বেগুনিয়া (বাংলার মন্দির স্থাপত্য): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ami.bangali 2ed (আলোচনা | অবদান)
Ami.bangali 2ed (আলাপ)-এর সম্পাদিত 2836730 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
Ami.bangali 2ed (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
বরাকরে দামোদর নদের প্রায় কোল ঘেঁষে চারটি মন্দির একত্রে '''বেগুনিয়া''' নামে পরিচিত। সুপ্রাচীন-ঐতিহাসিক, নান্দনিক এবং অপরিসীম প্রত্নতাত্বিক মূল্যের নিদর্শন এই মন্দিরগুলি।আগে মোট ৫টি মন্দির ছিল। বর্তমানে চারটি অপূর্ব সুন্দর পাথরের দেউল অবশিষ্ট , এদের একত্রে '''সিদ্ধেশ্বর মন্দির''' বলা হয়। তৃতীয় মন্দিরটি পশ্চিমমুখী, বাকিগুলো সব পূর্বমুখী। চতুর্থ মন্দিরটি বাংলার সর্বপ্রাচীন দেউল স্থাপত্য।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.sthapatyakala.in/bn_BD/|title=Sthapatya|language=en-US|access-date=2017-12-12}}</ref>
 
==নামকরণ==
২৫ নং লাইন:
 
==উড়িয়া শিল্পরীতির সাথে পার্থক্য==
স্থাপত্যের দিক দিয়ে এই মন্দিরটি ভুবনেশ্বর এর পরশুরামেস্বর মন্দিরের সমকালীন, অর্থাৎ অষ্টম শতকে তৈরি।<ref>মন্দির স্থাপত্য-১৪, শিল্পকলা, বাংলা লাইব্রেরি।</ref> পরশুরামেস্বর মন্দিরে বিমানের সঙ্গে যুক্ত আছে জগমোহন, যা এই মন্দিরে নেই। এছাড়া ওড়িশার রেখা দেউল এর মন্দির গুলির আমলক হয়গুলি 'convex''উত্তল''', কিন্তু বরাকর মন্দিরের আমলক গুলি concave.'''অবতল'''। <ref>বিনয় ঘোষ, পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি</ref>
 
==ভাস্কর্য==
প্রতিটি মন্দির গাত্রে অসম্ভব সুন্দর পাথরের মূর্তি- যেমন উড়ন্ত সিংহ, মকর, রাক্ষসের মতন কীর্তিমুখ (যা শিব মন্দিরের বিশেষত্ব।স্কন্ধ পূরণে বলা হয়েছে, শিবের আদেশে জলন্ধর রাক্ষস নিজের শরীরকে নিজে গিলে ফেললে, শিব তার নাম নাম দেন- কীর্তিমুখ বা face of glory. )glory। এছাড়াও বিভিন্ন দেবদেবী, অনন্তসজ্জায় বিষ্ণু, অসংখ্য মৎসকন্যা আছে মন্দির জুড়ে।
 
==সমস্যা==