কোর্টনি ওয়ালশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
→‎শীর্ষ: সংশোধন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
৫ নং লাইন:
| fullname = কোর্টনি অ্যান্ড্রু ওয়ালশ
| nickname =
| birth_date = {{Birthজন্ম dateতারিখ and ageবয়স|1962|10|30|df=yes}}
| birth_place = [[কিংস্টন]], [[জামাইকা]]
| height = {{height|feet=6|inch=5.5}}<ref name="6_5.5">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|url=http://www.espncricinfo.com/ci/content/story/75865.html|title=D Green: Walsh still scaling heights (27 Jul 1998)|publisher=[[ESPNcricinfo]]|date=27 Jul 1998|first=David|last=Green|accessdate=22 July 2014}}</ref>
| weight = <!-- {{convert| |kg|lb|abbr=off}} -->
| heightm =
১০১ নং লাইন:
খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুতে ওয়ালশ স্টক বোলার হিসেবে ছিলেন। [[ম্যালকম মার্শাল]], [[জোয়েল গার্নার]] ও পরবর্তীকালে অ্যামব্রোসের বোলিং আক্রমণের সময় তাঁকে পরবর্তীতে বোলিং করতে হতো। কিন্তু মার্শালের অবসরপ্রাপ্তির ফলে গার্নারের সাথে উদ্বোধনী বোলিং জুটিতে আসেন ওয়ালশ। দীর্ঘ দূরত্ব থেকে বোলিংয়ে আসতেন ছয় ফুট ছয় ইঞ্চি দীর্ঘদেহী ওয়ালশ। তিনি প্রায়শঃই বাউন্স করতেন।
 
সতেরো বছরের খেলোয়াড়ী জীবন শেষে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে পঞ্চম সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহকের ভূমিকায় রয়েছেন। ম্যালকম মার্শাল, মাইকেল হোল্ডিং ও জোয়েল গার্নারের ন্যায় প্রথিতযশা বোলারদের সহায়তা পেযেছেন তিনি।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |last = Isam |first = Mohammad|url=http://www.espncricinfo.com/bangladesh/content/story/1054325.html| title=Walsh aims to find a new Ambrose in Bangladesh | publisher=ESPNcricinfo | date=4 September 2016 | accessdate=19 August 2016}}</ref>
 
১৯৮৪ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার [[পার্থ|পার্থে]] অনুষ্ঠিত অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত টেস্টের মাধ্যমে ওয়ালশের টেস্ট অভিষেক ঘটে। ঐ টেস্টে তিনি ৪৩ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট দখল করেন। এ মৌসুমের পর সফরকারী [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিপক্ষে হোবার্টে অনুষ্ঠিত [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অভিষিক্ত হন। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ওয়ালস ৫১৯টি টেস্ট উইকেট নেন। এরফলে তিনি [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতের]] বোলিং তারকা [[কপিল দেব|কপিল দেবের]] রেকর্ড ভেঙ্গে দেন। পরবর্তীকালে ২০০৪ সালে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলীয়]] স্পিনার [[শেন ওয়ার্ন]] তাঁর রেকর্ড ভেঙ্গে ফেলেন। ১৯৯৪ সালে [[রিচি রিচার্ডসন|রিচি রিচার্ডসনের]] শারীরিক অসুস্থতাজনিত কারণে [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড]] সফরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক নির্বাচিত হন। ১৯৯৫ সালে ২১.৭৫ রান গড়ে টেস্টে ৬২ উইকেট নেন। ২০০০ সালে নেন ১৮.৬৯ রান গড়ে ৬৬ উইকেট। তন্মধ্যে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত সিরিজে ৩৪ উইকেট শিকার করেন ১২.৮২ রান গড়ে। ওয়ালশ তাঁর সর্বশেষ ওডিআই খেলেন ২০০০ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ও ২০০১ সালে নিজ [[জন্মভূমি]] জামাইকায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষ সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন।
১০৯ নং লাইন:
 
== কোচিং ==
আগস্ট, ২০১৬ সালে [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] বিশেষজ্ঞ বোলিং কোচ হিসেবে নিযুক্তি লাভ করেন।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url=http://www.thedailystar.net/sports/cricket/walsh-becomes-bangladesh-bowling-coach-1278934 | title=Cricket: Courtney Walsh becomes Bangladesh bowling coach | publisher=The Daily Star | date=1 September 2016 | accessdate=31 August 2016}}</ref> বাংলাদেশ দলের বোলিং কোচ নিযুক্তির ফলে প্রথমবারের মতো কোন আন্তর্জাতিক দলের [[কোচ (ক্রীড়া)|কোচের]] মর্যাদা পেয়েছেন। তিনি প্রধান কোচ [[চণ্ডিকা হাথুরুসিংহা|হাথুরুসিংহা’র]] সাথে সহকারী হিসেবে কাজ করবেন। ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি বিজয়ের পর ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে যোগ্যতালাভকারী বাংলাদেশ দলের সফল কোচ [[গর্ডন গ্রীনিজ]] ও [[অ্যান্ডি রবার্টস|অ্যান্ডি রবার্টসের]] পর তৃতীয় ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান হিসেবে ওয়ালশ কোচিংয়ের দায়িত্বে রয়েছেন। তিন বছর মেয়াদে বাংলাদেশ দলের বোলিং কোচ হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি যা [[২০১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|২০১৯]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে শেষ হবে।
 
== তথ্যসূত্র ==