ইয়াহিয়া খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
প্রতিভা মনির (আলোচনা | অবদান)
প্রতিভা মনির (আলোচনা | অবদান)
২৮ নং লাইন:
ইয়াহিয়া পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মির্জা নুরুল হুদাকে সরিয়ে মেজর-জেনারেল মোজাফফর উদ্দীনকে নিয়োগ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে সেনা মোতায়েন করা হয় যাতে ছাত্ররা আন্দোলন করতে না পারে। বাঙালিদের ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে নতুন ব্যাটেলিয়ন গঠনের কথাও ইয়াহিয়া সেনা সদর দপ্তরে বলেন।<ref name="PILDT">{{cite web|last=PILDT|title=The Evolution of National Security Council in Pakistan|url=https://docs.google.com/viewer?a=v&q=cache:Y3lfJakmBHEJ:www.pildat.org/publications/publication/CMR/NaionalSecurityCouncil-debateonInstitutionsandprocessesfordecisionmakingonsecurityissues.pdf+national+security+council+of+pakistan+abolished&hl=en&gl=us&pid=bl&srcid=ADGEEShggkYLQkSMWbAFmB-4iD6lT1DEaPvelTxBGXYN_kuH8RwqjdggCetmcHTJskvJB2-wd5DLAlSxRAl4hOffUKZk3YYEjP3YPtCx4TZw4NQZttnWDGQc2svqysWcvR4fM-MSe_rD&sig=AHIEtbTpoD1sB-vSB9bx3iBp1XKjssR3aQ|work=Pakistan Institute of Legislative Development and Transparency.|publisher=PILDT|accessdate=2 March 2013}}</ref> ১৯৬৯-১৯৭০ অর্থবছরে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য ইয়াহিয়া নতুন বাজেট প্রণয়ন করেন যেটাতে অন্যান্য প্রদেশের চেয়ে ২.৮ শতাংশ বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয় যদিও এটা বাস্তবায়িত হয়নি। ইয়াহিয়ার নির্দেশ অনুযায়ী ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় যেটাতে বাঙালি জাতীয়তাবাদী শেখ মুজিবুর রহমান জয়ী হন, তার প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা জুলফিকার আলি ভুট্টো হতাশা প্রকাশ করে ইয়াহিয়াকে বলেন মুজিবকে যেন ক্ষমতা দেওয়া না হয়, কারণ তিনি ক্ষমতায় গেলে পাকিস্তান ভেঙে দেবেন। ইয়াহিয়া সেনাবাহিনীর জেনারেলদের সভায় এ ব্যাপারে আলোচনা করে একমত হন যে মুজিবকে ক্ষমতা দেওয়া যাবেনা কারণ তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদী এবং ১৯৬৮ সালের আগরতলা মামলায় তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন ভারতের সহায়তায় পূর্ব পাকিস্তানকে পাকিস্তান থেকে খণ্ডিত করার জন্য।<ref>{{cite book|last1=Jaffrelot|first1=Christophe|title=The Pakistan Paradox: Instability and Resilience|date=2015|publisher=Oxford University Press|location=Oxford|isbn=978-0190235185|pages=226–227|url=https://books.google.com/books?id=i5GMCwAAQBAJ&dq=yahya+khan+pashtun&hl=nl&source=gbs_navlinks_s}}</ref>
 
জেনারেল ইয়াহিয়া খান ছিলেন একাধারে রাষ্ট্রপতি, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক, তথ্য এবং সম্প্রচার বিষয়ক মন্ত্রী, আইন এবং বিচার মন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী। এছাড়া জেনারেল [[আব্দুল হামিদ খান (জেনারেল)|হামিদ খান]] কে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, এ্যাডমিরাল সৈয়দ মোহাম্মদ আহসানকে অর্থমন্ত্রী এবং বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন আর এয়ার চীফ মার্শাল নুর খানকে স্বাস্থ্য এবং শ্রম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়।<ref name="Dr. GN. Kazi">{{cite web|last=Dr. GN. Kazi|title=Pakistan's Smallest Cabinet|url=https://www.flickr.com/photos/pimu/2510812824/?rb=1smal|publisher=Dr. GN. Kazi|accessdate=17 April 2014}}</ref>
 
== মৃত্যু ==