ধূসর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rezwan Khair (আলোচনা | অবদান) অনুবাদ |
Rezwan Khair (আলোচনা | অবদান) অনুবাদ |
||
২৩ নং লাইন:
'''ধূসর''' বা '''ছাই রঙ''' [[সাদা]] ও [[কালো|কালোর]] মধ্যবর্তী একটি রঙ। এটি একটি নিরপেক্ষ বা অ্যাক্রোম্যাটিক (নিবর্ণী) রঙ, আক্ষরিক অর্থে "বর্ণহীন রঙ"।<ref>''Webster's New World Dictionary of the American Language'', Third College Edition.</ref> ধূসর মেঘ-ঢাকা আকাশ, [[ছাই]] ও [[সীসা|সীসার]] রঙ।<ref>''Shorter Oxford English Dictionary'', 5th edition, 2002.</ref>
ধূসরের ইংরেজি ''grey'' শব্দটি লিখিতরূপে প্রথম ব্যবহৃত হয় খ্রিস্টপূর্ব
| title = Teaching pronunciation: a reference for teachers of English to speakers of other languages
|author1=Marianne Celce-Murcia |author2=Donna Brinton |author3=Janet M. Goodwin | publisher = Cambridge University Press
৩০ নং লাইন:
| page = 282
| url = https://books.google.com/books?id=twC-H4a8VcYC&pg=PA282
}}</ref> ''Gray'' বানানটিকে আমেরিকান বলে ভাবা হচ্ছে সম্ভবত
ইউরোপ ও আমেরিকায় পরিচালিত জরিপে দেখা যায় যে
{{TOC limit|2}}
==ব্যুৎপত্তি==
ধূসরের ইংরেজি নাম ''Grey'' এসেছে মধ্য ইংরেজি ''grai'' বা ''grei'', যার উৎস অ্যাংলো-স্যাক্সন ''graeg''; সম্পর্কিত ভাষা ডাচে আছে ''grauw'' ও ''grijs'' এবং জার্মানে ''grau''।<ref>''Webster's New World Dictionary of the American Language'', 1964.</ref> খ্রিস্টপূর্ব
==প্রকৃতি এবং সংস্কৃতিতে==
৪৫ নং লাইন:
File:Grey wolf P1130270.jpg|একটি ধূসর [[নেকড়ে]]
File:USMA Graduation Hat Toss 2008.jpg|যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট পয়েন্ট মিলিটারি একাডেমীর ক্যাডেটরা ধূসর রঙের পোষাক পরে।
File:Missouri post refit.JPG|যুক্তরাষ্ট্র ও অন্য অনেক দেশের নৌবাহিনীতে যুদ্ধজাহাজের রঙ হলো ব্যাটলশিপ গ্রে বা এর রূপভেদ, কারণ রঙটি দূর থেকে কম দেখা যায়। চিত্রস্থ যুদ্ধজাহাজটি ইউএসএস ''মিসৌরি''
</gallery>
৬২ নং লাইন:
তৈলচিত্র বা অয়েল পেইন্টিং আঁকতে ধূসর রঙ প্রায়ই ব্যবহৃত হতো, এই কৌশলকে বলা হতো গ্রিসেল। চিত্রকর্মটি প্রথমে শুধু ধূসর ও সাদা দিয়ে আঁকা হতো, এরপর তার ওপর পাতলা স্বচ্ছ চকচকে রঙ ব্যবহার করা হতো। গ্রিসেলের কারণে রঙের স্তরের মধ্যে [[শেড (রঙ)|শেড]] সৃষ্টি হতো। কখনোবা গ্রিসেলের ওপর রঙ দেয়া হতো না, দেখে খোদাই-করা পাথরের মতো লাগতো।
