হেলেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tahsan Taj (আলোচনা | অবদান)
→‎ভূমিকা: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
Tahsan Taj (আলোচনা | অবদান)
→‎ভূমিকা: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
১১ নং লাইন:
অনেকে মনে করেন হেলেন নামে কেউ ছিলেনই না। দেবী আফ্রোদিতিই হেলেন নাম নিয়ে মর্ত্যে নেমে এসেছিলেন। তারপর আশ্রয় নিয়েছিলেন স্পার্টার রাজা টিন্ডারাসের প্রাসাদে।
স্পার্টার দক্ষিণ-পূর্বের থেরেপনিতে হেলেনের মন্দির পাওয়া গেছে ১৮৩৩ এবং ১৮৪১ সালে । কারো মন্দির পাওয়া মানে হলো, একসময় তাকে পূজা করা হতো। পুজো তো আর দেব-দেবী ছাড়া সাধারণ মানুষকে করা হতো না, তা সেই মানুষটা যতই ক্ষমতাবান হোক না কেন। স্পার্টার মানুষ হেলেনকে দেবী হিসেবেই পুজো করত। যদিও জিউসকণ্যা হিসেবেও হেলেনের একটা আলাদা পরিচয় ছিল।হেলেনের মন্দির নিয়ে বিস্তর গবেষণা করে প্রত্নতত্ত্ববিদদের ধারণা হেলেন ছিলেন উর্বরতা আর নিরামিষের দেবী।
হেলেনের মন্দির যখন আবিষ্কৃত হয়েছে, তখন ট্রয়ও আছে নিশ্চয়েই। ট্রয় নগরীটা কোখায় ছিল? গ্রিক ভাষায় ট্রয়কে বলা হয় ত্রাইয়া বা ইলিয়ন। প্রাচীন গ্রিসের অনেক মহাকাব্যেই ট্রয়ের উপস্থিতি দেখা যায়। হোমারের দুই মহাকাব্যর একটি ইরিয়াড।ইলিয়াড। ইলিয়াডের অনেক খানি অংশ জুড়ে আছে ট্রয়। তবে হোমারের কাহিনীতে কল্পকাহিনীর পরিমাণ এতো বেশি ছিল যে, অনেকে মনে করতেন বাস্তবে ট্রয় নামে কোনো নগরের অস্তিত্ব ছিলই না। ধ্বংসপ্রাপ্ত এ নগরীকে খুঁজে বের করেন হাইনরিখ স্লাইম্যান নামে এক জার্মান ব্যবসায়ী।
ট্রয়ের তুর্কি নাম ত্রুভা। তুরস্কের আনাতোলিয়া অঞ্চলের হিসারলিক নামক জায়গায় এর অবস্থান। অর্থ্যাৎ এখনকার হিসারলিক শহরটাই হচ্ছে প্রাচীন ট্রয় নগরী। তুরস্কের কানাক্কাল প্রদেশের সমুদ্র সৈকতের কাছে এবং আইডা পর্বতের নিচে দার্দানেলিসের দক্ষিণ পশ্চিমেই হিসারলিক শহর। ১৯৯৮ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের জায়গায় যুক্ত হয় ট্রয়।