গোলাহাট গণহত্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ovijatrik (আলোচনা | অবদান)
Ovijatrik (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৯ নং লাইন:
| numparts =
}}
'''গোলাহাট গণহত্যা''' ছিল [[বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ|বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ]] চলাকালীন সময়ের ১৯৭১ সালের ১৩ জুন তারিখে সংগঠিত একটি অন্যতম নৃশংস বর্বরোচিত গণহত্যা যেখানে ৪৪৭ জন [[হিন্দু]] [[মারোয়াড়ি]] আবালবৃদ্ধবণিতাকে নির্বিচারে [[পাকিস্তানি সেনাবাহিনী]] এবং তাদের সহযোগী অবাঙ্গালী [[বিহারী মুসলিম|বিহারী]] ও বাঙ্গালি [[রাজাকার]], [[আলবদর]], [[আল শামস]] বাহিনী মিলিতভাবে হত্যা করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://oldsite.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=14&dd=2013-06-13&ni=138773|title=The Daily Janakantha|work=oldsite.dailyjanakantha.com|accessdate=12 June 2017}}</ref><ref>Islam, Mamun (December 5, 2011). [http://www.bssnews.net/bangla/newsDetails.php?cat=4&id=106935&date=2011-12-05 গোলাহাটের নৃশংসতম গণহত্যা : যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আশায় ৪৩৭ শহীদের স্বজনরা] [Golahat genocide: the hope that the war crimes trial of 437 relatives of martyrs]. Bangladesh Sangbad Sangstha. Retrieved February 4, 2012.</ref>
== পটভূমি ==
[[রংপুর বিভাগ|রংপুর বিভাগের]] [[সৈয়দপুর|সৈয়দপুর]] একটি রেলওয়ে টাউন এবং ব্যবসাকেন্দ্র।আগে এটি [[নিলফামারী জেলা|নিলফামারী]] জেলার অন্তর্গত ছিল।অবিভক্ত ভারতবর্ষে [[পার্বতীপুর রেলওয়ে স্টেশন|পার্বতীপুর]] রেলওয়ে জংশনের উত্তরপুর্বাঞ্চলের সাথে যোগাযোগের প্রধান সংযোগস্থল ছিল।ব্যবসা বালিজ্যের সুবিধার জন্য এ অঞ্চল তাই [[মারোয়াড়ি]] ব্যবসায়ীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।ভারত বিভাগের পুর্ব থেকেই তারা ওই অঞ্চলে বসবাস শুরু করে।তারা স্থানীয় মানুষের সাথে বসবাস করে সেখানকার স্থানীয় হয়ে যায় এবং অনেকেই বিভিন্ন জনহিতকর কাজের কারণে সমাজে গুরুত্বপূর্ন স্থান দখল করে।যেমনঃ মাড়োয়ারি ব্যবসায়ী তুলসিরাম আগারওয়াল তুলসিরাম বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।<ref>Alam, M. R. (June 15, 2010). [https://web.archive.org/web/20100618133522/http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-06-15/news/71002 অপারেশন খরচাখাতা] [Operation Kharacakhata]. Prothom Alo. Archived from the original on June 18, 2010. Retrieved February 4, 2012.</ref>ভারত বিভাগের পরে বেশিরভাগ মাড়োয়ারি সম্প্রদায়ের মানুষ ভারতে চলে যেতে বাধ্য হলেও অনেকেই থেকে যায়।সৈয়দপুর শহরে [[যুক্তপ্রদেশ (১৯৩৭–১৯৫০)|যুক্তপ্রদেশ]] এবং [[বিহার]] থেকে আগত [[উর্দু ভাষা|উর্দুভাষী]] মুসলামানেরা এসে বসবাস শুরু করে যারা ছিল শহরের প্রায় ৭৫% ।<ref>{{cite web|url=http://saidpurbd.com/ |title=Welcome to Saidpur |author= |date= |work= |publisher=saidpurbd.com |accessdate=February 4, 2012 |deadurl=yes |archiveurl=https://web.archive.org/web/20120128084211/http://www.saidpurbd.com:80/ |archivedate=January 28, 2012 |df= }}</ref>