সোনা ও ত্বকের রঙের পটভূমি হিসেবে ধূসর রঙ বেশ ভালো কাজ করে। [[রেমব্রন্ট|রেমব্র্যান্টের]] আঁকা প্রতিকৃতি বা এল গ্রেকোর ছবিগুলোতে ধূসর পটভূমি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, ছবিতে ব্যক্তির চেহারা বা পোষাক হাইলাইট করার জন্য। রেমব্র্যান্টের প্যালেটে বেশিরভাগ রঙই ছিলো গাঢ় ম্লান ধরনের। তিনি ধূসর রঙে উষ্ণতা আনার জন্য কালো পিগমেন্টের (
<gallery mode="packed" heights="150px">
File:El Greco - The Burial of the Count of Orgaz.JPG|এল গ্রেকোর আঁকা ''Burial of the Count of Orgaz'' (1588) ছবিটি যেন ধূসর রঙের ঘূর্ণায়মান মেরি-গো-রাউন্ড।
File:Rembrandt van Rijn 198.jpg|[[রেমব্রন্ট|রেমব্র্যান্টের]] আত্ম-প্রতিকৃতি (
</gallery>
===আঠারো ও ঊনিশ শতাব্দী===
সামরিক ইউনিফর্মের রঙ হিসেবে ধূসর বেশ কমন। লম্বা রেঞ্জের রাইফেলের যুগে ধূসর পোষাকের সৈন্যরা লাল/নীল পরিহিতদের থেকে কম দৃষ্টিগোচর হতো। [[যুক্রাষ্ট্রের জাতীয় গৃহযুদ্ধ|আমেরিকান গৃহযুদ্ধে]] কনফেডারেট আর্মির ইউনিফর্ম ছিল ধূসর;
মধ্য-19শ শতকের অনেক শিল্পী ধূসরের বিভিন্ন টোন ব্যবহার করে স্মরণীয় কিছু ছবি এঁকেছেন। জাঁ ব্যাপ্তিস ক্যামিল করোট তার আঁকা ল্যান্ডস্কেপে সমন্বয় আনার জন্য সবুজ-ধূসর ও নীল-ধূসর ব্যবহার করেছেন। ম্যাকনেইল হুইসলার তার মায়ের প্রতিকৃতি এবং আরেকটি আত্ম-প্রতিকৃতি আঁকার জন্য একটা বিশেষ রকমের ধূসর রঙ তৈরি করেন।
হুইসলারের ধূসর রঙের বিভিন্ন টোনের সজ্জা সঙ্গীতজগতে প্রভাব ফেলে, ফরাসী সুরকার ক্লদ ডেবুসির ওপরও।
<gallery mode="packed" heights="150px">
File:Captain the Honourable Augustus Keppel 1725-86 by Sir Joshua Reynolds.jpg|স্যার জোশুয়া রেনল্ডসের আঁকা ক্যাপ্টেন অগাস্টাস কেপেলের প্রতিকৃতি (
File:Charlotte Walsingham, Lady Fitzgerald by John Hoppner.jpg|জন হপনারের আঁকা ''Portrait of Charlotte Walsingham, Lady Fitzgerald'' (১৮শ শতক)। সেসময় ধূসর রঙ ছিল উঁচুদরের ফ্যাশন।
File:Private Edwin Francis Jemison.jpg|আমেরিকার গৃহযুদ্ধে কনফেডারেট আর্মির সৈনিক প্রাইভেট এডউইন ফ্রান্সিস জেমিসন ধূসর ইউনিফর্ম পরিহিত (
File:Jean-Baptiste-Camille Corot 049.jpg|জাঁ ব্যাপ্টিস্টে ক্যামিলে করোটের আঁকা ''An oak in the Forest of Fontainbleau'' (সম্ভাব্য
File:James Abbott McNeill Whistler - Portrait of the Artist's Mother - Google Art Project.jpg|জেমস ম্যাকনেইল হুইসলারের আঁকা ''Arrangement in grey and black no.1'' (
