অসমীয়া বর্ণমালা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Assamese_coin.gif সরানো হয়েছে, কমন্স হতে Daphne Lantier এটি মুছে ফেলেছেন কারণ: empty redirect--[[:c:Special:Contribution... |
বানান সংশোধন |
||
৯ নং লাইন:
'''অসমীয়া লিপি'''<ref>The name ''ăcãmăkṣara'' first appears in [[Ahom Kingdom|Ahom]] coins and copperplates where the name denoted the [[Ahom script]] {{Harvcol|Bora|1981|pp=11–12}}</ref> হলো [[অসমীয়া ভাষা|অসমীয়া ভাষার]] একটি লিখন পদ্ধতি। [[ব্রহ্মপুত্র নদ|ব্রহ্মপুত্র নদের]] উপত্যকায় বসবাসকারী লোকজন [[সংস্কৃত ভাষা]] লিখতে এই বর্ণমালা ব্যবহার করত। একই বর্ণমালা দিয়ে তারা আরো কিছু ভাষা যেমন, বোদো ( বর্তমানে দেব-নাগরি), খাসি (বর্তমানে রোমান), মিসিং (বর্তমান রোমান) ইত্যাদিও লেখা হত। অসমীয়া বর্ণমালার বর্তমান রূপ পঞ্চম শতাব্দী থেকে বিবর্তনের ফলে সৃষ্ট। উমাচল/নাগরাজি-ক্ষণিকাগাও শিলালিপি থেকে প্রাপ্ত বর্ণমালাকে [[গুপ্ত লিপি]]র পূর্বাঞ্চলীয় রূপ বলা হয়। এর সাথে [[সিদ্ধম লিপি]]র অনেক মিল পাওয়া যায়। সপ্তাদশ শতাব্দীর মধ্যে অসমীয়া ভাষার তিনটি শৈলীর বর্ণমালা (বামিনিয়া, কাইথেলি এবং গারগায়া)<ref>{{Harvcol|Bora|1981|p=53}}</ref> খুঁজে পাওয়া যায়। এই তিন লিপি থেকেই আধুনিক মুদ্রণ উপযোগী লিপি তৈরী করা হয়। বর্তমানে ব্যাবহৃত এই বর্ণমালার সাথে বাংলা বর্ণমালার তিনটি বর্ণ ভিন্ন সব বর্ণের রূপ হুবুহু একইরকম।
''আসাম রাজত্বের'' সময় অসমীয়া ভাষার উক্ত লিপি
== ইতিহাস ==
১৮ নং লাইন:
=== স্বরবর্ণ ===
অসমীয়া বর্ণমালায় ৮টি প্রধান স্বরধ্বনী প্রকাশ করতে মোট ১১টি স্বরবর্ণ ব্যবহার করা হয়। এদের মধ্যে কিছু বর্ণ সন্ধি-স্বরধ্বনী বিশিষ্ট। এই সকল বর্ণ বাংলা ও অসমীয়া উভয় ভাষায়
{| class="wikitable" style="margin-bottom: 10px;"
১১৫ নং লাইন:
=== ব্যঞ্জনবর্ণ ===
অসমীয়া ভাষায় ব্যাঞ্জনবর্ণের নাম সাধারণত এর মূল উচ্চারণ থেকে নেওয়া হয় অথবা স্বরবর্ণ অ যুক্ত করে নামকরণ করা হয়। কিন্তু উক্ত স্বরবর্ণ অলিখিত থাকে, শুধুমাত্র উচ্চারণ করার সময় তা আলোচনায় আসে। তবে অধিকাংশ বর্ণের নাম সেই ধ্বনীর নাম থেকে নেওয়া হয়েছে (যেমনঃ ঘ ধ্বনীর নাম ঘ, ''ghô'')। কিছু কিছু বর্ণের নাম তাদের উচ্চারণগত নাম হারিয়ে আধুনিক অসমীয় ভাষায় নতুন এবং বিস্তৃত নাম পেয়েছে। যেমনঃ /n/ ধ্বনী উচ্চারণভেদে ন, ণ বা ঞ দ্বারা লেখা হয়। তবে এইসব বর্ণের নাম শুধু ‘ন’ না দিয়ে বিস্তৃতভাবে দন্ত্য ন বা ''dôntiya nô'' ("dental n"), মর্ধ্যহ্ন ণ বা ''murdhôinnya nô'' ("retroflex n") এবং ঞ কে ''niô বা'' ইয়ো বলা হয়। একইভাবে /x/ ধ্বনীকে উচ্চারণভেদে তালব্য শ বা ''talôibbya xô'' ("palatal x"), ষ মর্ধ্যহ্ন ''murdhôinnya xô'' ("retroflex x" এবং দন্ত্য স বা ''dôntiya xô'' ("dental x") বলা হয়। /s/ ধ্বনীকে প্রথম চ বা ''prôthôm sô'' ("first s") ও দ্বিতীয় ছ বা ''ditiyô sô'' ("second s") বলা হয়। /z/ ধ্বনীকে বর্গীয় জ বা ''bôrgiya zô'' ("row z") এবং অন্তঃস্থ য বা ''ôntôsthô zô'' বলা হয়।এই সমস্ত বর্ণের ভিন্ন নামসমূহ উচ্চারণ পার্থক্যের জন্য আলাদা আলাদা ক্ষেত্রে
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা-নয় ভাষার লেখা রয়েছে এমন নিবন্ধ]]]]
{| class="wikitable" style="margin-bottom: 10px;"
|