মাখন চা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৫ নং লাইন:
==প্রস্তুতপ্রণালী==
অর্ধ দিবস পানিতে চা পাতা ফুটানোর মাধ্যমে সর্বোৎকৃষ্ট মানের চা তৈরি করা হয়, এতে ঘন বাদামী রং পাওয়া যায়। অতঃপর এর গাদ ফেলা হয়, এবং টাটকা চমরী গাইয়ের মাখন ও লবণ সহ মিশিয়ে চোঙে রাখা হয় এবং যা পরবর্তীতে নাড়াচাড়া করা হয়। এর ফলে এটা বেগুনি বর্ণের তরলে পরিণত হয়, যা প্রায় ভাপে সিদ্ধ মাংস<ref name="chapman" /> বা ঘন তেলের মতো হয়। তারপর এটাকে চীনামাটির চা-পাত্রে, বা বয়ামে রাখা হয়, যেটা দেখতে জাপানী চাপাত্রের মতো।<ref>[[Ekai Kawaguchi|Kawaguchi, Ekai]] (1909): ''Three Years in Tibet'', pp. 325-326. Reprint: Book Faith India (1995), Delhi. {{ISBN|81-7303-036-7}}.</ref>
 
অন্য পদ্ধতিটি হচ্ছে পানি গরম করা, এবং মুঠ ভর্তি চা পানিতে মেশানো, যা পুরোপুরি কালো না হওয়া পর্যন্ত নাড়া। তারপর কিছু লবণ যুক্ত করা, প্রয়োজন হলে সামান্য সোডা মিশানো। অতঃপর এই চাকে কাঠের মাখন মন্থন-পাত্রে অশ্বকেশর বা নলাকার ছাঁকনি দিয়ে ছাঁকা, এবং একটা দীর্ঘ মাখন দণ্ড এটাতে মিশানো। এরপর এটাকে মন্থন করতে থাকা যতক্ষণ না এটা উপযুক্ত ঘনত্বে আসে এবং উষ্ণ রাখার জন্য জ্বলন্ত কাঠকয়লায় রাখা তামার পাত্রে নিয়ে যাবার আগ পর্যন্ত। মন্থন-পাত্র পাওয়া না গেলে, কাঠের গামলা এবং দ্রুত নাড়াচাড়ার মাধ্যমে কাজ চালানো হয়।<ref>''Tibetan Marches''. [[André Migot]]. Translated from the French by [[Peter Fleming (writer)|Peter Fleming]], pp. 102-3. (1955). E. P. Dutton & Co. Inc. New York.</ref>
 
বর্তমানে, যখন চা পাতা, চমরী গাইয়ের মাখন এবং কাঠের মাখন মন্থন-পাত্র মিলে না, লোকজন তখন প্রায় সময় টি-ব্যাগ ব্যবহার করে মাখন চা বানায়, বিভিন্ন ধরণের মাখন এবং মন্থন করার জন্য মিশ্রণকারী যন্ত্র বাজারে পাওয়া যায়।<ref name=sherpa_butter_tea>{{cite web| URL=http://sherpasisters.com/sherpanichef/blog/2014/01/11/sherpa-butter-tea/ |title=Sherpa Butter Tea}}</ref><ref>{{cite web|url=http://ilovebuttercoffee.com/yak-butter-tea/|title=Yak Butter Tea}}</ref>
 
== আরো দেখুন ==