ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
সংশোধন |
||
২৩ নং লাইন:
==ইতিহাস==
এর আগে প্রধানমন্ত্রী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আইন প্রণয়ন করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছিলেন, গত ৬ আগস্ট ২০১২ ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১২ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন করে মন্ত্রিসভা কমিটি। এটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো অনুমোদনকারী বা এ্যাফিলিয়েটিং ক্ষমতাসম্পন্ন ইসলামিক আরবি বিশ্ববিদ্যালয়।
৩০ নং লাইন:
সরকার ২০১০ সালে দেশের নামকরা ৩১টি মাদ্রাসায় অনার্স প্রোগ্রাম চালু করে। শুরু থেকে ৫টি বিষয়ে এই প্রোগ্রাম চালু রয়েছে।
▲২)আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ
▲৩)আদ-দাওয়া অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ
▲৪)আল আদাবুল আরবি (আরবি সাহিত্য)
▲৫)ইসলামের ইতিহাস।
▲বর্তমানে এই অনার্স ছাড়া মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থায় [[ফাজিল]] (পাস), ফাজিল (স্নাতক) এবং [[কামিল]] (স্নাতকোত্তর) শিক্ষা কার্যক্রম যেগুলো এযাবৎ [[ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়]] এর অধিনে ছিল, এখন থেকে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে পরিচালিত হবে। তবে সরকারী কারিকুলাম অনুযায়ী না চলার কারণে দেশের কওমী মাদরাসাগুলো এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালিত হবে না।
== অধিভুক্ত মাদ্রাসা ==
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত মাদ্রাসাগুলো হলোঃ কামিল মাদ্রাসা ২০৫টি, ফাজিল (সম্মান) ৩১টি, ফাজিল (অনার্স/পাস) ১০৪৯টি, সরকারি মাদ্রাসা ৩টি। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঁচ লাখ ৯৮ হাজার ৩১ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এদের মধ্যে এক লাখ ৯৭ হাজার ৩৮৫ ছাত্রী। আর শিক্ষক রয়েছেন ২২ হাজার ৯২১ জন।▼
▲এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঁচ লাখ ৯৮ হাজার ৩১ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। এদের মধ্যে এক লাখ ৯৭ হাজার ৩৮৫ ছাত্রী। আর শিক্ষক রয়েছেন ২২ হাজার ৯২১ জন।
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা|2}}
|