কালাপাহাড়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন, বিষয়শ্রেণী |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
'''কালাপাহাড়''' ছিলেন বাংলা-বিহারের শাসনকর্তা [[সুলায়মান খান কররানী]]<nowiki/>র এক দুর্ধর্ষ সেনাপতি; তার আসল নাম রাজীবলোচন রায় মতান্তরে কালাচাঁদ রায় (বা রায় ভাদুড়ী), ডাকনাম রাজু। তার বাড়ি ছিল অধুনা [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[রাজশাহী]]<nowiki/>র বীরজাওন গ্রামে। তিনি বারেন্দ্র [[ব্রাহ্মণ]] পরিবারের সন্তান ছিলেন, পিতার নাম ছিল নঞানচাঁদ রায় (ইনি [[গৌড়]] বাদশাহের ফৌজদার ছিলেন)। তিনি বিদ্বান ও বুদ্ধিমান ছিলেন। নিয়মিত [[বিষ্ণু]] পূজা করতেন। [[সুলায়মান খান কররানী]] যখন গৌড়ের শাসক সেসময় তিনি গৌড়ের সেনানীতে যোগদান করেন এবং অতি অল্পকালের মধ্যে যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শিতার পরিচয় দিয়ে সুনজরে পতিত হন। ইতোমধ্যে [[সুলায়মান খান কররানী]]<nowiki/>র কন্যা দুলারি বিবি তাঁর প্রণয়ে পড়লে শর্ত সাপেক্ষে ইসলাম ধর্ম অনুসারে সুলায়মান কন্যার পাণিগ্রহণ করেন এবং সুলায়মানের প্রধান সেনাপতির পদ অলংকৃত করেন, যদিও আপন ধর্ম পরিত্যাগ করেননি। কিন্তু মুসলমান কন্যা বিবাহের সুবাদে বর্ণহিন্দু সমাজ তাকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করে। আর সেই কারণে প্রতিশোধস্পৃহায় অন্ধ হয়ে তিনি [[ইসলাম ধর্ম]] গ্রহণ করে 'মহম্মদ ফর্ম্মুলি' নাম ধারণ করেন এবং প্রবল হিন্দু বিদ্বেষী হয়ে ওঠেন। আর তখন থেকেই '''কালাপাহাড়''' নামে পরিচিত হন।১৫৬৮ সালে তিনি পুরীর [[জগন্নাথধাম, পুরী|জগন্নাথ দেবের মন্দির]] আক্রমণ করেন এবং মন্দির ও বিগ্রহের প্রচুর ক্ষতিসাধন
==কালাপাহাড়ের সমরাভিযান==
১২ নং লাইন:
==কালাপাহাড়ের সমাধি==
মুঘলদের সঙ্গে যুদ্ধে কালাপাহাড়ের মৃত্যুর পর তাকে উড়িষ্যার সম্বলপুরে মহানদীর তীরে সমাধিস্থ করা হয়। সম্বলেশ্বর কলেজ বিল্ডিং-এর গায়ে অসংখ্য সমাধি দেখে অনুমান করা হয় এগুলি কালাপাহাড়ের সহযোদ্ধাদের; তাই একদল উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের আক্রোশে ২০০৬ সালে তা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় ।
==তথ্যসূত্র==
|