ইয়াহিয়া খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
প্রতিভা মনির (আলোচনা | অবদান)
প্রতিভা মনির (আলোচনা | অবদান)
৩৬ নং লাইন:
 
অপারেশন সার্চলাইট পরিচালনার দায়িত্ব পান ৩য় কোরের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট-জেনারেল টিক্কা খান, তিনি ঢাকায় সাধারণ বেসামরিক মানুষদের ওপর গণহত্যা চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন। অপারেশন সার্চলাইট সামরিক অভিযানের ফলশ্রুতিতে বাঙালিরা সেনাবাহিনী ত্যাগ করে মুক্তিবাহিনী নামের একটি বাহিনী গঠন করে যা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে।<ref name="Vij Books India Pvt Ltd">{{cite book |last1=Khanna |first1=K. K. |title=Art of Generalship |url=https://books.google.com/books?id=uAmqCQAAQBAJ&pg=PA176 |publisher=Vij Books India Pvt Ltd |page=176 |isbn=978-93-82652-93-9}}</ref> ইয়াহিয়া এপ্রিলের শুরুর দিকে মেজর-জেনারেল আমির আব্দুল্লাহ খান নিয়াজীকে (যিনি লাহোরে ১০ম পদাতিক ডিভিশনের অধিনায়কত্ব করছিলেন) লেফটেন্যান্ট-জেনারেল পদে পদোন্নতি দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানে ইস্টার্ন কমান্ড নামের একটি নব-গঠিত কার্যালয়ের প্রধান কর্মকর্তা নিযুক্ত করেন।<ref name="Oxford University Press, Fair">{{cite book |last1=Fair |first1=C. Christine |date=2014 |title=Fighting to the End: The Pakistan Army's Way of War |url=https://books.google.com/books?id=jjaTAwAAQBAJ&pg=PA230 |publisher=Oxford University Press |pages=230–231 |isbn=978-0-19-989270-9}}</ref>
 
বাঙালিরা মুক্তিবাহিনীতে ঢুকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাথে লড়াই এ লিপ্ত হয় যা তাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ হিসেবে পরিচিতি পায়। রাষ্ট্রপতি ইয়াহিয়া যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন মে'মাসে এবং ঐ দেশের রাষ্ট্রপতি রিচার্ড নিক্সনকে বলেন যে, পূর্ব পাকিস্তানে তার সেনাবাহিনী বিচ্ছিন্নতাবাদ-বিরোধী সামরিক অভিযানে লিপ্ত হয়েছে। যদিও জুলাই মাসে তিনি নিক্সনকে টেলিফোনে বলেন যে, পূর্ব পাকিস্তানের বিচ্ছিন্নতাবাদ বিরোধী সামরিক অভিযান এখন গৃহযুদ্ধে রূপ নিয়েছে।<ref>{{Harvnb|Bass|2013|p=7}}</ref>
 
== মৃত্যু ==