মির্জা গালিব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎ব্যক্তিগত জীবন: বাংলা নামকরণ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সূত্র
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৬ নং লাইন:
| accessdate =2008-01-27
}}
</ref> — [[ফেব্রুয়ারি ১৫]] [[১৮৬৯]]) বৃটিশ ঔপনেবিশক আমলের ভারত উপমহাদেশের চিরায়ত [[উর্দু]] এবং [[ফার্সি]] কবি। তার সময়কালে মোঘল সাম্রাজ্য তার ঔজ্জ্বল্য হারায় এবং শেষে ১৮৫৭ সালের [[সিপাহী বিদ্রোহ ১৮৫৭|সিপাহী বিদ্রোহ]] এর মধ্য দিয়ে ক্ষমতাচ্যুত হয়, তিনি তার লেখায় এ ঘটনা বর্ণনা করেছেন। মহাবিদ্রোহের সময়কার তার সেই দিনলিপির নাম 'দাস্তাম্বু'। তিনি জীবনকালে বেশ কয়েকটি [[গজল]] রচনা করেছিলেন যা পরবর্তীতে বিভিন্ন জন বিভিন্ন আঙ্গিকে বিভিন্নভাবে গেয়েছেন। [[দক্ষিণ এশিয়া|দক্ষিণ এশিয়ায়]] তাকে [[উর্দু|উর্দু ভাষার]] সবচেয়ে প্রভাবশালী কবি বলে মনে করা হয়। আজও শুধু ভারত বা পাকিস্তানে নয় সাড়া বিশ্বেই গালিবের জনপ্রিয়তা রয়েছে।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://m.timesofindia.com/city/delhi/The-city-Ghalib-loved-forgets-his-tomb/articleshow/3180446.cms|title=The city Ghalib loved forgets his tomb|last=|first=|date=|website=timesofindia.com|publisher=টাইমস অফ ইন্ডিয়া|access-date=২৪ এপ্রিল, ২০১৭}}</ref>
 
গালিব কখনো তার জীবিকার জন্য কাজ করেন নি। সাড়া জীবনই তিনি হয় রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অথবা ধার কর্য করে নতুবা কোনো বন্ধু উদারতায় জীবন যাপন করেন। তার খ্যাতি আসে তার মৃত্যুর পর। তিনি তার নিজের সম্পর্কে মন্তব্য করেছিলেন যে, তিনি বেঁচে থাকতে তার গুণকে কেউ স্বীকৃতি না দিলেও, পরবর্তী প্রজন্ম তাকে স্বীকৃতি দিবে। ইতিহাস এর সত্যতা প্রমাণ করেছে। উর্দু কবিদের মধ্যে তাকে নিয়েই সবচেয়ে বেশি লেখা হয়েছে।
১২২ নং লাইন:
 
== মৃত্যু ==
[[১৮৬৯]] সালের [[ফেব্রুয়ারি ১৫|১৫ই ফেব্রুয়ারি]] মহান কবি গালিব ইন্তেকাল করেন এবং তাকে [[নয়া দিল্লী|দিল্লীর]] [[নিজামউদ্দিন আউলিয়া|নিজামউদ্দিন আউলিয়ার]] মাজারের কাছে পারিবারিক গোরস্তানে দাফন করা হয়৷ বর্তমানে গালিবের সমাধিক্ষেত্র টি চরম অবহেলায় পর্যবসিত।<ref name=":0" />
 
== তথ্যসূত্র ==