মঙ্গল পাণ্ডে: দ্য রাইজিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৩৪ নং লাইন:
ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানির সেনাবাহিনীতে একটি নতুন বন্দুক আনা হয় যার নাম হচ্ছে 'এনফিল্ড'। সকল ভারতীয় সৈনিকদের মধ্যে একটি গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে এনফিল্ড বন্দুকটিতে যে কার্তুজ আছে সেটির টোটা যেটি গুলি করার আগে দাঁত দিয়ে কাটতে হয় সেটি নাকি শুকরের চর্বি এবং গরুর মাংস দিয়ে তৈরি। ভারতীয় সেনাদের মধ্যে যারা হিন্দু তারা গরু মুখে দিতে পারবেনা আবার মুসলিম সেনারা শুকর মুখে দিতে পারবেনা। এই জন্য সেনারা কর্মকর্তাদের কাছে অভিযোগ করেন এ ব্যাপারে।
 
ক্যাপ্টেন উইলিয়াম গর্ডন একবার এক বন্দুক চালানো অনুশীলনে লক্ষ্য করেন যে সৈনিকেরা বন্দুক চালাতে অপারগ এবং ঐ মূহুর্তে একজন জেনারেল এসে দেখেন এবং জিজ্ঞেস করেন যে কি ব্যাপার, ক্যাপ্টেন উইলিয়াম তাকে সব কিছু বললে জেনারেল ক্যাপ্টেনকে বলেবলেন যে সৈনিকদেরকে বলতে যে বন্দুকের কার্তুজ কোনো প্রাণী দ্বারা তৈরি নয় এবং বন্দুক চালাতে বলেন। তার কথা শুনে কোনো সেনা না এলেও মঙ্গল পাণ্ডে দৃপ্তচিত্তে এগিয়ে আসেন এবং কার্তুজ কামড়িয়ে বন্দুক থেকে গুলি চালান কুশপুত্তলিকায়।
 
মঙ্গল একবার বন্দুক বানানোর ফ্যাক্টরি দেখে নিশ্চিত হন যে আসলেই বন্দুক শুকর এবং গরু দ্বারা তৈরি। তিনি এসব দেখে মাথা গরম করেন এবং ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে মনে মনে বিক্ষুব্ধ হন।