মঙ্গল শোভাযাত্রা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
[[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] চারুকলা ইন্সটিটিউটের উদ্যোগে প্রতিবছরই পহেলা বৈশাখে ঢাকা শহরের শাহবাগ-রমনা এলকায় এই মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://bdnews24.com/bangladesh/2015/04/14/mangal-shobhajatra-for-removing-evil|title=‘Mangal Shobhajatra’ for removing evil|newspaper=bdnews24.com|access-date=2016-11-30}}</ref> এই শোভাযাত্রায় চারুকলা ইন্সটিটিউটের শিক্ষক শিক্ষার্থী ছাড়াও বিভিন্ন স্তরের ও বিভিন্ন বয়সের মানুষ অংশগ্রহণ করে। শোভাযাত্রায় বিভিন্ন ধরনের প্রতীকী শিল্পকর্ম বহন করা হয়। এছাড়াও বাংলা সংস্কৃতির পরিচয়বাহী নানা প্রতীকী উপকরণ, বিভিন্ন রঙ-এর মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ মানুষ জমায়েত হয়। তবে একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশক থেকে প্রায় প্রতি জেলাসদরে এবং বেশ কিছু উপজেলা সদরে পহেলা বৈশাখে ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ আয়োজিত হওয়ায় ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ বাংলাদেশের নবতর সর্বজনীন সংস্কৃতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
 
বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আবেদনক্রমে ২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর বাংলাদেশের ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ [[জাতিসংঘ]] সংস্থা [[ইউনেস্কো|ইউনেস্কোর]] অধরা বা ইনট্যানজিবল সাংস্কৃতিক ঐতিহ‌্যের তালিকায় স্থান লাভ করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.thedailystar.net/country/unesco-recognises-mangal-shobhajatra-cultural-heritage-1322926|title=UNESCO recognises Mangal Shobhajatra as cultural heritage|date=2016-11-30|newspaper=The Daily Star|access-date=2016-11-30}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.unesco.org/culture/ich/en/RL/mangal-shobhajatra-on-pahela-baishakh-01091|title=২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ৩০ নভেম্বর ইউনেসকো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে সাংস্কৃতিক হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করে।|date=2016-11-30|newspaper=unesco official site|access-date=2016-11-30}}</ref>
 
== ইতিহাস ==