কাঞ্চনজঙ্ঘা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৭ নং লাইন:
| coordinates = {{coord|27|42|09|N|88|08|48|E|type:mountain_scale:100000|format=dms|display=inline,title}}
| coordinates_ref =<ref name="peaklist"/>
| first_ascent = ২৫ মে ১৯৫৫ <br />জো ব্রাউন এবং জর্জ ব্যান্ড<br />(১ম শীতকালীন আরোহণ ১১ জানুয়ারি ১৯৮৬ জারজিজের্জি কুকুগস্কাকুকুচজকা এবং ক্রগিজটফক্ৰিজটোভ উয়িলিস্কিউয়িলিকি)
| easiest_route = হিমবাহ/তুষার/বরফে আরোহণ
}}
২৯ নং লাইন:
১৮৫২ সালের আগে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে [[পৃথিবী]]র সৰ্বোচ্চ শৃঙ্গ বলে ধারণা করা হত।কিন্তু ১৮৪৯ সালে ভারতের '''বৃহৎ ত্রিকোণমিত্রিক জরীপে''' বহু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা গেল যে পিক XV বলে পরিচিত মাউন্ট এভারেস্টই হচ্ছে পৃথিবীর উচ্চতম পর্বত শৃঙ্গ। আরো কিছু পুনঃনিরীক্ষণ করার পর ১৮৫৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয় যে কাঞ্চনজঙ্ঘা পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম শৃঙ্গ।<ref name="Gillman1993">{{cite book | title=Everest: The Best Writing and Pictures from Seventy Years of Human Endeavour | author=Gillman, P. | year=1993 | publisher=Little, Brown and Company |location= Boston| isbn = 0316904899 | page = 208}}</ref>
 
১৯৫৫ সালের ২৫ মে মাসে ব্রিটিশ পৰ্বতারোহী দলের সদস্য জোয়ে ব্ৰাউন এবং জৰ্জ ব্যান্ড কাঞ্চনজঙ্ঘা আরোহণ করেন। তাদেরকে সিক্কিমের চজ্ঞাল বা ধৰ্মগুরুর বিশেষ অনুমতি নিতে হয়েছিল এবং এর কোনো মর্যাদাহানি করবে না চুক্তিবদ্ধ করে পৰ্বতারোহণ করেছিল।<ref name=Kapadia2001/> এই দলের অন্যান্য সদস্য হল- জন এঞ্জেলো জেকসন এবং টম মেকিনন।<ref>{{cite web |author=Perrin, J. |url=https://www.theguardian.com/news/2005/aug/01/guardianobituaries.sport |year=2005 |title= Obituary: John Jackson. Key climber and trainer of British mountaineers |publisher=The Guardian |accessdate=31 October 2013}}</ref> ১৯৮৬ সালের ১১ জানুয়ারি, জেৰ্জি কুকুচজকা এবং ক্ৰিজটোভ উয়িলিকি '''কাঞ্চনজঙ্ঘা''' প্ৰথম শীতকালীন আরোহণ করে।
==নামকরণ==
কাঞ্চনজঙ্ঘা শব্দটি শুনে তৎসম কাঞ্চন + জঙ্ঘা মনে হলেও আসলে নামটি সম্ভবতঃ স্থানীয় শব্দ "কাং চেং জেং গা" থেকে এসেছে, যার অর্থ [[তেনজিং নোরগে]] তাঁর বই, ''ম্যান অফ এভারেস্ট'' (Man of Everest)-এ লিখেছেন "তুষারের পাঁচ ধনদৌলত"। এটির পাঁচ চূড়া আছে তাদের চারটির উচ্চতা ৮, ৪৫০ মিটারের ওপরে। এ ধনদৌলত ঈশ্বরের পাঁচ ভান্ডারের প্রতিনিধিত্ব করে, স্বর্ণ, রূপা, রত্ন, শস্য, এবং পবিত্র পুস্তক।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://www.anandabazar.com/khela/%E0%A6%95-%E0%A6%9E-%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A6%99-%E0%A6%98-%E0%A6%B6-%E0%A6%B0-%E0%A6%B7-%E0%A6%8F%E0%A6%87-%E0%A6%AA-%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE-%E0%A6%A6-%E0%A6%87-%E0%A6%AC-%E0%A6%99-%E0%A6%B2-%E0%A6%AE-%E0%A7%9F-1.33581 |title=কাঞ্চনজঙ্ঘা শীর্ষে এই প্রথম দুই বাঙালি মেয়ে |publisher=আনন্দ বাজার পত্রিকা|accessdate=২১ মে, ২০১৪ }}</ref>