File:Whistler Selbstporträt.jpg|জেমস ম্যাকনেইল হুইসলারের আত্ম-প্রতিকৃতি, আরেক নাম "Arrangement in grey" (
File:Princess Isabel and Leopoldina 1855 frame removed.png|ব্রাজিলের রাজা দ্বিতীয় পেড্রোর কন্যা লেপল্ডিনা ও ইসাবেল (বসা) ধূসর গাউন পরিহিতা (
</gallery>
===বিশ ও পরবর্তী শতাব্দী===
যুদ্ধের পর ধূসর বিজনেস কোট হয়ে ওঠে চিন্তাভাবনার অভিন্নতার প্রতীক, যেমন ''দ্য ম্যান ইন দ্য গ্রে ফ্লানেল স্যুট'' (
<gallery mode="packed" heights="150px">
File:Sangshad 2.jpg|আধুনিক স্থাপত্যে ধূসর রঙের কংক্রিট একটি জনপ্রিয় নির্মাণ-উপাদান।
File:Cristo Redentor - Rio de Janeiro, Brasil.jpg|ব্রাজিলের [[রিও ডি জেনেরিও|রিও ডি জেনেরিওতে]] [[ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার (মূর্তি)|ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার]] মূর্তি (
</gallery>
১১৩ নং লাইন:
মানুষের চুলের রঙ তৈরি হয় মেলানিন নামক একটি পিগমেন্টের কারণে যা অরতিটি চুলের গোড়ায় থাকে। ত্বক ও চোখের রঙের জন্যও মেলানিন দায়ী। এই পিগমেন্ট দু'রকমের: গাঢ় ইউমেলানিন বা হালকা ফাইয়োমেলানিন। বিভিন্ন বিন্যাসে মিশে এই পিগমেন্টগুলো চুলের সব প্রাকৃতিক রঙ তৈরি করে।
মেলানিন উৎপাদিত হয় এক বিশেষ ধরনের কোষ থেকে: মেলানোসাইট যা প্রতিটি চুলের গ্রন্থিতে থাকে; সেখান থেকে চুল গজায়। চুল বড় হবার সময় মেলানোসাইট চুলের প্রতিটি কোষে মেলানিন প্রবিষ্ট করে দেয়; এতে থাকে কেরাটিন প্রোটিন যা আমাদের চুল, ত্বক ও নখ তৈরি করে। যতদিন মেলানোসাইট কোষো কোষে মেলানিন দেয়া অব্যাহত রাখে, ততদিন চুলের আসল রঙ বজায় থাকে।একটা নির্দিষ্ট বয়সে, ব্যক্তিভেদে ভিন্ন ভিন্ন, মেলানোসাইট মেলানিন দেয়া কমিয়ে দেয় এবং ক্রমে ক্রমে বন্ধ করে দেয়। পিগমেন্ট না থাকায় চুল ধূসর ও ক্রমান্বয়ে সাদা হয়ে যায়। মেলানোসাইটের এই উৎপাদন বন্ধ করার কারণ অনিশ্চিত। ''সাইন্স'' পত্রিকার ফ্রেব্রুয়ারি ২০০৫ সংখ্যায় হার্ভার্ডের একদল বিজ্ঞানী অভিমত দেন যে, নির্দিষ্ট সময়ের পরে বয়স বা জিনগত কারণে কোষটি মেলানিন উৎপাদন বন্ধ করে দেয়। কোনো কোনো লোকের
<gallery mode="packed" heights="150px">
File:UMP regional elections IlM 2010-02-18 n07.jpg|আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের প্রধান ক্রিস্টিনা ল্যাগ্রেড
২০৪ নং লাইন:
===ওয়েব রঙ===
