ক্ষীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ami.bangali 2ed (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Ami.bangali 2ed (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৫ নং লাইন:
| other =
}}
'''ক্ষীর''' বা '''মেওয়া''' বাংলার নিজেস্ব মিষ্টি।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|title=মিষ্টান্ন পাক|last=মুখোপাধ্যায়|first=বিপ্রদাস|publisher=বেঙ্গল মেডিক্যাল লাইব্রেরী|year=১৩১১ বঙ্গাব্দ|isbn=|location=|pages=}}</ref> ক্ষীর শুধু মিষ্টিই নয় এটি অন্যান্য মিষ্টির সহযোগী এবং প্রধান উপকরণ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। উত্তরভারতে ক্ষীর নামটি [[পায়েস]] হিসাবে ব্যবহার করলেও বাংলায় ক্ষীর সম্পূর্ন ভিন্ন স্বাদের ও ভিন্ন মিষ্টি।
 
==প্রস্তুতি==
ক্ষীর প্রস্তুত করার জন্য একমাত্র উপাদান হলো খাঁটি [[দুধ]]।খাঁটি দুধের তিন ভাগকে জ্বাল দিয়ে শুকিয়ে একভাগ করা হলে ক্ষীর তৈরী হয়। তবে দুধে অনেক সময় এরারুট, সুজি ও পানিফলের পালো এবং [[চিনি]] মিশিয়ে গাঢ় ও মিষ্টি করা হয়। তবে সেই ক্ষীরের স্বাদ নির্জলা খাঁটি দুধের মতন হয় না, গন্ধ, স্বাদ ও বর্ণে বিস্তর পার্থক্য থেকে যায়।<ref name=":0" />
 
তবে সমুদয় দুধ শুকিয়ে চার ভাগ থেকে এক ভাগ করলে ডেলা ক্ষীর না খোয়া ক্ষীর তৈরী হয়। এই খোয়া ক্ষীর নানা মিষ্টি প্রস্তুতিতে তৈরী করা হয়।<ref name=":0" />
 
==ব্যবহার==
৪৬ নং লাইন:
 
ক্ষীরের অপর নাম হলো মেওয়া। দুধকে অনেকক্ষণ ধরে ধৈর্য ধরে জ্বাল দিলে তা উপাদেয় ক্ষীরে পরিনত হয়। সেটাই বাংলার লোক সমাজে চলিত কথায় ব্যবহার হয়।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}