইকেটের ব্যবধানের জয়ে সবিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করেন।<ref>{{cite news|url=http://www.howstat.com/cricket/Statistics/Matches/MatchScorecard_ODI.asp?MatchCode=1563|title= 1999 ICC World Cup – 38th Match – India v New Zealand – Nottingham|date=18 February 2007|publisher=HowStat|accessdate=13 March 2015}}</ref> সেমি-ফাইনালে উঠলেও নিউজিল্যান্ড দল পাকিস্তানের কাছে ৯ উইকেটে পরাজিত হয়।
 
== তথ্যসূত্র ==