ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
অণুরোধ স্থলে অনুরোধ করেছি ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৭৩ নং লাইন:
১৮৩৬ সালে অলংকার পাঠ শেষ করেন। বার্ষিক পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করে ''[[রঘুবংশম্]]'', ''সাহিত্য দর্পণ'', ''কাব্যপ্রকাশ'', ''রত্নাবলী'', ''মালতী মাধব'', ''[[উত্তর রামচরিত]]'', ''[[মুদ্রারাক্ষস]]'', ''[[বিক্রমোর্বশী]]'' ও ''[[মৃচ্ছকটিক]]'' গ্রন্থ পারিতোষিক পান। ১৮৩৭ সালের মে মাসে তাঁর ও মদনমোহনের মাসিক বৃত্তি বেড়ে হয় আট টাকা।
এই বছরই ঈশ্বরচন্দ্র স্মৃতি শ্রেণীতে ভর্তি হন (এই অংশের সমতুল্য আজকের [[সংস্কৃত কলেজ]]-র পঠন)। সেই যুগে স্মৃতি পড়তে হলে আগে বেদান্ত ও ন্যায়দর্শন পড়তে হত। কিন্তু ঈশ্বরচন্দ্রের মেধায় সন্তুষ্ট কর্তৃপক্ষ তাঁকে সরাসরি স্মৃতি শ্রেণীতে ভর্তি নেন। এই পরীক্ষাতেও তিনি অসামান্য কৃতিত্বের সাক্ষর রাখেন এবং হিন্দু ল কমিটির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। [[ত্রিপুরা|ত্রিপুরায়]] জেলা জজ পণ্ডিতের পদ পেয়েও পিতার
=== বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ ===
|