আনিসুজ্জামান (অধ্যাপক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
খালিদ সাইফ (আলোচনা | অবদান) বানান ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৩৬ নং লাইন:
== শিক্ষাজীবন ==
কলকাতার পার্ক সার্কাস হাইস্কুলে শিক্ষাজীবনের শুরু করেন আনিসুজ্জামান। ওখানে পড়েছেন তৃতীয় শ্রেণি থেকে সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত। পরে এদেশে চলে আসার পর অষ্টম শ্রেণিতে ভর্তি হন খুলনা জেলা স্কুলে। কিন্তু বেশিদিন এখানে পড়া হয় নি। একবছর পরই পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় চলে আসেন। ঢাকায় ভর্তি হন প্রিয়নাথ হাইস্কুলে। আনিসুজ্জামান ছিলেন প্রিয়নাথ স্কুলের শেষ ব্যাচ। কারণ তাঁদের ব্যাচের পরেই ওই স্কুলটি সরকারি হয়ে যায় এবং এর নাম-পরিবর্তন করে রাখা হয় নবাবপুর গভর্নমেন্ট হাইস্কুল। সেখান থেকে [[১৯৫১]] সালে প্রবেশিকা বা ম্যাট্রিক পাস করে ভর্তি হন [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়|জগন্নাথ কলেজে]]। জগন্নাথ কলেজ থেকে [[১৯৫৩]] সালে আইএ পাস করে বাংলায় অনার্স নিয়ে বিএ ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। [[১৯৫৬]] খ্রিষ্টাব্দে তিনি অনার্স পাস করলেন এবং [[১৯৫৭]] -এ এমএ পাস করার পরের বছর অর্থাৎ [[১৯৫৮]] -এ ফেব্রুয়ারিতে বাংলা একাডেমির প্রথম গবেষণা বৃত্তি পেলেন।<ref>[http://gunijan.org.bd/GjProfDetails_action.php?GjProfId=13 আনিসুজ্জামান] গুণীজন</ref> কিন্তু এক বছর যেতে না যেতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষক শূন্যতায় বাংলা একাডেমির বৃত্তি ছেড়ে দিয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন [[১৯৫৩]] খ্রিষ্টাব্দে। সে সময়ে বিভাগীয় প্রধান ছিলেন ড. [[মুহম্মদ শহীদুল্লাহ]]। শিক্ষক হিসেবে পেয়েছিলেন
== কর্মজীবন ==
|