রূপসা উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক উপজেলাবাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল
| native_name নাম = রূপসা
|অফিসিয়াল_নাম =
| locator_position = right
|চিত্র =
| latd = 22.8333
|চিত্রের_আকার =
| longd = 89.5833
|চিত্রের_বিবরণ =
| division_name = খুলনা বিভাগ
|ডাকনাম =
| district = খুলনা জেলা
|চিত্র_মানচিত্র =
| population_as_of = ২০০১
|মানচিত্রের_স্তরের_অবস্থান = right
| population_total = ১,৬৭,৬০৪
|স্থানাঙ্ক = {{Coord|22.8333|N|89.5833|E|region:BD|display=inline,title}}
| population_footnotes =<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://rupsha.khulna.gov.bd/node/236970 | title= এক নজরে রূপসা|author= বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন |date= জুন, ২০১৪ |website= |publisher= গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |accessdate= ২৭ জানুয়ারী, ২০১৫}}</ref>
|স্থানাঙ্ক_পাদটীকা =
| population_density =
| division_name বিভাগ = খুলনা বিভাগ
| area_total = ১২০.১৫
| district জেলা = খুলনা জেলা
| literacy_rate = ৫৪.৬৮%
|প্রতিষ্ঠার_শিরোনাম =
|leader_title = [[চেয়ারম্যান]]
|প্রতিষ্ঠার_তারিখ =
|leader_name = কামাল উদ্দিন বাদশা
|আসনের_ধরন =
|leader_title = [[উপজেলা নির্বাহী অফিসার]]
|আসন =
|leader_name = মোঃ ইলিয়াছুর রহমান
|নেতার_দল =
| website = rupsha.khulna.gov.bd/
| website_caption নেতার_শিরোনাম = [[উপজেলা প্রশাসনেরনির্বাহী ওয়েবসাইটঅফিসার]]
|leader_nameনেতার_নাম = মোঃ ইলিয়াছুর রহমান
| footnotes =
|আয়তনের_পাদটীকা =
| area_total মোট_আয়তন = ১২০.১৫
|আয়তন_টীকা =
|জনসংখ্যার_পাদটীকা population_footnotes= =<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://rupsha.khulna.gov.bd/node/236970 | title= এক নজরে রূপসা|author= বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন |date= জুন, ২০১৪ |website= |publisher= গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |accessdate= ২৭ জানুয়ারী, ২০১৫}}</ref>
| population_total মোট_জনসংখ্যা = ১,৬৭,৬০৪
|এই_অনুযায়ী_জনসংখ্যা = ২০০১
|জনসংখ্যার_ক্রম =
|জনসংখ্যা_টীকা =
|স্বাক্ষরতার_হার = ৫৪.৬৮%
|স্বাক্ষরতার_হার_পাদটীকা =
|ডাক_কোড =
| website ওয়েবসাইট = rupsha.khulna.gov.bd/
|পাদটীকা =
}}
'''রূপসা''' বাংলাদেশের [[খুলনা জেলা]]র অন্তর্গত একটি [[উপজেলা]]।
৪৫ ⟶ ৫৮ নং লাইন:
অতীতকাল থেকে এ অঞ্চলের মানুষ সুন্দরবন থেকেই কাঠ সংগ্রহ করত। এ এলাকার যত কাঠ প্রয়োজন হতো তা আসত সুন্দরবন থেকে। কাঠ সংগ্রহকারী বাওয়ালী গোষ্ঠী ছাড়াও ছাড়াও মধু ও মোম আহোরন করতে ক্ষুদ্র এক গোষ্ঠি জড়িত ছিল। প্রচুর মাছ ছিল সুন্দরবনের নদী এ খাল গুলোয়। তবে এখান থেকে ব্যবসায়িক ভিত্তিতে মাছ আহোরনের চিন্তা অতীতে ছিল না। তবে সুন্দরবনে যারাই যেত জনপদের শেষ সীমা নয়াবাদ নামের এক জায়গায় তারা স্থান নিত। বন কেটে বসতি গড়ে তোলার নতুন আবাদ ছিল এটা। ভৈরব নদী সেনের বাজার কে উত্তরে ফেলে পূর্বে মোড় নিয়েছে যেখানে, এটা ছিল সে জায়গা। এখানে সুন্দরবনে প্রবেশের জন্য অপেক্ষা করত নৌকার বহর। রাতে কেউ নৌকা খুলতে চাইলে “বনদেবী” বারন করত, বলত, খুলো না। কালে কালে খুলনা নামের উৎপত্তি এখান থেকেই বলে অনেকের ধারনা।
 
তবে খুলনা নামের সূচনা নিয়ে আরও একটি গ্রহনযোগ্য কিংবদন্তী আছে। তা হলো, অতীতে ধনপতি নামে এক সওদাগর বাস করতেন এ অঞ্চলে। তার দুই স্ত্রী ১) লহনা এ ২) খুল্লনা। লহনা সন্তানবর্তী তবে ঈর্ষাপরায়না ছিলেন। ধনপতি বানিজ্যে গেলে খুল্লনা কে কষ্ট দিতেন। অন্যদিকে অপরূপ সুন্দরী খুল্লনা ছিলেন বন্ধ্যা। এ জন্য দৃ:খের সীমা ছিল না তার। অবশ্য ধনপতি প্রচন্ড ভালবাসতেন খুল্লনা কে। তার নামে ভৈরবের পাড়ে খুল্লনেশ্বরী মন্দির গড়ে তোলেন। এখন থেকে প্রায় পৌনো দুশো বছর আগে এ মন্দির নদীগর্ভে (বর্তমান আঠারবেকী) বিলীন হয়ে যায়। তার পর থেকে ঐ গ্রামের নাম হয় খুলনা। পরবর্তীতে কিসমত খুলনা। দেখা যাচ্ছে, খুলনা নামের উৎপত্তি নিয়ে দুটো কিংবদন্তীই বর্তমান রূপসা উপজেলা অঞ্চলে প্রচলিত রয়েছে।
 
৫৪ ⟶ ৬৭ নং লাইন:
== ভাষা ও সংষ্কৃতি ==
 
রূপসা উপজেলার ভূ-প্রকৃতি ও ভৌগলিক অবস্থান এই উপজেলার মানুষের ভাষা ওসংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত এইউপজেলার দক্ষিনে রয়েছে বঙ্গেপসাগর ও সুন্দরবন। এখানে ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য উপজেলারমতই, তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন কথ্য ভাষায় মহাপ্রাণধ্বনি অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ ভাষা সহজীকরণের প্রবণতা রয়েছে।
 
 
রূপসা উপজেলার ভূ-প্রকৃতি ও ভৌগলিক অবস্থান এই উপজেলার মানুষের ভাষা ওসংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত এইউপজেলার দক্ষিনে রয়েছে বঙ্গেপসাগর ও সুন্দরবন। এখানে ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য উপজেলারমতই, তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন কথ্য ভাষায় মহাপ্রাণধ্বনি অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ ভাষা সহজীকরণের প্রবণতা রয়েছে।
 
 
যেসব সরকারী সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা রূপসায় কাজ করছে সেগুলো হলোঃ