মিরপুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
103.78.224.58-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে AftabBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
৬৩ নং লাইন:
[[চিত্র:Pallabi, Mirpur DhakaP.jpg|left|thumb|800px|মিরপুরের দৃষ্টিনন্দন দৃশ্য]]
ঢাকার মীরপুর এলাকার মধ্যে অনেকগুলো এলাকা অন্তর্ভুক্ক রয়েছে। প্রতিটি এলাকার নামকরণের আবার আলাদা আলাদা ইতিহাস রয়েছে। মীরপুরের একটি অংশ জঙ্গালাকীর্ণ ও মাটির টিলার মত স্থান ছিল। সেই কারনে এলাকাটি পর্বতা নামে পরিচিত ছিল। আবার অন্য একটি অংশে সেন পদবীধারী হিন্দুদের বসবাস ছিল। সেই স্থানটি সেনপাড়া বা সেন পর্বতা নামে পরিচিতি লাভ করেছে। মীরপুরের একটি অংশে কাজী পরিবার বা কাজী উপাধিধারীগণ বাস করতো। তাই সে এলাকার নাম হয় কাজীপাড়া। আবার একটি এলাকায় অনেক শেওড়াগাছ ছিল। সেই এলাকাটি শেওড়াপাড়া নামে পরিচিতি পায়। এভাবেই মীরপুরের বিভিন্ন এলকার নাম বিভিন্ন প্রেক্ষাপট অনুযায়ী রাখা হয়েছে। <ref name="Najir.hossain.kingbodonti">নাজির হোসেন, "কিংবদন্তির ঢাকা", তৃতীয় সংস্করণ, এপ্রিল ১৯৯৫, থ্রিস্টার কো-অপারেটিভ মালটিপারপাস সোসাইটি লিঃ, ঢাকা, পৃষ্ঠা ১৭৯, ১৮০</ref>
[[১৯৭২১৯৭১]] এর [[৩১ জানুয়ারি]] মিরপুর [[পাকহানাদার]] থেকে [[মুক্ত]] হয়। ৩১ জানুয়ারি [[মিরপুর মুক্ত দিবস]]।
Survey of Pakistan ১৯৫২ সালে প্রকাশিত ঢাকার একটি মানচিত্রে (দানী; ২০০৯: মানচিত্র-৫) মিরপুরের অবস্থ্ান চিহ্নিত করা না গেলেও বর্তমান মিরপুর রোডটিকে নির্দেশ করা যায়। সম্ভবত এটি একটি উপরাস্তা ছিল। সুতরাং তৎকালীন সময়ে বর্তমান মিরপুরে বসতির অবস্থান ছিল কিন্তু এটি তৎকালীন রাজধানীর অন্তর্ভুক্ত ছিল না। এছাড়া বৃহত্তর মিরপুরের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত গাবতলী, বাগবাড়ি, হরিরামপুর আমিন বাজার প্রভৃতি স্থানে প্রচুর পরিমাণ উপনিবেশকালের স্থাপনার চিহ্ন পাওয়া যায়। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় ঢাকাকে প্রাদেশিক রাজধানী করা হয়। এসময়কারও ঢাকার কোন মানচিত্রে মিরপুরের অবস্থান দেখানো হয়েছে বলে জানা যায় না।
প্রায় দেড়শ বছর পেছনে ফিরে তাকালে দেখা যাবে, ১৭৬৫ সালের ঢাকা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার একটি মানচিত্রে সাভারের অবস্থান দেখানো হয়েছে (দানী; ২০০৯: মানচিত্র-১)। এখানেই প্রথম মিরপুরের অবস্থান সম্পর্কিত একটি প্রচ্ছন্ন ইঙ্গিত পাওয়া যায়। অন্যদিকে প্রদত্ত মানচিত্রটিতে খেয়াল করলে দেখা যাবে বিরুলিয়া এবং জহুরাবাদ এর অবস্থান নির্দিষ্ট করা আছে। উল্লেখ্য যে, বর্তমানে মিরপুরহরিরামপুর এলাকার পেছনে একটি জহুরাবাদের অস্তিত্ব লক্ষণীয় এবং তার পাশে তুরাগ নদীর বাঁধ এবং নদীর অন্যপারে বিরুলিয়া গ্রাম।