গভীর জঙ্গলের মধ্যে কাঠ কাটতে গিয়ে প্রায়ই হত্যাকান্ডকাঠুরেরা আক্রান্ত হতে থাকলেথাকে একটি ভয়ানক রোমশ জন্তুর দ্বারা। পর পর তিনজনের মৃত্যুর পরে শ্রমিকেরা জঙ্গলে যেতে ভয় পায়। স্থানীয় রাজাবাহাদুর অজ্ঞাতনায়েব আততায়ীরকে হাতেসঙ্গে খুননিয়ে হন।পুলিশের বৃদ্ধসাহায্য নায়েবচান। ওদারোগা বাড়িরসেখানে তত্বাবধানেপুলিশ পাহারা বসান কিন্তু কিছু পরেই অজ্ঞাত আততায়ীর হাতে খুন হন সেইরাজাবাহাদুর। রাজ পরিবারের কুমার বাহাদুরের বিবাহ মাধবীর সাথে ঠিক হয়।হয়েছিল আগে থেকেই। মাধবী যদিও অন্যের বাকদত্তা। মাধবী ও তার পিতাকে আততায়ীরা ধরে নিয়ে বন্দী করে রাখে এবং হুবহু মাধবীর মতো দেখতে কলকাতার বার ড্যান্সার স্বাতীকে মাধবী সাজিয়ে রাজপরিবারে পাঠানো হয়। তাদের উদ্দেশ্য পরিবারের বিপুল ঐশ্বর্য গহনা ইত্যাদি হাতিয়ে নেওয়া। স্বাতী প্রথমে এই মিথ্যাচারে রাজী না হলেও অসুস্থ পরিবারেরমায়ের চিকিৎসার কথা চিন্তা করে এই কাজ কর্যেকরতে বাধ্য হয়। স্বাতীর সাথে যানকাকা তারসেজে কাকাযান বিপ্লববাবু যিনি একজন জুয়াড়ী। তারা রাজপরিবারের অতিথি হয়ে থাকতে থাকতে জেনে যান কোন গুপ্ত কুঠুরীতে বহুমূল্য গহনা আছে। কুমারের পিসী বিমলার তত্বাবধানে বিবাহের আয়োজন সম্পন্ন হয়। এরপরে একদিন সেই সমস্ত সম্পদ চুরি হয়ে যায়। তদন্ত করতে আসেন নতুন পুলিশ অফিসার যিনি ছিলেন মাধবীর প্রেমিক।