বিসর্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ash wki (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Ash wki (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৭ নং লাইন:
|}
 
বাচন অন্তে বিসর্গ [[ঘোষ দন্তমূলীয় কম্পনজাতধ্বনি]] ("র্", /{{IPA|r}}/) ও [[অঘোষ দন্তমূলীয় ঊষ্মধ্বনি|অঘোষ দন্তমূলীয় ঊষ্মধ্বনির]] ("স্", /{{IPA|s}}/) ''সহস্বানিকী'' ({{lang-en|allophone}})।সহধ্বনি। সংস্কৃত ধ্বনির গতানুগতিক ধারায় বিসর্গ এবং [[অনুস্বার]] [[স্বরবর্ণ]] ও [[স্পর্শ ব্যঞ্জনধ্বনি|স্পর্শ ব্যঞ্জনবর্ণের]]-এর মাঝে আসে।
 
==ধরণ==
বিসর্গ মুলত কোলন (:) চিহ্নের সাদৃশ্য - দেবনাগরীতে বিন্দু (.) এবং বাংলা লিপিতে শুন্য (o) দেয়াদিয়ে ফুটকিগুলো হয়। সংস্কৃত ধ্বনিতত্ত্ব অনুযায়ী বিসর্গের দুটি ''সহস্বানিকী''সহধ্বনি আছে: "জিহ্বামূলীয়" (কণ্ঠ্যকন্ঠ্য বিসর্গ) এবং "উপধ্মানীয়" (উষ্ম বিসর্গ)। প্রথমটি "ক", "খ"-এর আগে এবং দ্বিতীয়টি "প", "ফ"-এর আগে উচ্চারিত হয়, যেমন - তব পিতামহঃ কঃ (তোমার দাদা কে?), পক্ষিনঃ খে উড্ডয়ন্তে (পাখিরা আকাশে উড়ে), ভোঃ পাহি (মহাশয়, আমাকে বাঁচান) এবং তপঃফলম্ (প্রায়শ্চিত্তের ফল)।
 
==বাংলায় ব্যবহার==