জয়ন্ত (গোয়েন্দা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

জয়ন্তের প্রথম আত্মপ্রকাশ ঘটে জয়ন্তের কীর্তি গল্পে। জয়ন্ত ও মানিক দুই অভিন্ন হৃদয় বন্ধু। তারা, বিশেষত জয়ন্ত একজন সাহসী, ক্ষুরধার বুদ্ধিসম্পন্ন তরুন। রহস্যভেদে দেশে ও বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় পাড়ি দেয়। জয়ন্ত শুধু বুদ্ধিমানই নয় অত্যন্ত বলশালী পুরুষ। জয়ন্তের একমাত্র নেশা নস্য নেওয়া। গোয়েন্দা পুলিশের বিপুলবপু দারোগা সুন্দরবাবু তাদের সংগী হন। তিনি খাদ্যরসিক ও পেটুক বাঙালির প্রকৃষ্ট উদাহরণ। প্রাতরাশে এক সঙ্গে সাতটা ডিমের পোচ গলাধঃকরণ করেন। কথায় কথায় 'হুম' বলা তার মুদ্রাদোষ। এই দারোগার সঙ্গে গোয়েন্দা জয়ন্ত ও তাঁর সহকারী-বন্ধু মানিকের সদ্ভাব ছিল, রহস্য সমাধানে জয়ন্তের দ্বারস্থ হতেন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.anandabazar.com/editorial/between-story-of-lies-and-veiled-truth-an-article-about-police-and-detective-1.475407|title=সত্যি যেমন হয়|last=সুরবেক বিশ্বাস|first=|date=১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬|website=|publisher=আনন্দবাজার পত্রিকা|access-date=২ এপ্রিল, ২০১৭}}</ref>

জয়ন্তের কীর্তি গল্পে প্রথম এই গোয়েন্দার সৃষ্টি করেন হেমেন্দ্রকুমার। কিশোর কিশোরীদের ভেতর অতি জনপ্রিয় গোয়েন্দা জয়ন্তের অজস্র কাহিনী লিখেছেন তিনি। তার অন্য সৃষ্টি বিমল - কুমারের সাথেও জয়ন্ত মিলিতভাবে রহস্য সন্ধানে যোগ দিয়েছে।