কামালপুর যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বানান সংশোধন |
সম্প্রসারণ, টেমপ্লেট, সংশোধন |
||
৩৮ নং লাইন:
| notes =
}}
{{সমরাভিযানবাক্স বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ}}
'''কমলপুর যুদ্ধঃ''' [[বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী]] জন্যে [[পাকিস্তান সেনাবাহিনী]] এর বিপক্ষে সংঘটিত হওয়া অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ এর স্বাধীনতার জন্যে নির্ভীক ঝাঁপিয়ে পড়ার অনন্য দৃষ্টান্ত এই কমলপুর যুদ্ধ। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কমলপুরে একটি সামরিক ঘাঁটি গড়ে তোলে (বর্তমান [[জামালপুর জেলা|জামালপুরের]] [[বক্সীগঞ্জ উপজেলা]]), [[জেড ফোর্স (বাংলাদেশ)|জেড ফোর্সের]] ১ম ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ঘাঁটিটি দখলের জন্যে ৪বার সরাসরি (সেটপিস) ও ২০ এর অধিক খন্ড যুদ্ধ (হিট অ্যান্ড রান) সংঘটিত হয়েছিল। ১২ই জুন, ১৯৭১ ছিল শুরু দ্বিতীয়টি ৩১শে জুলাই, ১৯৭১ এবং শেষহয় ৪ঠা ডিসেম্বরের আক্রমণের মধ্যদিয়ে যখন পাকিস্তান সেনাবাহিনী তাদের সৈন্য
==প্রেক্ষাপট==
পুরাতন [[ব্রহ্মপুত্র নদ|ব্রহ্মপুত্র নদের]] তীরে এবং [[জামালপুর সদর উপজেলা|জামালপুর]] হয়ে [[ময়মনসিংহ (শহর)|ময়মনসিংহ]] সড়ক সংযোগে [[কমলপুর]] ছিল অন্যতম শক্ত সীমান্ত ফাঁড়ি। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ওয়ার ম্যাপে বৃহত্তর টাংগাইল এবং ময়মনসিংহের দায়িত্বে ছিল মেজর জেনারেল জামশেদের ৩৬ অ্যাডহক ডিভিশন। ১৮৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই এলাকাটিতে ২ টি রাস্তা ছিলো ঢাকার দিকে মুক্তিবাহিনীর অগ্রসর হওয়ার। একটি হালুয়াঘাট-ময়মনসিংহ হয়ে , অন্যটি কামালপুর-জামালপুর দিয়ে। এটি আটকানোর দায়িত্বে ছিলো ব্রিগেডিয়ার কাদিরের পাক আর্মির ৯৩ ব্রিগেড- যার দুটি রেজিমেন্ট যথাক্রমে : ৩৩ পান্জ্ঞাব এবং ৩১ বালুচ। ৩৩ পান্জ্ঞাব অবস্থান নিয়েছিলো হালুয়াঘাটে আর ৩১ বালুচ অবস্থান নিয়েছিলো কামালপুর, নকশী আর বারোমারিতে। <br />
৮১ নং লাইন:
==আরও দেখুন==
* [[জেড ফোর্স (বাংলাদেশ)]]
* [[অপারেশন সার্চলাইট]]
* [[অপারেশন জ্যাকপট]]
* [[গরিবপুরের যুদ্ধ]]
* [[গাজীপুরের যুদ্ধ]]
* [[বয়রার যুদ্ধ]]
* [[হিলির যুদ্ধ]]
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
৮৯ ⟶ ৯৪ নং লাইন:
* [http://www.molwa.gov.bd/ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইট]
{{বাংলাদেশের স্বাধীনতা}}
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সামরিক অভিযান ও যুদ্ধ]]
|