[[এইচটিএমএল]] ও ক্যাসকেডিং স্টাইল শিট (CSS)-এ ধূসরের অনেকগুলো [[টোন (রঙ)|টোন]] নাম লিখে ব্যবহার করা যায়, আর
===পিগমেন্ট===
===প্রাণী রঙ===
২৫২ নং লাইন:
===সামরিক===
আমেরিকার গৃহযুদ্ধের সময়, কনফেডারেট আর্মির সৈন্যরা ধূসর রঙের ইউনিফর্ম পরতো। যুদ্ধের শুরুর দিকে উত্তরের সেনাবাহিনী ও দক্ষিণের সেনাবাহিনী কাছাকাছি রঙের পোষাক পরতো; অনেক কনফেডারেট দল পযরতো নীল, আবার ইউনিয়নের অনেক ইউনিট পরতো ধূসর। স্বাভাবিকভাবেই এতে দ্বিধা সৃষ্টি হতো এবং কখনোবা সৈন্যরা তাদের নিজ সেনাবাহিনীর দিকেই গুলি ছুঁড়তো।
ইউনিফর্মের নকশা করেছিলেন জার্মান-আমেরিকান শিল্পী নিকোলা মার্শাল, মূল কনফেডারেট পতাকার নকশাও তারই করা। তিনি সমকালীন ফরাসী ও অস্ট্রেলীয় সামরিক উর্দির নকশার অনেকটা অনুসরণ করেছিলেন।<ref name="ADAH">{{cite web |title=Nicola Marschall: Artist of the Deep South |url=http://www.archives.state.al.us/marschall/NM_dsth.html |publisher=Alabama Department of Archives and History |accessdate=26 September 2009}}</ref> ধূসর রঙটি তার ক্যামোফ্লেজ গুরুত্বের জন্য নির্বাচন করা হয়নি; বরং একারণে যে দক্ষিণাঞ্চলে বড়সড় রঞ্জক কারখানা ছিল না এবং ধূসর রঙ ছিল সস্তা ও সহজে প্রস্তুতযোগ্য। কোনো কোনো দলের পোষাক হতো ভালো মানের রঞ্জক দিয়ে, যেটা আসলে নিরেট নীলাভ-ধূসর; অন্যদের পোষাক হতো সুমাক বা লগউড-জাতীয় লতাগুল্ম-উদ্ভূত রঞ্জক হতে যা সূর্যালোকে মলিন হয়ে বাটারনাট স্কোয়াশ রঙ ধারণ করতো।
২৫৮ নং লাইন:
যুদ্ধের শেষ বারো মাসে দক্ষিণীরা আয়ারল্যান্ডের লিমেরিক ফার্ম থেকে বিশেষভাবে তাদের জন্য তৈরি করা উন্নতমানের নীলাভ-ধূসর রঞ্জকে রঞ্জিত ইউনাফর্ম আমদানি করতে সক্ষম হয়, কিন্তু ততদিনে তারা যুদ্ধ হারতে বসেছে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, অধিকাংশ জার্মান সৈন্য ঐতিহ্যবাহী ফিল্ড গ্রে ইউনিফর্ম পরতো। তবে জেনারেল [[আরউইন রোমেল|আরউইন রোমেলের]] আফ্রিকা কর্পসের সৈনিকরা পরতো মরুভূমির উপযোগী ও তুলনামূলক হালকা ধূসর রঙের ইউনিফর্ম।
২৬৪ নং লাইন:
জার্মান সেনাবাহিনী ও পূর্ব-জার্মান সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক ছু ইউনিফর্ম ছিল ফিল্ড গ্রে, যেম ছিল সুইডিশ সেনাবাহিনীতে। চিলির সৈন্যরা এখনো ফিল্ড গ্রে পরে।
<gallery mode="packed" heights="150px">
File:Stonewall Jackson.jpg|চ্যান্সেলরসভিল যুদ্ধে (১৮৬৩) কপফেডারেট জেনারেল স্টোনওয়াল জ্যাকসন। ছবিটি তোলার সাত দিন পর যুদ্ধে তিনি মারাত্মকভাবে আহত হন।
