প্রাকৃতিক বিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shebu Islam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Shebu Islam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১১ নং লাইন:
প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের দুইটি প্রধান ভাগ রয়েছে: [[জীববিজ্ঞান]] এবং [[ভৌত বিজ্ঞান]]। ভৌত বিজ্ঞানের অনেক শাখা রয়েছে। যেমন- [[পদার্থবিজ্ঞান]], [[রসায়ন]], [[মহাকাশ বিজ্ঞান]], [[ভূবিজ্ঞান]] ইত্যাদি। এসব শাখার আবার একাধিক অধিশাখা রয়েছে।
 
[[পাশ্চাত্য দর্শনে]], [[নিরীক্ষা নির্ভর বিজ্ঞান]][[প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে]] [[যৌক্তিক বিজ্ঞানের]] (ফর্মাল সায়েন্স) নীতি ব্যবহৃত হয়; যেমন- [[গণিত]], যুক্তিবিদ্যা।[[যুক্তিবিদ্যা]]। প্রকৃতির কার্যকারণের নিয়মাবলি গাণিতিকভাবে প্রকাশ করা হয়ে থাকে, যেগুলো প্রকৃতির নীতি হিসেবে পরিচিত। [[সামাজিক বিজ্ঞানেওবিজ্ঞানে]]ও এধরণের [[যৌক্তিক বিজ্ঞানের]] নীতি ব্যবহৃত হয়, তবে তা মূলত গুণগত গবেষণার উপর জোর দেয়। অন্যদিকে প্রকৃতি বিজ্ঞান পরিমাণগত ও বাস্তব নিরীক্ষার উপর অধিক নির্ভরশীল।
 
আধুনিক [[প্রাকৃতিক বিজ্ঞান]] [[প্রাকৃতিক দর্শনের]] ঐতিহ্যগত নীতিমালার উপর প্রতিষ্ঠিত। এসব ঐতিহ্যগত নীতি প্রাচীন [[গ্রীক দর্শন]], [[গ্যালিলিও]], [[রনে দেকার্ত]], [[ফ্রান্সিস বেকন]], নিউটনীয় বিজ্ঞান হতে উৎসারিত। [[নিউটন]] প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে গাণিতিক ও নিরীক্ষাগত পদ্ধতির উপর জোর দিয়েছিলেন। তবে তা সত্ত্বেও, বর্তমানে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে দার্শনিক মত, অনুমান নির্ভর তত্ত্বের প্রয়োজনীয় ব্যবহার রয়েছে। ১৬শ শতকে পদ্ধতিগত তথ্য সংগ্রহ ও অনুসন্ধানের ফলে প্রাকৃতিক ইতিহাসের সমৃদ্ধি ঘটে। বর্তমান যুগে প্রাকৃতিক ইতিহাস প্রকৃতির বিভিন্ন ঘটনার পর্যবেক্ষণগত কারণ ও নীতি বর্ণনা করে থাকে, যা বিজ্ঞান শিক্ষণে ব্যবহৃত হয়।
 
==আরো পড়ুন==