হেলেন কেলার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
"Helen_Keller_and_Alexander_Graham_Bell.jpg" সরানো হয়েছে, কমন্স হতে Jcb এটি মুছে ফেলেছেন কারণ: per c:Commons:Deletion requests/Files of User:Perkinsarchives
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
১৯ নং লাইন:
[[চিত্র:Hellen Keller holding doll with Ann Sullivan 1888.jpg|thumb|200px| জুলাই ১৮৮৮ সালে হেলেন
[[অ্যানা সেলভেন মেইসি|অ্যানা সেলভেন]] সাথে [[কেপ কাড|কেপ কাডেতে]]।]]
হেলেন কেলার ১৮৮০ সালের ২৭ জুন [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের]] [[আলাবামা|আলাবামায়]] জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম আর্থার কেলার<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |url=http://www.encyclopediaofalabama.org/face/Multimedia.jsp?id=m-2381 |title=Arthur H. Keller |publisher=Encyclopedia of Alabama |accessdate=2010-03-07}}</ref> এবং মায়ের নাম কেইট আডামস<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |url=http://www.afb.org/braillebug/hkgallery.asp?frameid=4 |title=Kate Adams Keller |publisher=American Foundation for the Blind |accessdate=2010-03-07}}</ref>। বয়স যখন মাত্র ১৯ মাস তখন তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। বাবা-মা প্রাণের প্রিয় কন্যার জীবনের আশা-ভরসা ছেড়ে দিলেও ভেঙে পড়েননি; চিকিৎসা করা শুরু করেন। বহু চিকিৎসার পর হেলেনের জীবন রক্ষা পায়। কিন্তু তার কথা বলা, শোনা এবং দেখার শক্তি চিরদিনের জন্য হারিয়ে যায়।
 
শিশুকাল থেকেই হেলেন কেলার একাধারে বাক-শ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধিত্বের শিকার হয়ে বহুমুখী প্রতিবন্ধিত্ব নিয়েই বড় হতে থাকেন। তার বয়স যখন মাত্র ছয় বছর তখন বাবা-মা তাকে [[ওয়াশিংটন|ওয়াশিংটনের]] প্রসিদ্ধ বিজ্ঞানী<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|url=http://www.gutenberg.org/catalog/world/readfile?fk_files=729&pageno=11 |title=''The Story of My Life'', by Helen Keller - page 11 discusses Martha Washington |publisher=Project Gutenberg |accessdate=2010-03-07}}</ref>, টেলিফোন আবিষ্কারক [[আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল|আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেলের]] কাছে পরামর্শ গ্রহণের জন্য নিয়ে যান। তিনি হেলেন কেলারকে প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলেন, হেলেন আর কোনো দিন চোখে দেখতে পাবে না এবং কানেও শুনতে পাবে না। তবে গ্রাহাম বেল হেলেন কেলারের তীক্ষ্ণ বুদ্ধিমত্তা দেখে অনুধাবন করেন পরিকল্পনা অনুযায়ী শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হলে স্বাভাবিক জীবনের কাছাকাছি একটি সুন্দর জীবন ফিরে পাওয়া সম্ভব।
 
=== শিক্ষাজীবন ===
৩৯ নং লাইন:
== সাহিত্যকর্ম ==
 
তার রচিত বইয়ের সংখ্যা ১২ টি। প্রধান বই হচ্ছে ''দি স্টোরি অফ মাই লাইফ'' (১৯০৩), ''লেট আস হ্যাভ ফেইথ'', ''দি ওয়ার্ল্ড আই লিভ ইন'' (১৯০৮)<ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি | last = Keller | first = Helen | title = The World I Live In | url = | edition = NYRB Classics 2004 | origyear = 1908 | year = 2004 | publisher = NYRB Classics | location = New York | pages = | isbn = 978-1590170670}}</ref>, ''ওপেন ডোর'' ইত্যাদি। এছাড়াও তিনি বাক-শ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অভিশপ্ত বিড়ম্বনা জীবনের বিষাদের ওপর একটি চলচ্চিত্র (''Deliverance-1919'') নির্মাণ করেন। চলচ্চিত্রে তার নিজের ভূমিকায় তিনি নিজেই অভিনয় করেছেন।
 
== হেলেনর লেখা একটি কবিতা ==
৭৭ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
{{reflist|2}}
 
== বহিসংযোগ ==