File:Andrew J. Winn 1864.jpg|কনফেডারেট সৈন্য অ্যান্ড্রু জে উইন (১৮৩৮-১৮৬৪), স্পটসিলভানিয়ার যুদ্ধে (১৮৬৪) আহত হয়ে পরে মারা যান।
File:German soldiers Battle of Marne WWI.jpg|
File:"German Army" - NARA - 514350.tif|
File:Rommel's Africa uniform.jpg|"ডেজার্ট ফক্স" নামে খ্যাত জেনারেল [[আরউইন রোমেল|আরউইন রোমেলের]] আফ্রিকা কর্পস ইউনিফর্ম
File:Nva-ehrenwache.jpg|পূর্ব জার্মান আর্মির সৈনিকরা [[বার্লিন প্রাচীর]] পতনের আগে পর্যন্ত ধূসর ইউনিফর্ম পরতো।
</gallery>
===ধূসররঙা স্যুট===
<gallery mode="packed" heights="150px">
File:Sabrina5.jpg|''সাবরিনা'' (1954) চলচ্চিত্রে ধূসর বিজনেস স্যুটে উইলিয়াম হোল্ডেন এবং হামফ্রে বোগার্ট। চলচ্চিত্রে সিরিয়াস বড় ভাই চরিত্রে বোগার্ট গাঢ় ধূসর স্যুট পরেছেন।
File:John F Kennedy Official Portrait.jpg|ধূসর স্যুটে প্রেসিডেন্ট [[জন এফ কেনেডি|জন এফ কেনেডির]] অফিশিয়াল প্রতিকৃতি (
File:Dilma Rousseff 2009.jpg|ধূসর কোট পরেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট [[দিলমা রৌসেফ]] (
</gallery>
২৯৬ নং লাইন:
===খেলাধুলা===
* [[বেসবল]] খেলায় ধূসর রঙ সাধারণত ব্যবহার করা হয় রোড ইউনিফর্মে। এর কারণ ১৯ ও ২০ শতকে সফরকারী দল রোডে লন্ড্রি সুবিধা পেতোনা, তাই কাপড়ের দাগ ঢাকতে গাঢ় ধূসর ইউনিফর্ম পরা হতো। পক্ষান্তরে স্বাগতিক দল পরতো সাদা পোষাক।
<gallery mode="packed" heights="150px">
File:A-Rod3.jpg|নিউইয়র্ক ইয়াঙ্কির অ্যালেক্স রদ্রিগেজ সাধারণত ধূসর রোড বেসবল ইউনিফর্ম পরে (
</gallery>
৩০৭ ⟶ ৩০৬ নং লাইন:
===সমকামী সংস্কৃতি===
* পুরুষ সমকামীদের স্ল্যাং ভাষায় ''গ্রে কুইন'' (grey queen) হলো একজন সমকামী যে কিনা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে কাজ করে (কথাটার উৎস ঘটনা হলো-
==ভাবপ্রকাশ ও প্রতীক==
আমেরিকা ও ইউরোপে ধূসর সবচেয়ে কম জনপ্রিয় রঙগুলোর একটি। এক ইউরোপীয় জরিপে কেবল
অনেক সংস্কৃতিতেই ধূসর রঙটিকে প্রবীণ ও বয়স্কদের রঙ ধরা হয়, কারণ বয়সের সাথে সাথে চুল পাকে। পাশাপাশি এটি বৃদ্ধবয়সের প্রজ্ঞা, মর্যাদা ও অভিজ্ঞতারও প্রতীক। আমেরিকান সাংবাদিকতায় দীর্ঘ ইতিহাস এবং অর্জিত অবস্থানের কারণে নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকাকে মাঝেমধ্যে বলা হয় ''দ্য গ্রে লেডি''।<ref>Eva Heller, ''Psychologie de la couleur- effets et symboliques'', pg. 234.</ref>
৩২৬ ⟶ ৩২৫ নং লাইন:
==তথ্যসূত্র==
{{
==গ্রন্থপঞ্জী==
|