বসিরহাট ভারত বাংলাদেশের- [[বাংলাদেশ]] সীমান্তবর্তী একটি পপ্রাচীনপ্রাচীন শহর। স্বাধীনতার আগে এটি একটি বাণিজ্যকেন্দ্র ছিল। বসুদের হাট, বশির খানের হাট, অন্যমতে বাঁশের হাট থেকে বসিরহাট কথার উৎপত্তি। বিভিন্ন ইতিহাসবিদের কথায় বসিরহাটের নামের নানা উৎস পাওয়া যায়। মহকুমা গঠনের সময়ে প্রশাসনিক কাজের জায়গা ছিল ইছামতী নদীর তীরে বর্তমানে সোলাদানার বাগুন্ডি গ্রাম। ওই বাগুন্ডিকেইবাগুন্ডিকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি লবণ ব্যবসার কেন্দ্র হিসাবে বেছে নিয়ে সেখানে ‘সল্ট সুপারিন্টেন্ডেন্ট’ অফিস করে। ইছামতীর লবণাক্ত জল থেকে নুন তৈরি হত। সে কারণে ইংরেজ আমলে বসিরহাটের বিভিন্ন গ্রামে ইছামতী নদীর ধারে নুনের গোলা তৈরি করা হয়। বসিরহাট শহরে ছিল নুনের বাণিজ্য কেন্দ্র। ১৮২২ সালে সেখানকার ‘নিমকি দেওয়ান’ বা সেরেস্তাদার হয়েছিলেন প্রিন্স [[দ্বারকানাথ ঠাকুর।ঠাকুর]]। কলকাতার বরাহনগর ঘাট থেকে ইছামতী নদী পথে বাগুন্ডিতে আসতেন দ্বারকানাথ। টাকির জমিদার মুন্সি কালীনাথ রায়চৌধুরী আতিথ্যে তাঁর থাকার ব্যবস্থা হত।
এখানকাতএখানকার ব্যবসার আরেক পণ্য ছিল নীল। ১৮১০ সালে নীল চাষ শুরু হয় বসিরহাটে। ইছামতীর দু’ধার ঘেঁসে গড়ে ওঠে নীলকুঠি। বসিরহাটকে কেন্দ্র করে নুন ও নীল চাষের ব্যবসা চালায় ব্রিটশরা।ব্রিটিশরা। ১৮৪০ সালে ইছামতীর[[ইছামতি নদী]]<nowiki/>র ধারে হাট এবং তারওআরও ৬০ বছর পরে ১৯০০ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় বসিরহাটের পুরাতন বাজার। বসিরহাটের নতুন বাজার স্থাপিত হয় ১৯২২ সালে। ইচ্ছামতি নদী ছিল যোগাযোগের মাধ্যম। নদীপথে মালপত্র নিয়ে এসে বিক্রি করা হত হাটে।
ইচ্ছামতি নদী ছিল যোগাযোগেত মাধ্যম। নদীপথে মালপত্র নিয়ে এসে বিক্রি করা হত হাটে।